ইসলামবিদ্বেষী ও নাস্তিকদের শেকড় খোদ সরকার ও প্রশাসনের মধ্যেই; সরকারের জন্য ফরয এদেরকে চিহ্নিত করে শরঈ শাস্তি দেয়া। অন্যথায় মুসলমানগণ ক্ষিপ্ত হলে তার দায়-দায়িত্ব সরকারের
সম্প্রতি দেশে কিছু ইসলামবিদ্বেষী মহল মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। বিদেশী এজেন্ট
গণমাধ্যম আর কিছু গ্রন্থ প্রকাশনা সংস্থার উপর ভর করে এসব অবাঞ্চিত মহল ৯৮
ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে নাস্তিক্যবাদ, সমকামিতা, নারী স্বাধীনতা আর
প্রগতিশীলতার নামে বেপরোয়াভাবে ইসলামবিদ্বেষমূলক কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে।
এরা মুসলমান সমাজে বাস করে, মুসলমানদেরটা খেয়ে-পরে আবার মুসলমানদের
চেতনাতেই অবিরত কুঠারাঘাত করে যাচ্ছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এরা এতো বড়
দুঃসাহস কোথায় পাচ্ছে? এদের শেকড় কোথায়?
বলাবাহুল্য, আমাদের দেশের শাসকগোষ্ঠীর ভারতের প্রতি অস্বাভাবিক রকম দুর্বলতা থাকার কারণে প্রশাসনে ও গুরুত্বপূর্ণ পদ দখলে যেরূপ হিন্দুরা আধিপত্য করে রেখেছে, তদ্রুপ শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, মিডিয়া, প্রকাশনাতেও তারা তাদের বেপরোয়া কর্মকা- পরিচালনা করছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রতিটা হিন্দুই কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, অনেকে প্রকাশ্যে নাস্তিক ছূরতে ইসলামবিদ্বেষ ছড়ায়, যেন হিন্দুদের উপর আঘাত না আসে। আসলে অধিকাংশ নাস্তিকই কট্টর হিন্দু।
প্রসঙ্গত, প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা হিন্দু কিংবা নাস্তিকরাই যে সারা দেশে নাস্তিক্যবাদের কিংবা ইসলামবিদ্বেষী কর্মকা-ে মদদ দিয়ে যাচ্ছে। যেমন- অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব কৃষ্ণা গায়েনের বোন অদিতি ফাল্গুনী গায়েন। সে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী ও দেশবিরোধী মিডিয়া প্রথম আলোর পুরস্কারপ্রাপ্ত সেরা লেখিকাদের একজন। এ অদিতি ফাল্গুনী দীর্ঘদিন ধরে ইসলামবিরোধী লেখালেখি করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় গত ৮ই জানুয়ারি ২০১৫ ফ্রান্সের শার্লি হেবডোতে প্রকাশিত ব্যঙ্গচিত্রের সমর্থন জানিয়ে সেও দুটি ব্যঙ্গচিত্র শেয়ার করে। নাঊযুবিল্লাহ! (সূত্র: তার ফেসবুক টাইমলাইন)
মুসলমানদের মধ্যে থেকেও তার প্রকাশ্যে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের ঔদ্ধত্যপনা দেখেই বোঝা যায়, সরকারের উপরের মহলের আশ্রয় প্রশয়েই এসমস্ত কীটগুলি বেশি বাড়াবাড়ি করার শক্তি-সাহস পাচ্ছে।
মুসলমানদের মধ্যে বিষ ছড়িয়ে যারা দেশকে অস্থিতিশীল করছে এসব বিষবৃক্ষগুলির শেকড় অনুসন্ধান করলে সরকার ও প্রশাসনের মধ্যেই পাওয়া যাবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। যদিও এদের সবার পরিচয় উদঘাটন করা এখনো সম্ভব হয়নি। তবে সরকারিভাবে যদি এদের চিহ্নিত করে শাস্তি না দেয়া হয়, তবে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ঠিকই এক এক করে এদের চিহ্নিত করে গণধোলাই দিবে। এরপরে জীবিত থাকলে ভারত পালাবে অথবা এদেশের শ্মশানেই পুড়ে ছাই হবে। এটাই হবে ইসলামবিদ্বেষী ও নাস্তিকদের শেষ পরিণতি।
বলাবাহুল্য, আমাদের দেশের শাসকগোষ্ঠীর ভারতের প্রতি অস্বাভাবিক রকম দুর্বলতা থাকার কারণে প্রশাসনে ও গুরুত্বপূর্ণ পদ দখলে যেরূপ হিন্দুরা আধিপত্য করে রেখেছে, তদ্রুপ শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, মিডিয়া, প্রকাশনাতেও তারা তাদের বেপরোয়া কর্মকা- পরিচালনা করছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রতিটা হিন্দুই কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, অনেকে প্রকাশ্যে নাস্তিক ছূরতে ইসলামবিদ্বেষ ছড়ায়, যেন হিন্দুদের উপর আঘাত না আসে। আসলে অধিকাংশ নাস্তিকই কট্টর হিন্দু।
প্রসঙ্গত, প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা হিন্দু কিংবা নাস্তিকরাই যে সারা দেশে নাস্তিক্যবাদের কিংবা ইসলামবিদ্বেষী কর্মকা-ে মদদ দিয়ে যাচ্ছে। যেমন- অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব কৃষ্ণা গায়েনের বোন অদিতি ফাল্গুনী গায়েন। সে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী ও দেশবিরোধী মিডিয়া প্রথম আলোর পুরস্কারপ্রাপ্ত সেরা লেখিকাদের একজন। এ অদিতি ফাল্গুনী দীর্ঘদিন ধরে ইসলামবিরোধী লেখালেখি করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় গত ৮ই জানুয়ারি ২০১৫ ফ্রান্সের শার্লি হেবডোতে প্রকাশিত ব্যঙ্গচিত্রের সমর্থন জানিয়ে সেও দুটি ব্যঙ্গচিত্র শেয়ার করে। নাঊযুবিল্লাহ! (সূত্র: তার ফেসবুক টাইমলাইন)
মুসলমানদের মধ্যে থেকেও তার প্রকাশ্যে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের ঔদ্ধত্যপনা দেখেই বোঝা যায়, সরকারের উপরের মহলের আশ্রয় প্রশয়েই এসমস্ত কীটগুলি বেশি বাড়াবাড়ি করার শক্তি-সাহস পাচ্ছে।
মুসলমানদের মধ্যে বিষ ছড়িয়ে যারা দেশকে অস্থিতিশীল করছে এসব বিষবৃক্ষগুলির শেকড় অনুসন্ধান করলে সরকার ও প্রশাসনের মধ্যেই পাওয়া যাবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। যদিও এদের সবার পরিচয় উদঘাটন করা এখনো সম্ভব হয়নি। তবে সরকারিভাবে যদি এদের চিহ্নিত করে শাস্তি না দেয়া হয়, তবে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ঠিকই এক এক করে এদের চিহ্নিত করে গণধোলাই দিবে। এরপরে জীবিত থাকলে ভারত পালাবে অথবা এদেশের শ্মশানেই পুড়ে ছাই হবে। এটাই হবে ইসলামবিদ্বেষী ও নাস্তিকদের শেষ পরিণতি।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন