মুশরিকদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- “নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ-২৮)
এই নাপাক জাত হিন্দুদের অশ্লীলতা-বেহায়াপনার বিষয়টি মানুষের কাছে নতুন জানার বিষয় নয়। তাদের অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, বর্বরতা, পশুবৃত্তিক আচরণ সম্পর্কে সবারই জানা আছে। তবে তাদের পূজায় মুসলমান ছেলে-মেয়েদের আকৃষ্ট করতে এমন কিছু কর্মকা- তারা পরিচালনা করে যা অনেকেরই অজানা।
হিন্দুদের মন্দিরগুলোকে পতিতাবৃত্তি আর অশ্লীলতার আখড়া বলেই জানে মন্দিরের আশপাশের স্থানীয় লোকজন। তবে পূজার সময় তার পরিমাণ আরো বহুগুণ ছাড়িয়ে যায়। পূজার সময় মন্দিরে ভিআইপিদের (হিন্দু-মুসলমান সকলের) জন্য আলাদা করে ভাড়া করা হয় হিন্দু সুন্দরী যুবতী (পতিতা)। রাত বাড়ার সাথে সাথে অশ্লীলতা চূড়ান্ত সীমা অতিক্রম করে, মন্দিরের সর্বত্র চলতে থাকে মদ পান। মন্দিরের ভেতর আলাদা রুম থাকে, সেখানে আগতরা হিন্দু যুবতী পতিতাদের সাথে নির্বিঘ্নে মেলামেশা করার সুযোগ পায়। ঢাকার কদমতলা কালীবাড়ী এলাকার স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা গেছে, সেখানকার কালী মন্দিরের অবস্থা আরো ভয়াবহ। এক মাসব্যাপী মন্দিরের ভেতর আয়োজন করা হয় অশ্লীল যাত্রাপালার। মুখে মুখে আমন্ত্রণ ছড়িয়ে দেয়া হয় মুসলমান কিশোর, যুবক, তরুণদের মধ্যে।
সুতরাং, এসব নাপাক জাতিদের পূজা-পার্বনে যাওয়া থেকে মুসলমানদের বিরত থাকা ফরয। অভিভাবকদেরও উচিত এসব বিষয়ে পূর্ণমাত্রায় সতর্ক থাকা। আর প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশের সরকারের উচিত, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মুসলমানদের অন্যতম শত্রু মুশরিকদের আনুষ্ঠানিক পূজা উদযাপনে নিষেধাজ্ঞা জারী করা, পাশাপাশি মন্দিরগুলোকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা। তাহলে দেশ ও জাতি চরিত্র নষ্ট হওয়া থেকে এবং ঈমান হারানোর গভীর ফাঁদ থেকে রেহাই পাবে।
বলাবাহুল্য, এদেশে হিন্দুদের পূজা বন্ধ করতে না পারলে দিনে দিনে অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, পতিতাবৃত্তি, মাদকের মহামারি ক্রমশ বাড়তেই থাকবে, কখনো কমবে না। আর এদিক দিয়ে নষ্ট হতে থাকবে দেশের ভবিষ্যৎ কর্ণধার মুসলিম যুব সমাজ। (নাউযুবিল্লাহ)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন