‘শার্লি হেবডো’র ঘটনায় কাফিরদের পক্ষ নিলো তাবলীগ: ইহুদীদের এজেন্ট তাবলীগ মুরব্বী’র কুফরি বক্তব্য ও তার খণ্ডনমূলক জবাব
কথিত বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের প্রথম দিন ছয় উছূলী তাবলীগ জামাতের মুরব্বী ফায়াজ বলেছে, “ইসলাম হত্যাকা- সমর্থন করে না। এমনকি হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যুগে কাফিররা উনাকে ও ইসলামকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করতো। কিন্তু নবীজি তাদের এই কর্মকা- সহ্য করতেন এবং ক্ষমা করে দিতেন।” (সূত্র: দৈনিক ইনকিলাব: ১০ জানুয়ারি, ২০১৫ ঈসায়ী)
অথচ তার এ কথাটা পুরোপুরি মিথ্যা। কারণ হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা কিংবা বিরোধিতা করার শাস্তি মৃত্যদ- এবং এ সম্পর্কে সহিহ হাদীছ শরীফেই বর্ণনা আছে। যেমন-
(১) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করার কারণে উনার মুবারক আদেশেই ইহুদী কবি কাব বিন আশরাফের মৃত্যুদ- কার্যকর করেন হযরত মুহম্মদ বিন মাসলামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। (সহীহ বুখারী শরীফ: ১ম খণ্ড পৃষ্ঠা ৩৪১, ৪২৫, ২য় খন্ড পৃ- ৫৭৭, সুনানে আবু দাঊদ শরীফ: ২য় খণ্ড)
(২) হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করার কারণে উনার মুবারক আদেশেই ইহুদী ব্যবসায়ী আবু রফের মৃত্যুদ- কার্যকর করেন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আতিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। (সূত্র: বুখারী শরীফ, ফাতহুল বারী: সপ্তম খন্ড পৃষ্ঠা-৩৪৩ )
‘বুখারী শরীফে’ এ দুটি ঘটনা স্পষ্ট করে বর্ণনা করা আছে, এ বিষয়টি নিয়ে কারো কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না। এছাড়াও পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয়ের দিন ব্যঙ্গ কবিতা রচনাকারীদের ক্ষমা করা হয়নি, তাদের বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। তারপরও কেউ যদি এ ধরনের দাবি করে, তবে সে কিছুতেই আলিম তো দূরে থাক সে মুসলমানদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে না। হয় সে ভেতরে ভেতরে কাফির, নয়তো সে মুনাফিক, তাই ইহুদী-খ্রিস্টানদের দালালী করছে।
মূলত, ইহুদীরা তাদের এজেন্ট তাবলীগ জামাতকে দিয়ে এ ধরনের কুফরী বক্তব্য ছড়িয়ে দিচ্ছে- উদ্দেশ্য হলো- মুসলমানরা যাতে শার্লি হেবডোর ঘটনা নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়ে যায় এবং জীবনে কখনো উনার বঙ্গচিত্রের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ না করে, বরং ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশকারীর পক্ষ নিয়ে ঈমানহারা মুনাফিক ও কাফির হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি মুসলমানদেরকে তাবলীগ জামাত নামক বাতিল ফিরকা’র ফিতনা থেকে হিফাযত করুন। আমীন।
অথচ তার এ কথাটা পুরোপুরি মিথ্যা। কারণ হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা কিংবা বিরোধিতা করার শাস্তি মৃত্যদ- এবং এ সম্পর্কে সহিহ হাদীছ শরীফেই বর্ণনা আছে। যেমন-
(১) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করার কারণে উনার মুবারক আদেশেই ইহুদী কবি কাব বিন আশরাফের মৃত্যুদ- কার্যকর করেন হযরত মুহম্মদ বিন মাসলামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। (সহীহ বুখারী শরীফ: ১ম খণ্ড পৃষ্ঠা ৩৪১, ৪২৫, ২য় খন্ড পৃ- ৫৭৭, সুনানে আবু দাঊদ শরীফ: ২য় খণ্ড)
(২) হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করার কারণে উনার মুবারক আদেশেই ইহুদী ব্যবসায়ী আবু রফের মৃত্যুদ- কার্যকর করেন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আতিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। (সূত্র: বুখারী শরীফ, ফাতহুল বারী: সপ্তম খন্ড পৃষ্ঠা-৩৪৩ )
‘বুখারী শরীফে’ এ দুটি ঘটনা স্পষ্ট করে বর্ণনা করা আছে, এ বিষয়টি নিয়ে কারো কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না। এছাড়াও পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয়ের দিন ব্যঙ্গ কবিতা রচনাকারীদের ক্ষমা করা হয়নি, তাদের বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। তারপরও কেউ যদি এ ধরনের দাবি করে, তবে সে কিছুতেই আলিম তো দূরে থাক সে মুসলমানদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে না। হয় সে ভেতরে ভেতরে কাফির, নয়তো সে মুনাফিক, তাই ইহুদী-খ্রিস্টানদের দালালী করছে।
মূলত, ইহুদীরা তাদের এজেন্ট তাবলীগ জামাতকে দিয়ে এ ধরনের কুফরী বক্তব্য ছড়িয়ে দিচ্ছে- উদ্দেশ্য হলো- মুসলমানরা যাতে শার্লি হেবডোর ঘটনা নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়ে যায় এবং জীবনে কখনো উনার বঙ্গচিত্রের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ না করে, বরং ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশকারীর পক্ষ নিয়ে ঈমানহারা মুনাফিক ও কাফির হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি মুসলমানদেরকে তাবলীগ জামাত নামক বাতিল ফিরকা’র ফিতনা থেকে হিফাযত করুন। আমীন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন