পার্বত্যাঞ্চল নিয়ে দেশবিরোধী চক্রান্ত করে যাচ্ছে প্রথম আলো; নব্যরাজাকার সম্পাদক মতিউরকে গ্রেফতার করে অবিলম্বে ফাঁসিতে ঝুলানো হোক
সম্প্রতি সরকার আইন করেছে, কোনো বিদেশী সংস্থা বা ব্যক্তি পার্বত্য এলাকায়
প্রবেশ করতে চাইলে প্রশাসনের অনুমতি নিতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঁচাতে
সরকারের এই আইন কুচক্রীদের বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে এই আইন অবশ্যই
সময়োপযোগী এবং রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
কেননা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশী-বিদেশী কিছু কুচক্রী মহল বিভিন্ন এনজিও ও
মানবাধিকার সংস্থার মুখোশে পার্বত্য এলাকায় প্রবেশ করে বাংলাদেশবিরোধী
ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা বিচ্ছিন্নতাবাদী উগ্র উপজাতি সন্ত্রাসীদের
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে,
পূর্ব-তিমুর কিংবা দক্ষিণ সুদানের মতো তিন পার্বত্য জেলাকেও বাংলাদেশ থেকে
পৃথক করে একটি নতুন খ্রিস্টান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। মূলত, এ চক্রান্ত
রুখতেই নতুন আইন করতে বাধ্য হয় সরকার।
সরকার কুচক্রী বিদেশীদের যাতায়াতের পথে প্রতিবন্ধকতা করতে পারলেও পারেনি প্রথম আলোর মতো বিদেশীদের এজেন্টদের চক্রান্ত বন্ধ করতে। এই প্রথম আলো (ওরফে প্রথম কালো) সূচনা লগ্ন থেকেই এ সকল বিদেশী কুচক্রীদের প্রকাশ্য সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি সরকারের উক্ত আইনের ফলে বিদেশী কুচক্রীদের বিপদ দেখে সরব হয়েছে তারা। পাহাড়ে বিদেশীদের প্রবেশ নিষিদ্ধের এ আইনকে প্রথম আলো, ‘বর্ণবাদী, সাম্প্রদায়িক ও বৈষম্যমূলক নির্দেশনা’ বলে উল্লেখ করে এবং এ শিরোনামেই একটি আর্টিকেল প্রকাশ করে; যার লেখক হচ্ছে- পংকজ ভট্টাচার্য, মেসবাহ কামাল, দীপায়ন খীসা, জান্নাত-এ-ফেরদৌসী ও রোবায়েত ফেরদৌস নামক দেশদ্রেীহীরা। প্রকাশের তারিখ- প্রথম আলো, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ী।
এখানে এটা স্পষ্ট যে, প্রথম আলো পত্রিকা একদিক থেকে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে রাষ্ট্রদ্রোহীর ভূমিকা পালন করছে, অপরদিকে বিদেশী কুচক্রীদের সাথে হাত মিলিয়ে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে বিরতীহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। যেমনটি স্বাধীনতার বিপক্ষে শত্রু বাহিনীর পক্ষে কাজ করেছিলো যুদ্ধাপরাধী রাজাকার গং; আর ঠিক তাদেরই পদাঙ্ক অনুসরণ করে নব্যরাজাকার হয়েছে প্রথম আলো পরিবার।
তাই অবিলম্বে প্রথম আলো পত্রিকা নিষিদ্ধ করে এর মালিক রাজাকার লতিফুর রহমান ও নব্য রাজাকার সম্পাদক মতিউর রহমানকে ফাঁসিতে ঝুলানো হোক।
সরকার কুচক্রী বিদেশীদের যাতায়াতের পথে প্রতিবন্ধকতা করতে পারলেও পারেনি প্রথম আলোর মতো বিদেশীদের এজেন্টদের চক্রান্ত বন্ধ করতে। এই প্রথম আলো (ওরফে প্রথম কালো) সূচনা লগ্ন থেকেই এ সকল বিদেশী কুচক্রীদের প্রকাশ্য সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি সরকারের উক্ত আইনের ফলে বিদেশী কুচক্রীদের বিপদ দেখে সরব হয়েছে তারা। পাহাড়ে বিদেশীদের প্রবেশ নিষিদ্ধের এ আইনকে প্রথম আলো, ‘বর্ণবাদী, সাম্প্রদায়িক ও বৈষম্যমূলক নির্দেশনা’ বলে উল্লেখ করে এবং এ শিরোনামেই একটি আর্টিকেল প্রকাশ করে; যার লেখক হচ্ছে- পংকজ ভট্টাচার্য, মেসবাহ কামাল, দীপায়ন খীসা, জান্নাত-এ-ফেরদৌসী ও রোবায়েত ফেরদৌস নামক দেশদ্রেীহীরা। প্রকাশের তারিখ- প্রথম আলো, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ঈসায়ী।
এখানে এটা স্পষ্ট যে, প্রথম আলো পত্রিকা একদিক থেকে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে রাষ্ট্রদ্রোহীর ভূমিকা পালন করছে, অপরদিকে বিদেশী কুচক্রীদের সাথে হাত মিলিয়ে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে বিরতীহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। যেমনটি স্বাধীনতার বিপক্ষে শত্রু বাহিনীর পক্ষে কাজ করেছিলো যুদ্ধাপরাধী রাজাকার গং; আর ঠিক তাদেরই পদাঙ্ক অনুসরণ করে নব্যরাজাকার হয়েছে প্রথম আলো পরিবার।
তাই অবিলম্বে প্রথম আলো পত্রিকা নিষিদ্ধ করে এর মালিক রাজাকার লতিফুর রহমান ও নব্য রাজাকার সম্পাদক মতিউর রহমানকে ফাঁসিতে ঝুলানো হোক।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন