মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’
আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’
মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি।
ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প্রেস এজেন্সী একই সঙ্গে দু’টো তারিখ প্রকাশ করে যাচ্ছে। যার কারণে তাদের মাস শুরুর বিষয়টি মিথ্যা ও ধোঁকাপূর্ণ তাই অস্পষ্টও।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প্রেস এজেন্সী একই সঙ্গে দু’টো তারিখ প্রকাশ করে যাচ্ছে। যার কারণে তাদের মাস শুরুর বিষয়টি মিথ্যা ও ধোঁকাপূর্ণ তাই অস্পষ্টও।”
সউদী আরবে চাঁদের তারিখ গণনায় শরীয়তের পদ্ধতি বাদ দিয়ে মনগড়া পদ্ধতি ব্যবহার করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করায় তাদের নছীহত হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সউদী আরবে মুহররম মাসের চাঁদের খবর সরকারি পর্যায় থেকে প্রকাশিত না হওয়ার কারণে এক ধরনের বিভ্রান্তি দেখা দেয়। পরবর্তীতে মাস শুরুর আট দিন পর সউদী গ্র্যান্ড মুফতী পবিত্র আশূরার দিন ঘোষণা করার পর পবিত্র মুহররম মাসের শুরুর বিষয়টি স্পষ্ট হয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, চাঁদের গণনা অনুযায়ী বাংলাদেশ এবং সউদী আরব ২৫ ডিসেম্বর, রবিবার অর্থাৎ ২৯শে মুহররম চাঁদ তালাশ করে। চাঁদের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, সেদিন বাংলাদেশ এবং সউদী আরবের কোথাও ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে বাংলাদেশ মুহররম মাস ত্রিশ দিনে পূর্ণ করে ছফর মাস শুরু করে। কিন্তু সউদী সরকার ছফর মাস কবে শুরু করেছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। সউদী প্রেস এজেন্সী তাদের ওয়েব সাইটে ইংরেজী এবং আরবী অংশে ভিন্ন ভিন্ন তারিখ উল্লেখ করা ছাড়াও ইংরেজী অংশের একই পাতায় দু’টো ভিন্ন তারিখ উল্লেখ করেছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সউদী প্রেস এজেন্সীর প্রকাশিত তারিখ পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, যুগপৎভাবে মুহররম মাস ২৯ এবং ৩০ দিনে শেষ করেছিলো যা বাস্তবে কখনো সম্ভব নয়। আসলে এভাবে তারিখ উল্লেখ করার অর্থ হচ্ছে মানুষকে তারিখ নিয়ে বিভ্রান্ত করা।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি সবশেষে বলেন, প্রতি মাসে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। কিন্তু চাঁদ বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া, মাস সঠিক তারিখে শুরু করা ফরযের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং সউদী ওহাবী সরকারের উচিত, বর্তমান মাসসহ আগামী মাসগুলোতে চাঁদ দেখে সঠিক তারিখে মাস শুরু করা এবং সংবাদ মাধ্যমগুলোতে তা প্রচার করা।
২ জানুয়ারী, ২০১২
আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’
মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি।
ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প্রেস এজেন্সী একই সঙ্গে দু’টো তারিখ প্রকাশ করে যাচ্ছে। যার কারণে তাদের মাস শুরুর বিষয়টি মিথ্যা ও ধোঁকাপূর্ণ তাই অস্পষ্টও।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প্রেস এজেন্সী একই সঙ্গে দু’টো তারিখ প্রকাশ করে যাচ্ছে। যার কারণে তাদের মাস শুরুর বিষয়টি মিথ্যা ও ধোঁকাপূর্ণ তাই অস্পষ্টও।”
সউদী আরবে চাঁদের তারিখ গণনায় শরীয়তের পদ্ধতি বাদ দিয়ে মনগড়া পদ্ধতি ব্যবহার করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করায় তাদের নছীহত হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সউদী আরবে মুহররম মাসের চাঁদের খবর সরকারি পর্যায় থেকে প্রকাশিত না হওয়ার কারণে এক ধরনের বিভ্রান্তি দেখা দেয়। পরবর্তীতে মাস শুরুর আট দিন পর সউদী গ্র্যান্ড মুফতী পবিত্র আশূরার দিন ঘোষণা করার পর পবিত্র মুহররম মাসের শুরুর বিষয়টি স্পষ্ট হয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, চাঁদের গণনা অনুযায়ী বাংলাদেশ এবং সউদী আরব ২৫ ডিসেম্বর, রবিবার অর্থাৎ ২৯শে মুহররম চাঁদ তালাশ করে। চাঁদের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, সেদিন বাংলাদেশ এবং সউদী আরবের কোথাও ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে বাংলাদেশ মুহররম মাস ত্রিশ দিনে পূর্ণ করে ছফর মাস শুরু করে। কিন্তু সউদী সরকার ছফর মাস কবে শুরু করেছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। সউদী প্রেস এজেন্সী তাদের ওয়েব সাইটে ইংরেজী এবং আরবী অংশে ভিন্ন ভিন্ন তারিখ উল্লেখ করা ছাড়াও ইংরেজী অংশের একই পাতায় দু’টো ভিন্ন তারিখ উল্লেখ করেছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সউদী প্রেস এজেন্সীর প্রকাশিত তারিখ পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, যুগপৎভাবে মুহররম মাস ২৯ এবং ৩০ দিনে শেষ করেছিলো যা বাস্তবে কখনো সম্ভব নয়। আসলে এভাবে তারিখ উল্লেখ করার অর্থ হচ্ছে মানুষকে তারিখ নিয়ে বিভ্রান্ত করা।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি সবশেষে বলেন, প্রতি মাসে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। কিন্তু চাঁদ বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া, মাস সঠিক তারিখে শুরু করা ফরযের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং সউদী ওহাবী সরকারের উচিত, বর্তমান মাসসহ আগামী মাসগুলোতে চাঁদ দেখে সঠিক তারিখে মাস শুরু করা এবং সংবাদ মাধ্যমগুলোতে তা প্রচার করা।
২ জানুয়ারী, ২০১২
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন