বর্তমান সরকারের মন্ত্রিসভা ও দল থেকে বহিষ্কৃত সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ
মন্ত্রী মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবীর করুণ পরিণতি থেকে সরকার ও প্রশাসনের
কর্তাব্যাক্তিদের নছীহত গ্রহণ করার আছে অনেক কিছুই। কিন্তু তার আগে এ
বিষয়টা সবাইকে মানতে হবে যে, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে মুসলমানগণ
বিক্ষোভ-প্রতিবাদের ঝড় তুলেছিলো কেবল সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে
বলার কারণে এবং বিশেষ করে আমাদের সকলের প্রাণপ্রিয় নবী ও রসূল নূরে
মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার
মুবারক শানে বেয়াদবী করার কারণে তার উপর কঠিন লা’নত পড়েছে।
মুরতাদ হওয়ার কারণে পরকালে তার জন্য জাহান্নামের কঠোর শাস্তি অবধারিত হয়ে গেলো। পাশাপাশি দুনিয়াতেও সে চরম লাঞ্ছিত, অপমানিত ও আপদ-বিপদে গ্রেপ্তার হয়ে গেলো। তার মন্ত্রিত্ব গেলো। দলীয় সদস্যপদ গেলো, ইজ্জত-সম্মান গেলো এমনকি তার নিজ দেশের জনগণ ক্ষিপ্ত হয়ে অসংখ্য অগণিত মামলা দায়ের করলো তার শাস্তির জন্য। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার জন্য এখন প্রতিটা মুসলমানের অন্তর অভিশাপ দিচ্ছে তার ধ্বংসের জন্য। আর দেশে ফিরলে তার কী পরিণতি হয় সেটা পরে দেখার বিষয়।
কাজেই সরকার ও প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা যতো ইসলামবিদ্বেষী হিন্দু, ছুপা হিন্দু, নাস্তিক আর ইসলাম নিয়ে ষড়যন্ত্রকারী কুচক্রী মহল আছে, সবার সাবধান হয়ে যাওয়া উচিত। এখনো সময় আছে তওবা করার। নতুবা যে প্রলোভনে পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে নীলনকশা আঁকা হয়েছে এবং হচ্ছে তাতো বাস্তবায়ন হবেই না; বরং পরিণতি হবে লতিফ কাজ্জাবীর চেয়েও ভয়াবহ। হয়তো তারা ঘুঘু দেখেছে কিন্তু ঘুঘুর ফাঁদ এখনো দেখেনি।
-লেখাটি দৈনিক আল ইহসান পত্রিকায় প্রকাশিত।
মুরতাদ হওয়ার কারণে পরকালে তার জন্য জাহান্নামের কঠোর শাস্তি অবধারিত হয়ে গেলো। পাশাপাশি দুনিয়াতেও সে চরম লাঞ্ছিত, অপমানিত ও আপদ-বিপদে গ্রেপ্তার হয়ে গেলো। তার মন্ত্রিত্ব গেলো। দলীয় সদস্যপদ গেলো, ইজ্জত-সম্মান গেলো এমনকি তার নিজ দেশের জনগণ ক্ষিপ্ত হয়ে অসংখ্য অগণিত মামলা দায়ের করলো তার শাস্তির জন্য। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার জন্য এখন প্রতিটা মুসলমানের অন্তর অভিশাপ দিচ্ছে তার ধ্বংসের জন্য। আর দেশে ফিরলে তার কী পরিণতি হয় সেটা পরে দেখার বিষয়।
কাজেই সরকার ও প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা যতো ইসলামবিদ্বেষী হিন্দু, ছুপা হিন্দু, নাস্তিক আর ইসলাম নিয়ে ষড়যন্ত্রকারী কুচক্রী মহল আছে, সবার সাবধান হয়ে যাওয়া উচিত। এখনো সময় আছে তওবা করার। নতুবা যে প্রলোভনে পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে নীলনকশা আঁকা হয়েছে এবং হচ্ছে তাতো বাস্তবায়ন হবেই না; বরং পরিণতি হবে লতিফ কাজ্জাবীর চেয়েও ভয়াবহ। হয়তো তারা ঘুঘু দেখেছে কিন্তু ঘুঘুর ফাঁদ এখনো দেখেনি।
-লেখাটি দৈনিক আল ইহসান পত্রিকায় প্রকাশিত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন