ভারতীয় প্রশাসনে উচ্চপদস্থ মুসলমানরা প্রকৃত মুসলমান নয়; বরং উগ্র হিন্দুত্ববাদের পূজারী, নাস্তিক ও শিয়া শ্রেণির নামধারী মুসলমান
বাংলাদেশে প্রশাসনের ভেতরে ও বাইরে গণহারে হিন্দু নিয়োগ নিয়ে পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি হয়েছে। এসব সমালোচনার জবাবে অনেক হিন্দু বা হিন্দু ঘেষা নামধারী মুসলমানরা বলে থাকে, ভারতে অনেক বড় বড় পদে মুসলমানদের দেয়া হয়, তাহলে বাংলাদেশে হিন্দু নিয়োগ দিলে সমস্যা কোথায়? হিন্দু নিয়োগে সমস্যা আসলে একটি দুটি নয়, বরং বহুবিধ। তবে সমস্যা তুলে ধরা আমার উদ্দেশ্য নয়। উদ্দেশ্য হচ্ছে, ভারতের প্রশাসনে যাদেরকে নেয়া হচ্ছে তারা কোন শ্রেণীর মুসলমান, তাদের প্রকৃত পরিচয় তুলে ধরা।
ভারতের উচ্চপদে মুসলমান রয়েছে এমন কথা উচ্চারণ করলে প্রথমেই নাম আসে সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আবুল কালামের নাম। মূলত, এপিজে নামে মুসলমান হলেও তার প্রকৃত পরিচয় হচ্ছে সে মজুসি (অগ্নি উপাসক)। সে নিয়মিত গিতা পাঠ করতো। এমনকি কট্টর সাম্প্রদায়িক আরএসএস পর্যন্ত তাকে হিন্দু হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ভারতে এ ধরনের নামধারী মুসলমান অনেক আছে যারা মজুসী হওয়ার কারণে ব্যাপক খ্যাতি লাভ করতে পেরেছিলো। যেমন- ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ফারুক জাহাঙ্গীর এবং মনসুর আলী খান পাতৌদী (বলিউড নায়ক সাঈফ আলী খানের বাবা)।
অতঃপর, ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি জাকির হুসাইন এবং ফখরুদ্দিন আলী দু’জনই ছিলো জহরলাল নেহেরু’র অনুসারী সমাজতন্ত্রপন্থী নাস্তিক। এরা নেহেরু কোট এবং মাথায় গান্ধী টুপি পরতো। উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালে কাট্টা যালিম জহরলাল নেহেরুর নির্দেশে হায়দারাবাদে ১০ লক্ষ মুসলমানকে শহীদ করা হয়েছিলো, সেই নেহেরুর ভক্ত মুসলিম নামধারীরা কোন শ্রেণির মুসলমান তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
বর্তমান উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে হামিদ আনসারিকে। তার অবস্থা হচ্ছে, সে একজন কট্টর কমিউনিস্ট ও ইসলাম বিরাগী।
এছাড়া প্রধান বিচারক পদে নিয়োগকৃত আজিজ মুবাশশির আহমদ ও আলতামাশ কবির- তারা দু’জনেই ছিলো শিয়া।
উল্লেখ্য যে, শিয়ারা মুসলমান নয়। এছাড়া পাকিস্তানে শিয়া ও হিন্দুদের মধ্যে জোটের কথা কারো অজানা নয়। এই হচ্ছে ভারতের উচ্চপদস্থ কথিত মুসলমানদের সুরতহাল।
অপরপক্ষে বাংলাদেশে উচ্চ পর্যায়ের ও গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে যেসব হিন্দু নিয়োগ দেয়া হয় তারা সবাই কট্টর হিন্দুত্ববাদী। উপর থেকে কালো বিড়াল খ্যাত সাবেক রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত থেকে শুরু করে সাবেক বিচারক গৌর গোপাল সাহাসহ সাম্প্রতিককালে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান বিচারক এসকে সিনহা সকলেই কট্টর হিন্দুত্ববাদী। এই এসকে সিনহা নিয়োগ পাওয়ার পরই দেখা গেলো, সে প্রকাশ্যে অফিসার্স ক্লাবে সরস্বতী পূজার আয়োজন করে সেখানে যোগ দিয়েছে।
সুতরাং ভারতের প্রশাসনে নামধারী মুসলমানদের উচ্চপদস্থ অবস্থান দেখে ভারতকে অসাস্প্রদায়িক ভাবার কোনো কারণ নেই।
ভারতের উচ্চপদে মুসলমান রয়েছে এমন কথা উচ্চারণ করলে প্রথমেই নাম আসে সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আবুল কালামের নাম। মূলত, এপিজে নামে মুসলমান হলেও তার প্রকৃত পরিচয় হচ্ছে সে মজুসি (অগ্নি উপাসক)। সে নিয়মিত গিতা পাঠ করতো। এমনকি কট্টর সাম্প্রদায়িক আরএসএস পর্যন্ত তাকে হিন্দু হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ভারতে এ ধরনের নামধারী মুসলমান অনেক আছে যারা মজুসী হওয়ার কারণে ব্যাপক খ্যাতি লাভ করতে পেরেছিলো। যেমন- ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ফারুক জাহাঙ্গীর এবং মনসুর আলী খান পাতৌদী (বলিউড নায়ক সাঈফ আলী খানের বাবা)।
অতঃপর, ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি জাকির হুসাইন এবং ফখরুদ্দিন আলী দু’জনই ছিলো জহরলাল নেহেরু’র অনুসারী সমাজতন্ত্রপন্থী নাস্তিক। এরা নেহেরু কোট এবং মাথায় গান্ধী টুপি পরতো। উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালে কাট্টা যালিম জহরলাল নেহেরুর নির্দেশে হায়দারাবাদে ১০ লক্ষ মুসলমানকে শহীদ করা হয়েছিলো, সেই নেহেরুর ভক্ত মুসলিম নামধারীরা কোন শ্রেণির মুসলমান তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
বর্তমান উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে হামিদ আনসারিকে। তার অবস্থা হচ্ছে, সে একজন কট্টর কমিউনিস্ট ও ইসলাম বিরাগী।
এছাড়া প্রধান বিচারক পদে নিয়োগকৃত আজিজ মুবাশশির আহমদ ও আলতামাশ কবির- তারা দু’জনেই ছিলো শিয়া।
উল্লেখ্য যে, শিয়ারা মুসলমান নয়। এছাড়া পাকিস্তানে শিয়া ও হিন্দুদের মধ্যে জোটের কথা কারো অজানা নয়। এই হচ্ছে ভারতের উচ্চপদস্থ কথিত মুসলমানদের সুরতহাল।
অপরপক্ষে বাংলাদেশে উচ্চ পর্যায়ের ও গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে যেসব হিন্দু নিয়োগ দেয়া হয় তারা সবাই কট্টর হিন্দুত্ববাদী। উপর থেকে কালো বিড়াল খ্যাত সাবেক রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত থেকে শুরু করে সাবেক বিচারক গৌর গোপাল সাহাসহ সাম্প্রতিককালে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান বিচারক এসকে সিনহা সকলেই কট্টর হিন্দুত্ববাদী। এই এসকে সিনহা নিয়োগ পাওয়ার পরই দেখা গেলো, সে প্রকাশ্যে অফিসার্স ক্লাবে সরস্বতী পূজার আয়োজন করে সেখানে যোগ দিয়েছে।
সুতরাং ভারতের প্রশাসনে নামধারী মুসলমানদের উচ্চপদস্থ অবস্থান দেখে ভারতকে অসাস্প্রদায়িক ভাবার কোনো কারণ নেই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন