বাংলাদেশের জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান, আর মাত্র ১.৫ ভাগ প্রায় হিন্দু এদেশের স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কিছুতেই কথিত সরস্বতী পূজার আয়োজন করা যাবে না
গত কয়েক বছর যাবৎ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-ইউনিভার্সিটিগুলোতে কথিত সরস্বতী পূজার আয়োজন করতে দেখা যাচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসগুলোতে প্যান্ডেল সাজিয়ে, মূর্তি এনে, মুসলিম বাচ্চাদের থেকে চাঁদা তুলে এ মূর্তি পূজা করা হচ্ছে। হিন্দুরা তাদের পূজা অর্চনায় মুসলমানদেরও ডেকে নিয়ে আসছে। অনেক অশ্লীল অশালীন কাজও হচ্ছে।
অথচ মহান আল্লাহ পাক পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন: “তোমরা নেকী ও পরহেজগারীর মধ্যে একে অন্যকে সাহায্য করো, পাপ ও বদির মধ্যে সহায়তা করো না। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : আয়াত শরীফ ২)
উপরের পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা এটা স্পষ্ট, কেউ যদি পাপ কাজ তথা শিরকী মূর্তিপূজায় সাহায্য করে, সেই অনুষ্ঠনে যায় তবে পরকালে তার কঠিন শাস্তি হবে। এখন স্কুল-কলেজ-ইউনিভার্সিটিগুলোতে কথিত সরস্বতী পূজা নামক শিরকী অনুষ্ঠান হলে ইচ্ছা অনিচ্ছায় মুসলমান ছেলে-মেয়েরা সেখানে যাচ্ছে কিংবা সাহায্য করছে। এতে কিন্তু সে কঠিন শিরকী গুনাহে গুনাহগার হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ। মহান আ্ল্লাহ পাক তিনি সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করেন, কিন্তু শিরকের গুনাহ ক্ষমা করেন না। নাউযুবিল্লাহ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের জনসংখ্যা শতকরা প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান, মাত্র প্রায় ১.৫ ভাগ হিন্দু। হিন্দুরা পূজা করতে চায়, মন্দিরে গিয়ে করুক, স্কুলে কেন? মাত্র প্রায় ১.৫ শতাংশ হিন্দুর জন্য তো আমরা আমাদের ছেলেমেয়েদের শিরকী গুনাহে লিপ্ত হতে দিতে পারি না। কোনো প্রতিষ্ঠানে যদি এ পূজার আয়োজন করাই হয়, তবে বলা উচিত: ‘এভাবে করে মুসলমান ছেলে-মেয়েদের ধর্মীয় ব্যাপারে আঘাত করলে এ প্রতিষ্ঠানে আমার ছেলে মেয়েই রাখবো না, আপনারা হিন্দু ছাত্র-ছাত্রী দিয়ে স্কুল চালান।
প্রত্যেক মুসলমান উনাদের উচিত এ ব্যাপারে শক্ত প্রতিবাদ করা এবং নিজ সন্তানদের ঈমান হিফাযত করা।
অথচ মহান আল্লাহ পাক পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন: “তোমরা নেকী ও পরহেজগারীর মধ্যে একে অন্যকে সাহায্য করো, পাপ ও বদির মধ্যে সহায়তা করো না। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : আয়াত শরীফ ২)
উপরের পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা এটা স্পষ্ট, কেউ যদি পাপ কাজ তথা শিরকী মূর্তিপূজায় সাহায্য করে, সেই অনুষ্ঠনে যায় তবে পরকালে তার কঠিন শাস্তি হবে। এখন স্কুল-কলেজ-ইউনিভার্সিটিগুলোতে কথিত সরস্বতী পূজা নামক শিরকী অনুষ্ঠান হলে ইচ্ছা অনিচ্ছায় মুসলমান ছেলে-মেয়েরা সেখানে যাচ্ছে কিংবা সাহায্য করছে। এতে কিন্তু সে কঠিন শিরকী গুনাহে গুনাহগার হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ। মহান আ্ল্লাহ পাক তিনি সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করেন, কিন্তু শিরকের গুনাহ ক্ষমা করেন না। নাউযুবিল্লাহ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের জনসংখ্যা শতকরা প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান, মাত্র প্রায় ১.৫ ভাগ হিন্দু। হিন্দুরা পূজা করতে চায়, মন্দিরে গিয়ে করুক, স্কুলে কেন? মাত্র প্রায় ১.৫ শতাংশ হিন্দুর জন্য তো আমরা আমাদের ছেলেমেয়েদের শিরকী গুনাহে লিপ্ত হতে দিতে পারি না। কোনো প্রতিষ্ঠানে যদি এ পূজার আয়োজন করাই হয়, তবে বলা উচিত: ‘এভাবে করে মুসলমান ছেলে-মেয়েদের ধর্মীয় ব্যাপারে আঘাত করলে এ প্রতিষ্ঠানে আমার ছেলে মেয়েই রাখবো না, আপনারা হিন্দু ছাত্র-ছাত্রী দিয়ে স্কুল চালান।
প্রত্যেক মুসলমান উনাদের উচিত এ ব্যাপারে শক্ত প্রতিবাদ করা এবং নিজ সন্তানদের ঈমান হিফাযত করা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন