কাফির-মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব নীতি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত; বিষাক্ত সাপের সাথে বন্ধুত্ব করা আত্মহত্যারই শামিল
মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ কিয়ামত পর্যন্ত সত্য এবং কিয়ামত পর্যন্ত কেউ ভুল কিংবা মিথ্যা প্রমাণ করতে পারবে না। যার সত্যতা মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই জানিয়ে দিয়ে ইরশাদ মুবারক করেছেন- “এটি এমন একটি কিতাব, যাতে কোনো প্রকার সন্দেহ নেই।” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ)
সেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধু বা উপদেষ্টা হিসেবে গ্রহণ করো না, তারা (হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, ইহুদী) তোমাদের অকল্যাণ সাধনে কোনো ক্রটি করে না- তোমরা কষ্টে থাক, তাতেই তাদের আনন্দ। শত্রুতাপ্রসূত বিদ্বেষ তাদের মুখেই ফুটে বেরোয়। আর যা কিছু তাদের মনে লুকিয়ে রয়েছে, তা আরো অনেকগুণ বেশি জঘন্য। দেখ! তোমরাই তাদের (অমুসলিমদের) ভালোবাসো, কিন্তু তারা তোমাদের প্রতি মোটেও সদভাব পোষণ করে না।” (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৮-১১৯)
তারপরেও কোনো মুসলমান কিংবা শাসকগোষ্ঠী যদি অমুসলিমদের সাথে সম্প্রীতির নামে বন্ধুত্ব করতে চায় কিংবা সহযোগিতার নামে পরস্পর চুক্তিতে আবদ্ধ হয়- সেটা হবে আত্মঘাতী তথা আত্মহত্যার শামিল।
সেই পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধু বা উপদেষ্টা হিসেবে গ্রহণ করো না, তারা (হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, ইহুদী) তোমাদের অকল্যাণ সাধনে কোনো ক্রটি করে না- তোমরা কষ্টে থাক, তাতেই তাদের আনন্দ। শত্রুতাপ্রসূত বিদ্বেষ তাদের মুখেই ফুটে বেরোয়। আর যা কিছু তাদের মনে লুকিয়ে রয়েছে, তা আরো অনেকগুণ বেশি জঘন্য। দেখ! তোমরাই তাদের (অমুসলিমদের) ভালোবাসো, কিন্তু তারা তোমাদের প্রতি মোটেও সদভাব পোষণ করে না।” (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ১১৮-১১৯)
তারপরেও কোনো মুসলমান কিংবা শাসকগোষ্ঠী যদি অমুসলিমদের সাথে সম্প্রীতির নামে বন্ধুত্ব করতে চায় কিংবা সহযোগিতার নামে পরস্পর চুক্তিতে আবদ্ধ হয়- সেটা হবে আত্মঘাতী তথা আত্মহত্যার শামিল।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন