এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনারা ঘুমন্ত হতে পারে, মৃত নয়। নিজেদের ইতিহাস ভুলে গেলে চলবে না। ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ ভয়াল রাতে পাক বাহিনী যখন বাঙালিদের অতর্কিত হামলা করে, তখনও বাঙালিরা ঘুমিয়ে ছিলো, হামলা মোকাবেলায় অপ্রস্তুত ও নিরস্ত্র ছিলো। শত্রু বাহিনী যতটুকু ক্ষতিসাধন করতে পেরেছিলো তা রাজাকারদের সহায়তায়। সেই স্বদেশবিরোধী মুনাফিক রাজাকারদেরও দিন ফুরিয়ে আসছে। ৭১-এ পাক বাহিনীর হামলার মোকাবেলা কিন্তু ঘুমন্ত বাঙালিরাই করেছে। আর এটা সম্ভব হয়েছে কেবল ঈমানদীপ্ত বাঙালির দেশপ্রেম চেতনার কারণে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও তাঁর ভাষণে ‘দেশকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ’ বলে বাঙালি মুসলমানদের সেই ঈমানী জযবাকে আরো শানিত করে দিয়েছিলেন। যার ফলে অল্প কিছু বাঙালির হাতেই নাস্তানাবুদ হয়েছিলো সশস্ত্র পাক বাহিনী।
এছাড়াও ইতিহাসে আরো দেখা যায়, ১৯৬৫ সালে লাহোরে ব্রেকফাস্ট করার ঘোষণা দিয়ে ৬০০ ট্যাঙ্ক নিয়ে ভারতীয় হানাদারা রওনা দিয়েছিল। কিন্তু তাদের অপচেষ্টা ধূলিস্যাৎ করে দেয়ার জন্য দাঁড়িয়ে যায় মাত্র ৬০০ বাঙালি মুসলিম তরুণ। তারা পেটে ডিনামাইট বেঁধে হাসতে হাসতে ঝাঁপিয়ে পড়ে ভারতীয় মুশরিক হানাদারদের ৬০০ ট্যাঙ্কের নিচে।
সরকারকে স্বজাতির এসব ইতিহাস ভুলে গেলে চলবে না। বরং ভারতের গোলামী করতে গিয়ে এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের উপর হিন্দুদের বাড়াবাড়ির প্রশ্রয় দিলে সরকারকেও সেই ৭১-এর রাজাকারদের মতোই পরিণতি ভোগ করতে হতে পারে। ভারতের ইশারায় এদেশে হিন্দুরা প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে কিভাবে রামরাজত্ব চালাচ্ছে, কিভাবে লুটেপুটে খাচ্ছে, মুসলমানদের মাথায় আঘাত করে একের পর এক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে, তা সবই সরকারের দৃষ্টিগোচরে। এছাড়াও মাত্র ১.৫ শতাংশ হিন্দুজন গোষ্ঠী এদেশে ৯৮ ভাগ মুসলমানের মধ্যে থেকে কতোটা উগ্রতা, উদ্ধতপনা প্রকাশ করছে, কিভাবে ইসলামবিদ্বেষী লেখালেখি, প্রকাশনা চালিয়ে যাচ্ছে, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, পোশাক শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পখাত কিভাবে একের পর এক ধ্বংস করছে, তাও সরকারের নজর সীমার মধ্যেই। তথাপি এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের প্রতিনিধিত্বকারী সরকার এসব প্রশ্রয় দিয়ে, যাচ্ছে বরং অনেক ক্ষেত্রে সহযোগিতাও করছে। সরকারের এসব ভূমিকা আর ৭১-এর রাজাকারদের ভূমিকার মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
সরকারকে ভুলে গেলে চলবে না, ৭১-এর সাত কোটি মুসলিম বীর বাঙালির এখন বিশ কোটি সন্তান। ১.৫ ভাগেরও কম সংখ্যক হিন্দুদের আস্ফালনের পরেও তারা চরম ধৈর্য্য ধরে আছে। তবে যে বাঙালি জাতি সশস্ত্র পালোয়ান পাক বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে দেশছাড়া করেছিলো, সেই বাঙালির জন্য মাত্র ১.৫ ভাগ উগ্র হিন্দুদের শায়েস্তা করতে কোনো অস্ত্রের প্রয়োজন নেই, প্রস্তুতিরও প্রয়োজন নেই। বরং ১.৫ ভাগ হিন্দুকে শায়েস্তা করতে ১ ভাগ মুসলমানই যথেষ্ট।
সুতরাং এদেশের মুসলমানদের পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিস্ফোরিত হওয়ার আগেই সরকারকে নীরবে দেশ থেকে ও দেশের প্রশাসন থেকে কুচক্রী নিমকহারাম হিন্দু অপসারণ করতে হবে।
এছাড়াও ইতিহাসে আরো দেখা যায়, ১৯৬৫ সালে লাহোরে ব্রেকফাস্ট করার ঘোষণা দিয়ে ৬০০ ট্যাঙ্ক নিয়ে ভারতীয় হানাদারা রওনা দিয়েছিল। কিন্তু তাদের অপচেষ্টা ধূলিস্যাৎ করে দেয়ার জন্য দাঁড়িয়ে যায় মাত্র ৬০০ বাঙালি মুসলিম তরুণ। তারা পেটে ডিনামাইট বেঁধে হাসতে হাসতে ঝাঁপিয়ে পড়ে ভারতীয় মুশরিক হানাদারদের ৬০০ ট্যাঙ্কের নিচে।
সরকারকে স্বজাতির এসব ইতিহাস ভুলে গেলে চলবে না। বরং ভারতের গোলামী করতে গিয়ে এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের উপর হিন্দুদের বাড়াবাড়ির প্রশ্রয় দিলে সরকারকেও সেই ৭১-এর রাজাকারদের মতোই পরিণতি ভোগ করতে হতে পারে। ভারতের ইশারায় এদেশে হিন্দুরা প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে কিভাবে রামরাজত্ব চালাচ্ছে, কিভাবে লুটেপুটে খাচ্ছে, মুসলমানদের মাথায় আঘাত করে একের পর এক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে, তা সবই সরকারের দৃষ্টিগোচরে। এছাড়াও মাত্র ১.৫ শতাংশ হিন্দুজন গোষ্ঠী এদেশে ৯৮ ভাগ মুসলমানের মধ্যে থেকে কতোটা উগ্রতা, উদ্ধতপনা প্রকাশ করছে, কিভাবে ইসলামবিদ্বেষী লেখালেখি, প্রকাশনা চালিয়ে যাচ্ছে, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, পোশাক শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পখাত কিভাবে একের পর এক ধ্বংস করছে, তাও সরকারের নজর সীমার মধ্যেই। তথাপি এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের প্রতিনিধিত্বকারী সরকার এসব প্রশ্রয় দিয়ে, যাচ্ছে বরং অনেক ক্ষেত্রে সহযোগিতাও করছে। সরকারের এসব ভূমিকা আর ৭১-এর রাজাকারদের ভূমিকার মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
সরকারকে ভুলে গেলে চলবে না, ৭১-এর সাত কোটি মুসলিম বীর বাঙালির এখন বিশ কোটি সন্তান। ১.৫ ভাগেরও কম সংখ্যক হিন্দুদের আস্ফালনের পরেও তারা চরম ধৈর্য্য ধরে আছে। তবে যে বাঙালি জাতি সশস্ত্র পালোয়ান পাক বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে দেশছাড়া করেছিলো, সেই বাঙালির জন্য মাত্র ১.৫ ভাগ উগ্র হিন্দুদের শায়েস্তা করতে কোনো অস্ত্রের প্রয়োজন নেই, প্রস্তুতিরও প্রয়োজন নেই। বরং ১.৫ ভাগ হিন্দুকে শায়েস্তা করতে ১ ভাগ মুসলমানই যথেষ্ট।
সুতরাং এদেশের মুসলমানদের পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিস্ফোরিত হওয়ার আগেই সরকারকে নীরবে দেশ থেকে ও দেশের প্রশাসন থেকে কুচক্রী নিমকহারাম হিন্দু অপসারণ করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন