মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই নাসী অর্থাৎ তারিখ, মাস আগ-পিছ করা কুফরীকে বৃদ্ধি করে।
মাস শুরু হয়ে যাওয়ার আট দিন পর ১৪৩৩ হিজরী সনের মুহররমুল হারাম মাসের তারিখ ঘোষণা করেছে সউদী আরব।
অথচ উনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করে আরবী মাস ঘোষণা করা শরীয়তের নির্দেশ।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মাস শুরু হয়ে যাওয়ার আট দিন পর মুহররমুল হারাম মাসের তারিখ ঘোষণা করেছে সউদী আরব। অথচ উনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করে আরবী মাস ঘোষণা করা শরীয়তের নির্দেশ।
আরবী মাস শুরু নিয়ে সউদী সরকারের উদাসীনতা এবং প্রহসনমূলক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ উল্লেখ করেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নতুন হিজরী সনের (১৪৩৩) প্রথম মাসটিও (মুহররমুল হারাম) সউদী আরবে প্রথমে সঠিক তারিখে শুরু হয়নি। সউদী আরবে চাঁদের সঠিক হিসাব অনুযায়ী চাঁদ তালাশ করার কথা ছিলো ২৬ নভেম্বর ২০১১ ঈসায়ী, শনিবার। কিন্তু যিলহজ্জ মাস গণনার ত্রুটির কারণে তারা ২৫ নভেম্বর, শুক্রবার চাঁদ তালাশ করে। অথচ সেদিন চাঁদ দেখা যায়নি। কিন্তু সউদী প্রেস এজেন্সি তাদের ওয়েব সাইটের ইংরেজি অংশে ২৬ নভেম্বর, শনিবার মুহররমুল হারাম মাসের পহেলা তারিখ উল্লেখ করে এবং আরবী অংশে উল্লেখ করে ২৭ নভেম্বর, রবিবার। কিন্তু চাঁদ দেখা যাওয়া বা না যাওয়ার উপর সরকারের তরফ থেকে কোনো সংবাদ প্রকাশ করা হয়নি। অথচ মাস শুরু হওয়ার আট দিন পর সউদী গ্র্যান্ড মুফতী শেখ আব্দুল আজিজ বিন আব্দুল্লাহ ৬ ডিসেম্বর ২০১১ ঈসায়ী মঙ্গলবার আশূরার দিন হিসেবে ঘোষণা দেন। যা সউদী গেজেটে এবং ওকাজ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
উল্লেখ্য, গ্র্যান্ড মুফতী চাঁদ দেখা কমিটির কোনো সদস্য নন। সউদী গ্র্যান্ড মুফতীর বক্তব্য সঠিক বলে প্রশংসিত হয়। আর সউদী সরকারের চাঁদ দেখা কমিটির চাঁদের খবর পরিবেশনের উদাসীনতা যথেষ্ট ক্ষোভের সৃষ্টি করে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি আসন্ন সফর মাসের তারিখ চাঁদ দেখে সঠিক তারিখে শুরু করার জন্য সউদী সরকারের প্রতি বিশেষ নছীহত করেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি সর্বশেষে বলেন, প্রতি মাসের ঊনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। কোনো আরবী মাসের তারিখ মাসের কয়েকদিন পর ঘোষিত হতে পারে না। স্মরণীয়, নাসী করা অর্থাৎ তারিখ, মাস আগ-পিছ করা কাট্টা হারাম ও কুফরী। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই নাসী অর্থাৎ তারিখ, মাস আগ-পিছ করা কুফরীকে বৃদ্ধি করে।” অতএব, সউদী গ্র্যান্ড মুফতী এবং চাঁদ দেখা কমিটি সবারই এ বিষয়ে বিশেষ যবান হওয়া প্রয়োজন।
১৯ ডিসেম্বর, ২০১১
মাস শুরু হয়ে যাওয়ার আট দিন পর ১৪৩৩ হিজরী সনের মুহররমুল হারাম মাসের তারিখ ঘোষণা করেছে সউদী আরব।
অথচ উনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করে আরবী মাস ঘোষণা করা শরীয়তের নির্দেশ।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মাস শুরু হয়ে যাওয়ার আট দিন পর মুহররমুল হারাম মাসের তারিখ ঘোষণা করেছে সউদী আরব। অথচ উনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করে আরবী মাস ঘোষণা করা শরীয়তের নির্দেশ।
আরবী মাস শুরু নিয়ে সউদী সরকারের উদাসীনতা এবং প্রহসনমূলক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ উল্লেখ করেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, নতুন হিজরী সনের (১৪৩৩) প্রথম মাসটিও (মুহররমুল হারাম) সউদী আরবে প্রথমে সঠিক তারিখে শুরু হয়নি। সউদী আরবে চাঁদের সঠিক হিসাব অনুযায়ী চাঁদ তালাশ করার কথা ছিলো ২৬ নভেম্বর ২০১১ ঈসায়ী, শনিবার। কিন্তু যিলহজ্জ মাস গণনার ত্রুটির কারণে তারা ২৫ নভেম্বর, শুক্রবার চাঁদ তালাশ করে। অথচ সেদিন চাঁদ দেখা যায়নি। কিন্তু সউদী প্রেস এজেন্সি তাদের ওয়েব সাইটের ইংরেজি অংশে ২৬ নভেম্বর, শনিবার মুহররমুল হারাম মাসের পহেলা তারিখ উল্লেখ করে এবং আরবী অংশে উল্লেখ করে ২৭ নভেম্বর, রবিবার। কিন্তু চাঁদ দেখা যাওয়া বা না যাওয়ার উপর সরকারের তরফ থেকে কোনো সংবাদ প্রকাশ করা হয়নি। অথচ মাস শুরু হওয়ার আট দিন পর সউদী গ্র্যান্ড মুফতী শেখ আব্দুল আজিজ বিন আব্দুল্লাহ ৬ ডিসেম্বর ২০১১ ঈসায়ী মঙ্গলবার আশূরার দিন হিসেবে ঘোষণা দেন। যা সউদী গেজেটে এবং ওকাজ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
উল্লেখ্য, গ্র্যান্ড মুফতী চাঁদ দেখা কমিটির কোনো সদস্য নন। সউদী গ্র্যান্ড মুফতীর বক্তব্য সঠিক বলে প্রশংসিত হয়। আর সউদী সরকারের চাঁদ দেখা কমিটির চাঁদের খবর পরিবেশনের উদাসীনতা যথেষ্ট ক্ষোভের সৃষ্টি করে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি আসন্ন সফর মাসের তারিখ চাঁদ দেখে সঠিক তারিখে শুরু করার জন্য সউদী সরকারের প্রতি বিশেষ নছীহত করেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি সর্বশেষে বলেন, প্রতি মাসের ঊনত্রিশতম তারিখে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। কোনো আরবী মাসের তারিখ মাসের কয়েকদিন পর ঘোষিত হতে পারে না। স্মরণীয়, নাসী করা অর্থাৎ তারিখ, মাস আগ-পিছ করা কাট্টা হারাম ও কুফরী। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই নাসী অর্থাৎ তারিখ, মাস আগ-পিছ করা কুফরীকে বৃদ্ধি করে।” অতএব, সউদী গ্র্যান্ড মুফতী এবং চাঁদ দেখা কমিটি সবারই এ বিষয়ে বিশেষ যবান হওয়া প্রয়োজন।
১৯ ডিসেম্বর, ২০১১
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন