মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা নিসা-এর ১১ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান সম্পর্কে আদেশ করেন; একজন ছেলের অংশ দু’জন মেয়ের অংশের সমান।”
আর সূরা নিসা-এর ১৭৬ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর সমান। তোমরা গুমরাহ হবে বলে আল্লাহ পাক তিনি তোমাদিগকে সুস্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন। আর আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন সর্ববিষয়ে পরিজ্ঞাত।” এ আয়াত শরীফদ্বয় দ্বারা প্রতিভাত হয় উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে আল্লাহ পাক তিনি সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়ার পরও যারা এক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সম-অধিকার করতে চায় তারা গুমরাহ ও কাফিরের অন্তর্ভুক্ত।
তাই বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেসব দেশে নারী-পুরুষ সম-অধিকার আইন রয়েছে তাদের উচিত তা অতিসত্বর প্রত্যাহার করা। আর উক্ত আইন প্রবর্তন করতে আগ্রহীদের উচিত সাবধান ও নিবৃত্ত হওয়া। কারণ যদি এরূপ আইন করা হয় তবে পৃথিবীর প্রায় সোয়া তিনশ কোটি মুসলমান তা কখনোই মেনে নেবে না।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি ‘জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতিমালা অর্থাৎ উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিতে সমান অধিকার’ মন্ত্রী পরিষদে অনুমোদন করার প্রেক্ষিতে ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে রাজারবাগ শরীফ-এ এক আলোচনা মজলিসে এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এ ধরনের অনুমোদন সরাসরি কুরআন শরীফ-এর আয়াত শরীফ অস্বীকারের শামিল। সাথে সাথে কুরআন শরীফ ও ইসলাম উভয়কে অপূর্ণ বলে ঘোষণা দেয়ার অন্তর্ভুক্ত। কারণ কুরআন শরীফ-এ ‘সূরা নিসা’ এর ১১ নম্বর আয়াত শরীফ-এ আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান সম্পর্কে আদেশ করেন; একজন ছেলের অংশ দু’জন মেয়ের অংশের সমান।”
আর সূরা নিসা-এর ১৭৬ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর সমান। তোমরা গুমরাহ হবে বলে আল্লাহ পাক তিনি তোমাদিগকে সুস্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন। আর আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন সর্ববিষয়ে পরিজ্ঞাত।”
মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মুসলমান মাত্রেরই প্রাণের চেয়ে প্রিয় কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ অর্থাৎ আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব, আখিরী নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তাই কুরআন শরীফ-এর আয়াত শরীফ অস্বীকার করা প্রকৃতপক্ষে কুরআন শরীফ-এর মানহানির অন্তর্ভুক্ত যা কোনো মুসলমান প্রাণ থাকতে সইতে পারে না।
তাই সরকারকে অবিলম্বে কুরআন শরীফ-এর ‘সূরা নিসা’-এর ১১ নম্বর ও ১৭৬ নম্বর আয়াত শরীফ বিরোধী এ অনুমোদন প্রত্যাহার করতে হবে। এবং এ বিষয়ে সাবধান ও সতর্ক থাকতে হবে; যাতে কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর খিলাফ কোন আইন করা না হয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ব্যাখ্যা দিয়েছে, ‘এটি কোনো আইন নয়, নারীদের উন্নয়নের সহায়ক দিক-নির্দেশনামূলক নীতি।’ তাদের এ ব্যাখ্যাও গ্রহণযোগ্য নয় এবং নির্ভরযোগ্য নয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কথিত নারী-পুরুষ সমতা আনয়ন করলে পৃথিবীর প্রায় সোয়া তিনশ’ কোটি মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে গভীর আঘাত হানা হবে। দেশের প্রচলিত সংবিধানের উপরও আঘাত হানা হবে। মুসলমানদের ধর্মীয় অধিকার চরমভাবে ক্ষুন্ন করা হবে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “পৃথিবীর সব মুসলমান যেন একটি দেহের ন্যায়। দেহের এক অঙ্গে আঘাত পেলে তা যেমন সারাদেহে সঞ্চালিত হয় তেমনি একজন মুসলমান আঘাত পেলে সব মুসলমান দেশেই তা সঞ্চালিত হয়।”
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বাংলাদেশের মতো ধর্মপ্রাণ মুসলমানের দেশে কুরআন শরীফ-এর আয়াত শরীফ-এর উপর আঘাত সৃষ্টি করে দেশবাসী মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিলে সারা বিশ্বব্যাপী মুসলমানও সে আঘাতকে আঘাত হিসেবে গ্রহণ করবে। প্রয়োজনে তারা প্রতিবাদে ও প্রতিহতকরণে এগিয়ে আসবে। কারণ, কুরআন শরীফ-এর আয়াত শরীফ-এর উপর আঘাত হানলে পৃথিবীর প্রায় সোয়া তিনশত কোটি মুসলমানদের জন্যই প্রতিবাদ ও প্রতিহতকরণে এগিয়ে আসা ফরয-ওয়াজিব।
আর সূরা নিসা-এর ১৭৬ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর সমান। তোমরা গুমরাহ হবে বলে আল্লাহ পাক তিনি তোমাদিগকে সুস্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন। আর আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন সর্ববিষয়ে পরিজ্ঞাত।” এ আয়াত শরীফদ্বয় দ্বারা প্রতিভাত হয় উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে আল্লাহ পাক তিনি সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়ার পরও যারা এক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সম-অধিকার করতে চায় তারা গুমরাহ ও কাফিরের অন্তর্ভুক্ত।
তাই বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেসব দেশে নারী-পুরুষ সম-অধিকার আইন রয়েছে তাদের উচিত তা অতিসত্বর প্রত্যাহার করা। আর উক্ত আইন প্রবর্তন করতে আগ্রহীদের উচিত সাবধান ও নিবৃত্ত হওয়া। কারণ যদি এরূপ আইন করা হয় তবে পৃথিবীর প্রায় সোয়া তিনশ কোটি মুসলমান তা কখনোই মেনে নেবে না।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি ‘জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতিমালা অর্থাৎ উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিতে সমান অধিকার’ মন্ত্রী পরিষদে অনুমোদন করার প্রেক্ষিতে ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে রাজারবাগ শরীফ-এ এক আলোচনা মজলিসে এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এ ধরনের অনুমোদন সরাসরি কুরআন শরীফ-এর আয়াত শরীফ অস্বীকারের শামিল। সাথে সাথে কুরআন শরীফ ও ইসলাম উভয়কে অপূর্ণ বলে ঘোষণা দেয়ার অন্তর্ভুক্ত। কারণ কুরআন শরীফ-এ ‘সূরা নিসা’ এর ১১ নম্বর আয়াত শরীফ-এ আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান সম্পর্কে আদেশ করেন; একজন ছেলের অংশ দু’জন মেয়ের অংশের সমান।”
আর সূরা নিসা-এর ১৭৬ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর সমান। তোমরা গুমরাহ হবে বলে আল্লাহ পাক তিনি তোমাদিগকে সুস্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন। আর আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন সর্ববিষয়ে পরিজ্ঞাত।”
মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মুসলমান মাত্রেরই প্রাণের চেয়ে প্রিয় কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ অর্থাৎ আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব, আখিরী নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তাই কুরআন শরীফ-এর আয়াত শরীফ অস্বীকার করা প্রকৃতপক্ষে কুরআন শরীফ-এর মানহানির অন্তর্ভুক্ত যা কোনো মুসলমান প্রাণ থাকতে সইতে পারে না।
তাই সরকারকে অবিলম্বে কুরআন শরীফ-এর ‘সূরা নিসা’-এর ১১ নম্বর ও ১৭৬ নম্বর আয়াত শরীফ বিরোধী এ অনুমোদন প্রত্যাহার করতে হবে। এবং এ বিষয়ে সাবধান ও সতর্ক থাকতে হবে; যাতে কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর খিলাফ কোন আইন করা না হয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ব্যাখ্যা দিয়েছে, ‘এটি কোনো আইন নয়, নারীদের উন্নয়নের সহায়ক দিক-নির্দেশনামূলক নীতি।’ তাদের এ ব্যাখ্যাও গ্রহণযোগ্য নয় এবং নির্ভরযোগ্য নয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কথিত নারী-পুরুষ সমতা আনয়ন করলে পৃথিবীর প্রায় সোয়া তিনশ’ কোটি মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে গভীর আঘাত হানা হবে। দেশের প্রচলিত সংবিধানের উপরও আঘাত হানা হবে। মুসলমানদের ধর্মীয় অধিকার চরমভাবে ক্ষুন্ন করা হবে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “পৃথিবীর সব মুসলমান যেন একটি দেহের ন্যায়। দেহের এক অঙ্গে আঘাত পেলে তা যেমন সারাদেহে সঞ্চালিত হয় তেমনি একজন মুসলমান আঘাত পেলে সব মুসলমান দেশেই তা সঞ্চালিত হয়।”
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বাংলাদেশের মতো ধর্মপ্রাণ মুসলমানের দেশে কুরআন শরীফ-এর আয়াত শরীফ-এর উপর আঘাত সৃষ্টি করে দেশবাসী মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিলে সারা বিশ্বব্যাপী মুসলমানও সে আঘাতকে আঘাত হিসেবে গ্রহণ করবে। প্রয়োজনে তারা প্রতিবাদে ও প্রতিহতকরণে এগিয়ে আসবে। কারণ, কুরআন শরীফ-এর আয়াত শরীফ-এর উপর আঘাত হানলে পৃথিবীর প্রায় সোয়া তিনশত কোটি মুসলমানদের জন্যই প্রতিবাদ ও প্রতিহতকরণে এগিয়ে আসা ফরয-ওয়াজিব।
সূত্র: দৈনিক আল ইহসান-১৬ মার্চ ২০১১
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন