Banner Heading of the Daily Al Ihsan | 07 Oct 2010 English
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, হাবীবুল্লাহ, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ-এ হিলাল বা বাঁকা চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। অমাবস্যার পূর্বে চাঁদের মঞ্জিল বা অমাবস্যার চাঁদ অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করা শরীয়তসম্মত নয়। সউদী আরব সরকারকে পুনঃ পুনঃ সতর্ক করার পরেও তারা চাঁদ না দেখেই মনগড়া তারিখে মাস শুরু করাতে বিশ্ব মুসলিমের প্রশ্ন- তারা আসলে কোন শরীয়তের অনুসারী?”
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি সউদী আরবের ওহাবী সরকারের চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু করার ব্যাপারে অনীহা এবং পৃথিবীব্যাপী বিভ্রান্তি সৃষ্টির বিষয়ে তাদের অপচেষ্টার ব্যাপারে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আরবী মাসের ২৯তম দিনে চাঁদ তালাশ করতে হয়। ২৯তম দিনে চাঁদ দেখা না গেলে আকাশ পরিষ্কার থাকলে অবশ্যই ৩০তম দিনে চাঁদ দেখা যায়। কিন্তু এর ব্যতিক্রম ঘটেছে এবং ঘটছে সউদী আরবের ক্ষেত্রে। সউদী আরবের ক্ষেত্রে মাসের ত্রিশতম দিনেও মহাকাশ বিজ্ঞানের হিসাব অনুযায়ী চাঁদ স্পষ্ট দেখা যাওয়ার আকৃতিতে আসে না এবং বাস্তবেও খালি চোখে চাঁদ দেখা যায় না।
শাওওয়াল মাসের কথাই ধরা যাক। রমাদ্বান মাস ত্রিশ দিনে পূর্ণ করে সউদী আরব শাওওয়াল মাসের তারিখ ঘোষণা করে। অথচ সউদী আরব কর্তৃক ঘোষিত রমাদ্বান মাসের ত্রিশতম দিনেও চাঁদ দেখা যাওয়ার আকৃতিতে আসেনি এবং দৃশ্যমান হয়নি। সউদী আরবের ক্ষেত্রে এ বিষয়টি নতুন নয়। বছরের পর বছর ধরে তারা চাঁদ না দেখেই আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে; যা কখনোই শরীয়তসম্মত নয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সউদী আরব পবিত্র যিলক্বদ মাসের চাঁদ তালাশ করবে ৮ অক্টোবর ২০১০ ঈসায়ী, শুক্রবার। অথচ সেদিন সউদী আরবের আকাশে চাঁদের বয়স হবে মাত্র ২০ ঘণ্টা (প্রায়)। আর সূর্যাস্তের সময় দিগন্তরেখার মাত্র ৪ ডিগ্রিরও কিছু নিচে থাকবে চাঁদের অবস্থান। চাঁদও সূর্যের কৌণিক দূরত্ব থাকবে প্রায় ১৩ ডিগ্রি এবং চন্দ্রাস্ত এবং সূর্যাস্তের সময়ের পার্থক্য হবে ১৯ মিনিট মাত্র। সুতরাং সেদিন সউদী আরবে পবিত্র যিলক্বদ মাসের চাঁদ দৃশ্যমান হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। উল্লেখ্য, সউদী আরবে পবিত্র যিলক্বদ মাসের চাঁদ ৯ অক্টোবর ২০১০ ঈসায়ী, শনিবার দেখা যাবে; এর পূর্বে দেখা কোনো মতেই সম্ভব নয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বাংলাদেশে পবিত্র যিলক্বদ মাসের চাঁদ তালাশ করতে হবে ৯ অক্টোবর ২০১০ ঈসায়ী, শনিবার সন্ধ্যায়। সেদিন ঢাকার আকাশে চাঁদের বয়স হবে ৪১ ঘণ্টা। দিগন্তরেখার প্রায় ১২ ডিগ্রি উপরে থাকবে চাঁদের অবস্থান। চন্দ্রাস্ত ও সূর্যাস্তের সময়ের পার্থক্য হবে প্রায় ১ ঘণ্টা। আকাশ পরিষ্কার থাকলে সেদিন চাঁদ দেখতে পাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি সর্বশেষে সউদী আরব সরকারকে আবারো চাঁদ দেখে মাস শুরু করার জন্যে বিশেষভাবে সতর্ক করেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি সউদী আরবের ওহাবী সরকারের চাঁদ দেখে আরবী মাস শুরু করার ব্যাপারে অনীহা এবং পৃথিবীব্যাপী বিভ্রান্তি সৃষ্টির বিষয়ে তাদের অপচেষ্টার ব্যাপারে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আরবী মাসের ২৯তম দিনে চাঁদ তালাশ করতে হয়। ২৯তম দিনে চাঁদ দেখা না গেলে আকাশ পরিষ্কার থাকলে অবশ্যই ৩০তম দিনে চাঁদ দেখা যায়। কিন্তু এর ব্যতিক্রম ঘটেছে এবং ঘটছে সউদী আরবের ক্ষেত্রে। সউদী আরবের ক্ষেত্রে মাসের ত্রিশতম দিনেও মহাকাশ বিজ্ঞানের হিসাব অনুযায়ী চাঁদ স্পষ্ট দেখা যাওয়ার আকৃতিতে আসে না এবং বাস্তবেও খালি চোখে চাঁদ দেখা যায় না।
শাওওয়াল মাসের কথাই ধরা যাক। রমাদ্বান মাস ত্রিশ দিনে পূর্ণ করে সউদী আরব শাওওয়াল মাসের তারিখ ঘোষণা করে। অথচ সউদী আরব কর্তৃক ঘোষিত রমাদ্বান মাসের ত্রিশতম দিনেও চাঁদ দেখা যাওয়ার আকৃতিতে আসেনি এবং দৃশ্যমান হয়নি। সউদী আরবের ক্ষেত্রে এ বিষয়টি নতুন নয়। বছরের পর বছর ধরে তারা চাঁদ না দেখেই আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে; যা কখনোই শরীয়তসম্মত নয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সউদী আরব পবিত্র যিলক্বদ মাসের চাঁদ তালাশ করবে ৮ অক্টোবর ২০১০ ঈসায়ী, শুক্রবার। অথচ সেদিন সউদী আরবের আকাশে চাঁদের বয়স হবে মাত্র ২০ ঘণ্টা (প্রায়)। আর সূর্যাস্তের সময় দিগন্তরেখার মাত্র ৪ ডিগ্রিরও কিছু নিচে থাকবে চাঁদের অবস্থান। চাঁদও সূর্যের কৌণিক দূরত্ব থাকবে প্রায় ১৩ ডিগ্রি এবং চন্দ্রাস্ত এবং সূর্যাস্তের সময়ের পার্থক্য হবে ১৯ মিনিট মাত্র। সুতরাং সেদিন সউদী আরবে পবিত্র যিলক্বদ মাসের চাঁদ দৃশ্যমান হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। উল্লেখ্য, সউদী আরবে পবিত্র যিলক্বদ মাসের চাঁদ ৯ অক্টোবর ২০১০ ঈসায়ী, শনিবার দেখা যাবে; এর পূর্বে দেখা কোনো মতেই সম্ভব নয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বাংলাদেশে পবিত্র যিলক্বদ মাসের চাঁদ তালাশ করতে হবে ৯ অক্টোবর ২০১০ ঈসায়ী, শনিবার সন্ধ্যায়। সেদিন ঢাকার আকাশে চাঁদের বয়স হবে ৪১ ঘণ্টা। দিগন্তরেখার প্রায় ১২ ডিগ্রি উপরে থাকবে চাঁদের অবস্থান। চন্দ্রাস্ত ও সূর্যাস্তের সময়ের পার্থক্য হবে প্রায় ১ ঘণ্টা। আকাশ পরিষ্কার থাকলে সেদিন চাঁদ দেখতে পাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি সর্বশেষে সউদী আরব সরকারকে আবারো চাঁদ দেখে মাস শুরু করার জন্যে বিশেষভাবে সতর্ক করেন।
Link: http://www.al-ihsan.net/qwoulshareef/Default.aspx?lingo=EN&vt=full
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন