সংসদে পূজা বন্ধ করে সরকার ভালো কাজ করেছে; তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও পূজার জায়গা নয়, এসব করতে হলে মন্দিরে গিয়েই করতে হবে, সীমা অতিক্রম করা যাবে না
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশের জাতীয় সংসদে সরস্বতী পূজার আয়োজনের প্রস্তাব দিয়ে চরম ঔদ্ধত প্রকাশ করেছিলো বরিশালের এমপি পঙ্কজ দেবনাথ। তার প্রস্তাবে সংসদের স্পীকার ও প্রধানমন্ত্রী সম্মতি দেয়ার পর তা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় ওঠে অনলাইন ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে। অবশেষে পূজা অনুষ্ঠানের আগের দিন শনিবার (২৪ জানুয়ারী, ২০১৫ ঈ.) দেশের চলমান সহিংসতায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে পূজা বাতিল করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। যথাসময়ে এ উত্তম সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য সরকারকে মুবারকবাদ জানাই।
তবে পূজার স্থান পরিবর্তন করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজধানী স্কুলে করার অনুমতি দিয়ে সরকার আরেকটি ভুল করেছে। স্কুলে কেন পূজা হবে? স্কুল কখনোই পূজা করার জায়গা হতে পারেনা। পূজার জন্য হিন্দুদের মন্দির পড়ে আছে, সেখানে গিয়ে পূজা করবে। রাস্তাঘাটে, স্কুলে কিংবা মুসলমানদের কোন প্রতিষ্ঠানে কেন হিন্দুদের পূজা হবে? মন্দির ব্যতীত অন্য কোথাও পূজা হলে সেটা হবে সীমালংঘন। আর সীমা লংঘনকারীকে মহান আল্লাহ পাক তিনি পছন্দ করেন না এবং এদেশের প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমানও তা মেনে নিবে না।
এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে জাতিকে আলোর পথ দেখায়, কুসংস্কার থেকে ফিরিয়ে রাখে। কিন্তু খোদ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যদি হিন্দুদের কুসংস্কারাচ্ছন্ন রীতি-নীতি অনুষ্ঠান করে পালিত হয়, তবে এখান থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কুসংস্কারই শিখবে, তাদের মনে মগজে জ্ঞানের আলোর পরিবর্তে কুসংস্কার প্রবেশ করবে।
সুতরাং সরকারকে সংসদের মতো স্কুলেও পূজা অনুষ্ঠান বাতিল করতে হবে।
তবে পূজার স্থান পরিবর্তন করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজধানী স্কুলে করার অনুমতি দিয়ে সরকার আরেকটি ভুল করেছে। স্কুলে কেন পূজা হবে? স্কুল কখনোই পূজা করার জায়গা হতে পারেনা। পূজার জন্য হিন্দুদের মন্দির পড়ে আছে, সেখানে গিয়ে পূজা করবে। রাস্তাঘাটে, স্কুলে কিংবা মুসলমানদের কোন প্রতিষ্ঠানে কেন হিন্দুদের পূজা হবে? মন্দির ব্যতীত অন্য কোথাও পূজা হলে সেটা হবে সীমালংঘন। আর সীমা লংঘনকারীকে মহান আল্লাহ পাক তিনি পছন্দ করেন না এবং এদেশের প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমানও তা মেনে নিবে না।
এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে জাতিকে আলোর পথ দেখায়, কুসংস্কার থেকে ফিরিয়ে রাখে। কিন্তু খোদ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যদি হিন্দুদের কুসংস্কারাচ্ছন্ন রীতি-নীতি অনুষ্ঠান করে পালিত হয়, তবে এখান থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কুসংস্কারই শিখবে, তাদের মনে মগজে জ্ঞানের আলোর পরিবর্তে কুসংস্কার প্রবেশ করবে।
সুতরাং সরকারকে সংসদের মতো স্কুলেও পূজা অনুষ্ঠান বাতিল করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন