শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় সংসদের সরস্বতী পূজার আয়োজন করার মানেই হচ্ছে অশ্লীলতা-অসভ্যতাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সমর্থন দেয়া

হিন্দুদের পূজা ও মূর্তির সাথে অশ্লীল চেতনা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। অনেকগুলো মূর্তি কঠিন অশ্লীলতা নিয়ে তৈরি করা হয়। আপনারা সবাই জানেন, দুর্গা মূর্তি তৈরি করতে অবশ্যই বেশ্যার ঘরের মাটি প্রয়োজন।
(তথ্যসূত্র : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১, দেহোপজীবিনী সংখ্যা, গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা)

মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং ইরশাদ মুবারক করেছেন, “নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক বা অপবিত্র।” (পবিত্র সূরা-তাওবাহ শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ: ২৮)

এজন্য দেখা যায়, হিন্দুদের অনেক মন্দিরই হচ্ছে পতিতাবৃত্তি আর অশ্লীলতার আখড়া, পূজার সময় যেটা আরো বহুগুণ ছাড়িয়ে যায়। রাত বাড়ার সাথে সাথে অশ্লীলতা চূড়ান্ত সীমা অতিক্রম করে। পূজার সময় হিন্দু ছেলেরা মুসলমান ছেলেদের পূজার আমন্ত্রণ দেয় এবং মদ ও নারীর প্রলোভন দেখায়।

বলাবাহুল্য, হিন্দুদের কথিত ধর্ম ও সমাজ ব্যবস্থায় এসব অসভ্যতার কারণেই আজ ভারত সারা বিশ্বে ধর্ষণের দেশ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। আমাদের দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় সংসদে স্বরসতী পূজার আয়োজন করলে দেশ ও জাতি বেহায়াপনা ও অশ্লীলতা ছাড়া আর কিছুই শিখবে না।

তাই সম্প্রীতির নামে জাতীয় সংসদে কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বরসতী পূজার আয়োজন করা মানে এসব অসভ্যতাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সমর্থন দেয়া।