অনেকেই
খ্রিস্টানদের কথিত মাদার তেরেসাকে ‘মহীয়সী নারী’ কিংবা জনকল্যাণে
আত্মত্যাগী নারী বলে মনে করে থাকে। কিন্তু আসলেই কি তাই? মোটেও না। বরং এই
তেরেসার যত গুণাগুণ মানুষ জানে তার সবই মিডিয়ার রং মাখানো। তার নেতিবাচক বা
বদগুণগুলোই মিডিয়ার মাধ্যমে ইতিবাচকভাবে প্রচার করে খ্রিস্টানরা ফায়দা
লুটেছে। প্রকৃতপক্ষে তেরেসা মোটেও কোনো মহীয়সী নারী ছিলো না, বরং সে ছিলো
চরম বদচরিত্র, অর্থলোভী, প্রতারক।
এখনো কলকাতার মিশনারী অব চ্যারিটি নামধারী প্রতিষ্ঠানগুলো তেরেসার এসব অসৎ চরিত্রের সাক্ষী হয়ে আছে।
তেরেসার পরিচালিত চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে তার অধীনে যেসব হতদরিদ্র রোগীরা চিকিৎসা নিতো তাদেরকে ঠিক মতো সে পরিচর্যা তো করতোই না, ভালো খানা-খাদ্য এমনকি ওষুধও ঠিক মতো দিতো না। এভাবে প্রকৃত সেবা না পেয়ে তার অধীনে থাকা অনেক রোগীর অবহেলায় মৃত্যু হয়েছে।
ব্রিটেনের ক্রিস্টোফার হিচেন্সের মতো অনেক গবেষকরা সকলেই এ ব্যাপারে একমত যে, তেরেসা দারিদ্র সেবাকে পুঁজি করেছিলো কিন্তু দরিদ্রদের জন্য কল্যাণকর কিছুই সে করেনি। ইউনিভার্সিটি অব মনট্রিয়াল এবং ক্যারোল সিনেচাল অব দ্যা ইউনিভার্সিটি অব অট্টোয়া থেকে গবেষক সার্জি লার্ভী এবং জেনেভিভ চিনার্ড প্রমাণ করেছে যে, তেরেসা ছিলো মিডিয়ার তৈরি মহীয়সী কিন্তু বাস্তবে তা মিথ্যা।
কানাডিয়ান বিশেষজ্ঞরা তেরেসার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে তার বিপক্ষে পাঁচশ’রও অধিক লেখা প্রকাশ করেছে; যার সারাংশ হচ্ছে, তেরেসা আদৌ কোনো সেইন্ট (গীর্জার পবিত্রা মহিলা) ছিলো না, সে কখনো কোনো গরিবের বন্ধুও ছিলো না, তবে তার চরিত্রের নেতিবাচক দিকগুলো ঢেকে বরং সেগুলোর যতটুকু ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রকাশ পেয়েছে তার সবটুকুই মিডিয়ার প্রচারাভিযানে।
এখনো কলকাতার মিশনারী অব চ্যারিটি নামধারী প্রতিষ্ঠানগুলো তেরেসার এসব অসৎ চরিত্রের সাক্ষী হয়ে আছে।
তেরেসার পরিচালিত চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে তার অধীনে যেসব হতদরিদ্র রোগীরা চিকিৎসা নিতো তাদেরকে ঠিক মতো সে পরিচর্যা তো করতোই না, ভালো খানা-খাদ্য এমনকি ওষুধও ঠিক মতো দিতো না। এভাবে প্রকৃত সেবা না পেয়ে তার অধীনে থাকা অনেক রোগীর অবহেলায় মৃত্যু হয়েছে।
ব্রিটেনের ক্রিস্টোফার হিচেন্সের মতো অনেক গবেষকরা সকলেই এ ব্যাপারে একমত যে, তেরেসা দারিদ্র সেবাকে পুঁজি করেছিলো কিন্তু দরিদ্রদের জন্য কল্যাণকর কিছুই সে করেনি। ইউনিভার্সিটি অব মনট্রিয়াল এবং ক্যারোল সিনেচাল অব দ্যা ইউনিভার্সিটি অব অট্টোয়া থেকে গবেষক সার্জি লার্ভী এবং জেনেভিভ চিনার্ড প্রমাণ করেছে যে, তেরেসা ছিলো মিডিয়ার তৈরি মহীয়সী কিন্তু বাস্তবে তা মিথ্যা।
কানাডিয়ান বিশেষজ্ঞরা তেরেসার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে তার বিপক্ষে পাঁচশ’রও অধিক লেখা প্রকাশ করেছে; যার সারাংশ হচ্ছে, তেরেসা আদৌ কোনো সেইন্ট (গীর্জার পবিত্রা মহিলা) ছিলো না, সে কখনো কোনো গরিবের বন্ধুও ছিলো না, তবে তার চরিত্রের নেতিবাচক দিকগুলো ঢেকে বরং সেগুলোর যতটুকু ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রকাশ পেয়েছে তার সবটুকুই মিডিয়ার প্রচারাভিযানে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন