অরুণ মজুমদার গং এবং তাদের রাষ্ট্র ও ইসলাম বিদ্বেষী অপতৎপরতায় দেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে
বাংলাদেশে
হিন্দু-নাস্তিকদের মধ্যে যারা ইসলামবিদ্বেষী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে,
তাদের মধ্যে জঘন্যতম হচ্ছে অরুণ মজুমদার নামক একটি কট্টর ইসলামবিদ্বেষী
হিন্দু মালু। সে হচ্ছে বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজের সিনিয়র অ্যাডমিন অফিসার।
তার আরেকটি পরিচয় হচ্ছে, সে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়
হিন্দু মহাজোটের যুগ্ম মহাসচিব। এই উগ্র হিন্দুত্ববাদী অরুণ মজুমদারের
লেখার জঘন্যতম উদ্দেশ্যই হচ্ছে মুসলিমবিদ্বেষ ছড়ানো। তার লেখাগুলো বিভিন্ন
ইসলামবিদ্বেষী হিন্দু পেইজগুলোতে ছাপা হয়। যেমন একটা ব্লগে সে “হিন্দু
মেয়েদের মুসলিম আসক্তিঃ কারণ ও পরিণাম” শিরোনাম দিয়ে একটা কলামে সে লিখেছে:
“হিন্দু মেয়েরা বিশেষতঃ টিনেজারদের কাছে সাধারণত ‘দৈহিক মেলামেশা’ একটা
অজানা জগৎ।
আমাদের দেশে কিশোর-কিশোরীদের এসব শিক্ষা প্রচলিত না থাকায় তারা এই অজানা বিষয়ে খুবই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলমান পরিবারে একটি মেয়ে অল্প বয়স থেকেই খুব ভালোভাবে বুঝতে শেখে যে- সে একটা মেয়ে। তার কাছের ও দূরের আত্মীয় সম্পর্কের পুরুষদের কাছ থেকে পুরুষ মানুষ কি জিনিস তার খুব ভালো পরিচয় পেয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাচাতো, খালাতো, মামাতো, ফুফাতো ভাই অথবা কাছের বা দূরের সম্পর্কের আত্মীয়ের সাথে ‘দৈহিক মেলামেশা’ করার সুযোগ তাদের ঘটে। তাদের রাজসিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবন প্রণালী এই কর্মে উৎসাহী করে। অন্যদিকে সাধারণত হিন্দু সমাজে দূর সম্পর্কের ভাই হলেও সে একটা মেয়েকে আপন বোনের মতোই দেখে ও শ্রদ্ধা করে। হিন্দু ছেলে ও মেয়ে উভয়ের মধ্যেই তুলনামূলক বেশি নৈতিক মূল্যবোধ কাজ করে। ফলে হিন্দু পরিবারের মেয়েগুলো ‘দৈহিক মেলামেশার’ বিষয়ে মুসলিমদের তুলনায় অজ্ঞ থাকে।”
অর্থাৎ সে ইনিয়ে বিনিয়ে মানুষকে এটাই বোঝানোর চেষ্টা করেছে যে, ধর্মীয় অনুশাসনের কারণেই মুসলমান ছেলে-মেয়েরা অবৈধ মেলামেশায় অভ্যস্ত। নাউযুবিল্লাহ! আর হিন্দু ছেলে মেয়েরা তাদের খালাতো, মামাতো...ভাইবোনরা পরস্পরকে আপন ভাই বোনের দৃষ্টিতে দেখে তাই তাদের মধ্যে এসব অপকর্ম হয় না।
তার লেখা পড়ে মনে হলো, এজন্যই হয়তো হিন্দুরা নিজের মা, মাসি (খালা), ভাবী, শাশুড়িদের সাথে অপকর্ম করে। আসলে এরা নিজের আপন বোনের সাথেও অপকর্ম করে। এমনকি ভারতে অনেক হিন্দু পিতা তার নিজ মেয়ের সাথেও অপকর্ম করার খবরও প্রায়শই প্রকাশ পায়। এসব ঘটনা ভারতে এতো অহরহ ঘটে যে, দু’চারটা খবর প্রতিদিনই প্রকাশ হয়।
মূলত, অরুণ মজুমদার এসব মিথ্যচারা দিয়ে ইসলামবিরোধী লেখা ও অপপ্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত ২০১৩ সালের ৪ঠা অক্টোবর এই অরুণ মজুমদারের নেতৃত্বেই ঢাকাস্থ রমনাকালী মন্দিরে ‘গণশ্রাদ্ধ’ নামক একটি রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্তমূলক রহস্যজনক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছিলো হিন্দু মহাজোট নামক সন্ত্রাসবাদী সংগঠনটি। কিন্তু ঐ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্ত চলছে, এমন প্রমাণ পেয়ে শেষ মুহূর্তে অনুষ্ঠানটি বন্ধ করে দেয় পুলিশ প্রশাসন।
বর্তমানেও এ অরুণ মজুমদার বিভিন্ন আইডি দিয়ে অনলাইনে ইসলামবিদ্বেষী কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তার বহুল ব্যবহৃত আইডিগুলো হচ্ছে-
www.facebook.com/songamitramayumder,
https:/www.facebook.com/gupta.chittra,
ww w.facebook.com/ACMojumder
এরা বিভিন্ন নামে-বেনামে, গোপনে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টি করার অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া যেহেতু এসব অরুণ মজুমদার গং রাষ্ট্রবিরোধী এবং ইসলামবিদ্বেষী অপপ্রচারণায় লিপ্ত, সুতরাং এদেরকে চিহ্নিত করে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করা হোক।
আমাদের দেশে কিশোর-কিশোরীদের এসব শিক্ষা প্রচলিত না থাকায় তারা এই অজানা বিষয়ে খুবই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলমান পরিবারে একটি মেয়ে অল্প বয়স থেকেই খুব ভালোভাবে বুঝতে শেখে যে- সে একটা মেয়ে। তার কাছের ও দূরের আত্মীয় সম্পর্কের পুরুষদের কাছ থেকে পুরুষ মানুষ কি জিনিস তার খুব ভালো পরিচয় পেয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাচাতো, খালাতো, মামাতো, ফুফাতো ভাই অথবা কাছের বা দূরের সম্পর্কের আত্মীয়ের সাথে ‘দৈহিক মেলামেশা’ করার সুযোগ তাদের ঘটে। তাদের রাজসিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবন প্রণালী এই কর্মে উৎসাহী করে। অন্যদিকে সাধারণত হিন্দু সমাজে দূর সম্পর্কের ভাই হলেও সে একটা মেয়েকে আপন বোনের মতোই দেখে ও শ্রদ্ধা করে। হিন্দু ছেলে ও মেয়ে উভয়ের মধ্যেই তুলনামূলক বেশি নৈতিক মূল্যবোধ কাজ করে। ফলে হিন্দু পরিবারের মেয়েগুলো ‘দৈহিক মেলামেশার’ বিষয়ে মুসলিমদের তুলনায় অজ্ঞ থাকে।”
অর্থাৎ সে ইনিয়ে বিনিয়ে মানুষকে এটাই বোঝানোর চেষ্টা করেছে যে, ধর্মীয় অনুশাসনের কারণেই মুসলমান ছেলে-মেয়েরা অবৈধ মেলামেশায় অভ্যস্ত। নাউযুবিল্লাহ! আর হিন্দু ছেলে মেয়েরা তাদের খালাতো, মামাতো...ভাইবোনরা পরস্পরকে আপন ভাই বোনের দৃষ্টিতে দেখে তাই তাদের মধ্যে এসব অপকর্ম হয় না।
তার লেখা পড়ে মনে হলো, এজন্যই হয়তো হিন্দুরা নিজের মা, মাসি (খালা), ভাবী, শাশুড়িদের সাথে অপকর্ম করে। আসলে এরা নিজের আপন বোনের সাথেও অপকর্ম করে। এমনকি ভারতে অনেক হিন্দু পিতা তার নিজ মেয়ের সাথেও অপকর্ম করার খবরও প্রায়শই প্রকাশ পায়। এসব ঘটনা ভারতে এতো অহরহ ঘটে যে, দু’চারটা খবর প্রতিদিনই প্রকাশ হয়।
মূলত, অরুণ মজুমদার এসব মিথ্যচারা দিয়ে ইসলামবিরোধী লেখা ও অপপ্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত ২০১৩ সালের ৪ঠা অক্টোবর এই অরুণ মজুমদারের নেতৃত্বেই ঢাকাস্থ রমনাকালী মন্দিরে ‘গণশ্রাদ্ধ’ নামক একটি রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্তমূলক রহস্যজনক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছিলো হিন্দু মহাজোট নামক সন্ত্রাসবাদী সংগঠনটি। কিন্তু ঐ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্ত চলছে, এমন প্রমাণ পেয়ে শেষ মুহূর্তে অনুষ্ঠানটি বন্ধ করে দেয় পুলিশ প্রশাসন।
বর্তমানেও এ অরুণ মজুমদার বিভিন্ন আইডি দিয়ে অনলাইনে ইসলামবিদ্বেষী কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তার বহুল ব্যবহৃত আইডিগুলো হচ্ছে-
www.facebook.com/songamitramayumder,
https:/www.facebook.com/gupta.chittra,
ww w.facebook.com/ACMojumder
এরা বিভিন্ন নামে-বেনামে, গোপনে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টি করার অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া যেহেতু এসব অরুণ মজুমদার গং রাষ্ট্রবিরোধী এবং ইসলামবিদ্বেষী অপপ্রচারণায় লিপ্ত, সুতরাং এদেরকে চিহ্নিত করে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করা হোক।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন