বই মেলায় ইসলামবিদ্বেষী ও মুসলমানদের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কটূক্তিকারী প্রকাশনায় সয়লাব; এটা কি সরকারের উদাসীনতায়, নাকি মৌন সমর্থনে? সরকারকে এর জবাবদিহি করতে হবে, এ সমস্ত প্রকাশনী নিষিদ্ধ ও তাদের বইগুলো বাজেয়াপ্ত করতে হবে
কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, নাস্তিক, উগ্র হিন্দুত্ববাদী, মৌলবাদীদের দখলে বই মেলা। এটা শুধু বইমেলায় নয়, বরং দেশের শিক্ষা-সাহিত্য, সংস্কৃতিজুড়ে হু হু করে বিস্তৃত হচ্ছে এসব ইসলামবিদ্বেষীদের কর্মকাণ্ড। পশ্চিমা ও ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো তাদের কর্মকা-কে আরো ব্যাপক পরিসরে ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করছে। নাঊজুবিল্লাহ! আর সরকারের নীরব ভূমিকায় এসবের মধ্যে সহায়তারই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বইমেলায় ইসলামবিদ্বেষী এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পবিত্র ও সম্মানিত বিষয়সমূহ নিয়ে কটূক্তি করে অনেক বই প্রকাশনা হয়েছে। তারমধ্যে ২৪২-২৪৪নং স্টলে ‘রোদেলা’ প্রকাশনী ‘নবি মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামক একটি জঘন্য বই প্রকাশ করেছে। এ বইটিতে বলা হয়েছে, পবিত্র কুরআন শরীফ আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মস্তিষ্ক উদ্ভব অর্থাৎ মনগড়া, নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!! মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে নাযিলকৃত কোনো কিতাব নয়। নাঊযুবিল্লাহ! বইটির ২০ পৃষ্ঠায় দাবি করা হয়েছে, পবিত্র মিরাজ শরীফ সম্পূর্ণ বানোয়াট। নাঊযুবিল্লাহ! বইটির ১৭৯নং পৃষ্ঠায় দাবি করা হয়েছে, ইফকের ঘটনা নিয়ে উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র আখলাক মুবারক নিয়ে যে পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে সেটা মিথ্যা। নাঊযুবিল্লাহ! এবং উনাকে ব্যভিচারী বলেও কটূক্তি করা হয়েছে। নাঊযুবিল্লাহি মিন জালিক!
বইটির পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে কটূক্তিকারী, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী এমন সব বিকৃত লেখা ছাপানো হয়েছে যা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। নাঊজুবিল্লাহ!
এখন শরীয়া মোতাবেক প্রতিটি মুসলমানের জন্য ফরয হয়ে গেছে, আমাদের প্রাণপ্রিয় নবীজি উনার বিরুদ্ধে, মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিরুদ্ধে কটূক্তিকারী উক্ত বইয়ের লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, বইমেলা সংশ্লিষ্ট মহলের বিরুদ্ধে এবং অনলাইনে বই বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান ‘রকমারি’সহ সমস্ত বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা, তাদের বিরুদ্ধে শত শত মামলা দায়ের করা। মুসলমানদের উচিত ছিলো- সমস্ত বইগুলো পুড়িয়ে দেয়া। যেন সমস্ত কাফির-মুশরিকসহ ইসলামবিদ্বেষী মহল সতর্ক হয়ে যায়। এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের প্রতিনিধিত্বকারী সরকার যদি ইসলামবিদ্বেষী ও মুনাফিক না হয়ে থাকে, তবে সরকারকে অবশ্যই এসব প্রকাশনার বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করে আইন করতে হবে, রোদেলা প্রকাশনীর সমস্ত বই বাজেয়াপ্ত করতে হবে এবং এসবের সাথে জড়িতদের প্রকাশ্য শাস্তি প্রদান করা।
কট্টর ইসলামবিদ্বেষী, নাস্তিক, উগ্র হিন্দুত্ববাদী, মৌলবাদীদের দখলে বই মেলা। এটা শুধু বইমেলায় নয়, বরং দেশের শিক্ষা-সাহিত্য, সংস্কৃতিজুড়ে হু হু করে বিস্তৃত হচ্ছে এসব ইসলামবিদ্বেষীদের কর্মকাণ্ড। পশ্চিমা ও ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো তাদের কর্মকা-কে আরো ব্যাপক পরিসরে ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করছে। নাঊজুবিল্লাহ! আর সরকারের নীরব ভূমিকায় এসবের মধ্যে সহায়তারই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বইমেলায় ইসলামবিদ্বেষী এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পবিত্র ও সম্মানিত বিষয়সমূহ নিয়ে কটূক্তি করে অনেক বই প্রকাশনা হয়েছে। তারমধ্যে ২৪২-২৪৪নং স্টলে ‘রোদেলা’ প্রকাশনী ‘নবি মুহাম্মদের ২৩ বছর’ নামক একটি জঘন্য বই প্রকাশ করেছে। এ বইটিতে বলা হয়েছে, পবিত্র কুরআন শরীফ আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মস্তিষ্ক উদ্ভব অর্থাৎ মনগড়া, নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!! মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে নাযিলকৃত কোনো কিতাব নয়। নাঊযুবিল্লাহ! বইটির ২০ পৃষ্ঠায় দাবি করা হয়েছে, পবিত্র মিরাজ শরীফ সম্পূর্ণ বানোয়াট। নাঊযুবিল্লাহ! বইটির ১৭৯নং পৃষ্ঠায় দাবি করা হয়েছে, ইফকের ঘটনা নিয়ে উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র আখলাক মুবারক নিয়ে যে পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে সেটা মিথ্যা। নাঊযুবিল্লাহ! এবং উনাকে ব্যভিচারী বলেও কটূক্তি করা হয়েছে। নাঊযুবিল্লাহি মিন জালিক!
বইটির পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে কটূক্তিকারী, মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী এমন সব বিকৃত লেখা ছাপানো হয়েছে যা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। নাঊজুবিল্লাহ!
এখন শরীয়া মোতাবেক প্রতিটি মুসলমানের জন্য ফরয হয়ে গেছে, আমাদের প্রাণপ্রিয় নবীজি উনার বিরুদ্ধে, মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বিরুদ্ধে কটূক্তিকারী উক্ত বইয়ের লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, বইমেলা সংশ্লিষ্ট মহলের বিরুদ্ধে এবং অনলাইনে বই বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান ‘রকমারি’সহ সমস্ত বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা, তাদের বিরুদ্ধে শত শত মামলা দায়ের করা। মুসলমানদের উচিত ছিলো- সমস্ত বইগুলো পুড়িয়ে দেয়া। যেন সমস্ত কাফির-মুশরিকসহ ইসলামবিদ্বেষী মহল সতর্ক হয়ে যায়। এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের প্রতিনিধিত্বকারী সরকার যদি ইসলামবিদ্বেষী ও মুনাফিক না হয়ে থাকে, তবে সরকারকে অবশ্যই এসব প্রকাশনার বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করে আইন করতে হবে, রোদেলা প্রকাশনীর সমস্ত বই বাজেয়াপ্ত করতে হবে এবং এসবের সাথে জড়িতদের প্রকাশ্য শাস্তি প্রদান করা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন