১৯৮৯ সালে দালাইলামা।
উদ্দেশ্য: দালাইলামার মাধ্যমে তিব্বতকে চীন থেকে পৃথক করা।
১৯৯১ সালে সাম্প্রদায়িক অং সান সুচি। উদ্দেশ্য: মায়ানমারে সামরিক জান্তাকে বাদ দিয়ে মার্কিনপন্থী কাউকে ক্ষমতায় আনা। দুই দশক পর তা সফল হয়েছে।
১৯৯৪ সালে ইয়াসির আরাফাতকে কথিত শান্তিচুক্তির জন্য পুরস্কার।
কারণ: ফিলিস্তিনের ভূখ-ে ইহুদীদের গোলামিত্ব ইয়াসির আরাফাত মেনে নিয়েছিলো এবং মেনে নিয়েছিলো ইহুদীবাদী ইসরাইলের অস্তিত্ব। ফিলিস্তিনিরা দুইভাগ হয়ে শক্তি হারিয়ে ফেললো। এখন ফিলিস্তিনিরা রক্তের বিনিময়ে সেই কথিত শান্তিতে পুরস্কারের প্রতিদান দিচ্ছে।
২০০৩ সালে শিরিন এবাদিকে শান্তিতে পুরস্কার।
কারণ: ইরানে মুসলিম মেয়েদের মধ্যে কথিত নারীবাদ বিস্তৃতি করার স্বীকৃত পুরস্কার।
২০০৬ সালে সুদখোর ড. ইউনূস।
কারণ: বাংলাদেশে মাইনাস টু করে খাঁটি এজেন্ট ইউনূসকে বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসানো। কথিত ক্ষুদ্রঋণের ফেনা তুলে ঘরে ঘরে সুদ প্রচলন, আত্ম উন্নয়ন প্রশিক্ষণের নামে গ্রাম্য নারীদের বেপর্দা করা আর সুদসহ ঋণ পরিশোধে ব্যর্থদের ঘরের টিন, বদনাসহ সব লুট করে গরিবের রক্ত চোষায় বিশেষ কৃতিত্বস্বরূপ তাকে শান্তিতে নোবেল দেয়া হয়।
২০০৯ সালে বারাক ওবামা।
কারণ: আফগানিস্তানে নতুন করে সৈন্যবাহিনী পাঠানোর পুরস্কার। দ্বিতীয় ধাপে প্রেসিডেন্ট হলে নতুন করে পাবলিক গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করাও একটা কারণ।
২০১৪ সালে মালালা ইউসুফ।
উদ্দেশ্য: তার মাধ্যমে পাকিস্তানে নারী শিক্ষা, নারী স্বাধীনতার নামে ইসলামের বিরুদ্ধাচরণ ছড়ানো আর পশ্চিমাবাদ ঢুকানো। এছাড়াও পুরস্কার দিয়ে কৃতজ্ঞতার গোলাম বানিয়ে রাখলে ভবিষ্যতে পাকিস্তানে ইহুদীদের স্বার্থ হাছিল করবে।
সুতরাং এক কথায় বলা যায়, ইহুদীদের সিল মারা এজেন্ট (খাছ গোলাম) ছাড়া কেউ নোবেল পুরস্কার পায় না।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন