বাংলাদেশে প্রধান বিচারকের পদে উপজাতি হিন্দু নিয়োগ গ্রহণযোগ্য নয়; অতিসত্বর তাকে পদ থেকে অপসারণের দাবি জানাই
মনিপুরি উপজাতি ও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক এস কে সিনহাকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারকের ক্ষমতায় বসানো হয়েছে। যদিও এদেশে হিন্দুর সংখ্যা দুই ভাগেরও কম। কিন্তু মুসলমানদের সংখ্যা আর হিন্দুদের সংখ্যা প্রায় সমান হওয়ার পরও ভারতে কোনো মুসলমানকে প্রধান বিচারক তো দূরের কথা, সাধারণ ম্যাজিস্ট্রেট পদেও নিয়োগ দেয়া হয় না; এমনকি যেসব এলাকায় মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ, সেসব এলাকাতেও না। যেমন: ২০১৩ সালে মুসলিম জনবহুল এলাকা উত্তর প্রদেশে ৭০ জন জজ নিয়োগ দেয় ভারত সরকার। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে নিয়োগপ্রাপ্ত ৭০ জনের মধ্যে ১ জনও মুসলমান ছিলো না। যদিও তখন ক্ষমতায় ছিলো সেক্যুলার দাবিদার কংগ্রেস। (সূত্র: দ্য মিরর মুসলিম)
তাই ভারত যদি পুরো সেক্যুলার রাষ্ট্র হয়ে সামান্য জজ পদেও মুসলিম নিয়োগ না দেয়, তবে আমাদের রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে এবং ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে কী করে একজন উপজাতি হিন্দুকে প্রধান বিচারকের পদে নিয়োগ দেয়া হলো?
অথচ সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগ ও হাইকোর্টের বিচারকদের মধ্যে অনেক জ্যেষ্ঠ ও যোগ্য বিচারক ছিলেন, যারা নীতিগতভাবেই প্রধান বিচারক পদ প্রাপ্য ও যোগ্য। তারপরও সরকার নিয়োগ দিয়েছে এক উপজাতি হিন্দু বিচারককে। এটা এদেশের ৯৭ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান উনারা কখনোই মেনে নিতে পারে না। সুতরাং অবিলম্বে এস কে সিনহাকে প্রধান বিচারকের পদ থেকে অপসারণ করে মুসলমান বিচারককে প্রধান বিচারক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হউক।
তাই ভারত যদি পুরো সেক্যুলার রাষ্ট্র হয়ে সামান্য জজ পদেও মুসলিম নিয়োগ না দেয়, তবে আমাদের রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে এবং ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে কী করে একজন উপজাতি হিন্দুকে প্রধান বিচারকের পদে নিয়োগ দেয়া হলো?
অথচ সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগ ও হাইকোর্টের বিচারকদের মধ্যে অনেক জ্যেষ্ঠ ও যোগ্য বিচারক ছিলেন, যারা নীতিগতভাবেই প্রধান বিচারক পদ প্রাপ্য ও যোগ্য। তারপরও সরকার নিয়োগ দিয়েছে এক উপজাতি হিন্দু বিচারককে। এটা এদেশের ৯৭ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান উনারা কখনোই মেনে নিতে পারে না। সুতরাং অবিলম্বে এস কে সিনহাকে প্রধান বিচারকের পদ থেকে অপসারণ করে মুসলমান বিচারককে প্রধান বিচারক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হউক।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন