ফ্রান্সে চার্লি হেবডোতে নাটকীয় হামলার অযুহাতে ইউরোপের মুসলমানদের উপর চাপ সৃষ্টি খ্রিস্টানদের জঘন্য সাম্প্রদায়িকতার পরিচয়
ফ্রান্সের কুখ্যাত পত্রিকা চার্লি হেবডো। যে ইসলাম বিদ্বেষী মিডিয়া ২০১২ এবং ২০১৩ ঈসায়ী সালে পর পর দুইবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে জঘন্য ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করেছে। সারা বিশ্বের মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। এ ঘটনায় বিশ্বের সমস্ত দেশ থেকে মুসলমাগণ তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে জড়িতদের বিচার ও শাস্তি দাবি করে বিক্ষোভ, আন্দোলন করেছিলেন। কিন্তু চার্লি হেবডো বা সংশ্লিষ্ট কারো কোন বিচার হয়নি। কিন্তু সম্প্রতি এই কুখ্যাত ইসলাম বিদ্বেষী মিডিয়ায় টুইন টাওয়ার হামলার মতোই এক নাটকীয় হামলা হয়। এতে ১২ জনের প্রাণহাণী হয়। ঘটনার পরই কোন প্রকার তদন্ত ছাড়াই এর দোষ চাপানো হয় মুসলমানদের ঘাড়ে।
খ্রিস্টানরা এ ঘটনায় শেরিফ, সাঈদ এবং হামিদ নামক তিন মুসলিম ব্যক্তিকে দোষী হিসেবে দাঁড় করায়। তারা দাবি করে, এই তিন ব্যক্তিই হত্যাকা- ঘটিয়েছে এবং এর মাধ্যমে ইউরোপের পুরো মুসলিম কমিউনিটিকে দোষারোপ করা হচ্ছে।
অথচ, আদৌ এ তিন ব্যক্তি এ হত্যাকা- ঘটিয়েছে কি না, তার প্রকাশ্য কোন প্রমাণ নেই। বরং ইউরোপে সাম্প্রতিক ইসলাম বিরোধী আন্দোলনে ঘি ঢালতে খ্রিস্টানরাই এ নাটক সাজিয়েছে। ইউরোপে মুসলমানদের বিজয় রুখতে চেষ্টা করাই এর মূল উদ্দেশ্য। কেননা, মুসলমানরা এরকম ঘটনা যদি ঘটাতো তবে আরো আগেই ঘটাতে পারতো।
আর এ ঘটনায় যদি বিচার করতেই হয় তাহলে সবার আগে চ্যার্লি হেবডো কর্তৃপক্ষের বিচার করতে হবে। কেননা তারাই আগে (২০১২ এবং ২০১৩ ঈসায়ী সালে) পর পর দুইবার ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করে মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে। এছাড়াও ফ্রান্স বিভিন্ন সময়ে মালি, ইরাক ও আফগানিস্তানে যে লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে বিনা কারণে হত্যা করেছে তার বিচার আগে করতে হবে।
খ্রিস্টানরা এ ঘটনায় শেরিফ, সাঈদ এবং হামিদ নামক তিন মুসলিম ব্যক্তিকে দোষী হিসেবে দাঁড় করায়। তারা দাবি করে, এই তিন ব্যক্তিই হত্যাকা- ঘটিয়েছে এবং এর মাধ্যমে ইউরোপের পুরো মুসলিম কমিউনিটিকে দোষারোপ করা হচ্ছে।
অথচ, আদৌ এ তিন ব্যক্তি এ হত্যাকা- ঘটিয়েছে কি না, তার প্রকাশ্য কোন প্রমাণ নেই। বরং ইউরোপে সাম্প্রতিক ইসলাম বিরোধী আন্দোলনে ঘি ঢালতে খ্রিস্টানরাই এ নাটক সাজিয়েছে। ইউরোপে মুসলমানদের বিজয় রুখতে চেষ্টা করাই এর মূল উদ্দেশ্য। কেননা, মুসলমানরা এরকম ঘটনা যদি ঘটাতো তবে আরো আগেই ঘটাতে পারতো।
আর এ ঘটনায় যদি বিচার করতেই হয় তাহলে সবার আগে চ্যার্লি হেবডো কর্তৃপক্ষের বিচার করতে হবে। কেননা তারাই আগে (২০১২ এবং ২০১৩ ঈসায়ী সালে) পর পর দুইবার ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করে মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছে। এছাড়াও ফ্রান্স বিভিন্ন সময়ে মালি, ইরাক ও আফগানিস্তানে যে লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে বিনা কারণে হত্যা করেছে তার বিচার আগে করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন