সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ-এ সিসিটিভি স্থাপন করা- সউদী আরবের ওহাবী সরকার ও ইহুদী-নাছারাদের এক গভীর ষড়যন্ত্

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আপনার রব তায়ালা উনার হুকুম-এর প্রতি ধৈর্যধারণ করুন বা ইস্তিকামত থাকুন; কোনো অবস্থাতেই গুনাহগার, নাফরমান ও কাফিরদের অনুসরণ করবেন না।
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, প্রত্যেক ছবি তুলনে ও তোলানেওয়ালা জাহান্নামী।
সিসিটিভি’র মূলই হচ্ছে ছবি। আর ছবি তোলা ও তোলানো শরীয়তে হারাম ও কবীরাহ গুনাহ।

যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, “কা’বা শরীফ-এর হিফাযতকারী আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং নিজেই। সিসিটিভি বা কোনো ব্যক্তি বা কোনো গোষ্ঠী এর হিফাযতকারী নয়। তাই নিরাপত্তার অজুহাতে মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ-এ সিসিটিভি স্থাপন করা সউদী আরবের ওহাবী সরকার ও ইহুদী-নাছারাদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। যা মুসলমানগণের হজ্জ ও অন্যান্য ইবাদত-বন্দেগী নষ্ট হওয়া ও কবীরা গুনাহে গুনাহগার হওয়ার কারণ।”

নিরাপত্তার নামে পবিত্র মক্বা শরীফ ও মদীনা শরীফ-এ হাজার হাজার সিসিটিভি বসানোর প্রতিক্রিয়ায় রাজারবাগ শরীফ-এ তিনি এসব কথা বলেন।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যমীনের বুকে বাইতুল্লাহ বা কা’বা শরীফই হচ্ছে প্রথম ঘর; যা মানবজাতির ইবাদতের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাধ্যমে এই সম্মানিত ঘর তৈরি করেন। আর এ ঘরের হিফাযতকারী স্বয়ং তিনি নিজেই। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার যামানায় সারা বিশ্বব্যাপী যখন প্লাবন হয়েছিলো তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি এ পবিত্র ঘরকে আসমানে তুলে নিয়ে হিফাযত করেন।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি সূরা ফীল-এর আয়াত শরীফ উল্লেখ করে বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি কী দেখেননি অর্থাৎ আপনি তো দেখেছেন যে, আপনার রব তায়ালা তিনি হস্তিওয়ালাদের সাথে কিরূপ ব্যবহার করেছেন এবং তাদের কূটকৌশল কিভাবে ধূলিস্যাৎ করেছেন, এবং প্রেরণ করেছেন তাদের উপর ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি, উহারা তাদের উপর কঙ্করময় পাথর নিক্ষেপ করেছে, অতঃপর তিনি তাদেরকে ভক্ষিত তৃণের ন্যায় করেছেন।”

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সূরা ফীল-এর মধ্যে বাইতুল্লাহ বা কা’বা শরীফ-এর হিফাযতকারী যে স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি নিজেই সে বিষয়টা স্পষ্ট করে সমস্ত দুনিয়াবাসীকে জানিয়ে দিয়েছেন। অর্থাৎ এ সূরায় বর্ণিত ঘটনা থেকে বান্দা ও উম্মতকে এ নছীহত গ্রহণ করতে হবে যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার ঘর কা’বা শরীফকে সবসময়ই কুদরতীভাবে হিফাযত করেছেন, করেন ও করবেন। কাজেই, এই ঘর হিফাযত করার জন্য বান্দাগণের কখনো চিন্তিত ও পেরেশান হওয়ার প্রয়োজন নেই।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, আজকাল দেখা যাচ্ছে, সউদী আরবের ওহাবী সরকার ও উলামায়ে ‘ছূ’, যারা ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক এক কথায় বেদ্বীনদের গোলাম, তারা একত্রিত হয়ে কা’বা শরীফ হিফাযতের নাম দিয়ে মক্কা শরীফ-এর হেরেম শরীফ-এর ভিতরে অর্থাৎ কা’বা শরীফ, ছাফা, মারওয়া, মিনা, মুজদালিফা, আরাফা ও মদীনা শরীফ ইত্যাদি স্থানে হাজার হাজার সিসিটিভি ফিট করেছে। অথচ হাজার হাজার হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে, “ছবি তোলা, আঁকা, রাখা হারাম”।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত আ’মাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হযরত মুসলিম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, আমি হযরত মাসরুক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সঙ্গে হযরত ইয়াসার ইবনে নুমাইর উনার ঘরে ছিলাম, তিনি উনার ঘরের মধ্যে প্রাণীর ছবি দেখতে পেলেন, অতঃপর বললেন, আমি হযরত আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিকট শুনেছি, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, “নিশ্চয় মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দেবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে।” (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ৮৮০)

হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত। হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “যারা প্রাণীর ছবি তৈরী করবে, ক্বিয়ামতের দিন তাদের কঠিন শাস্তি দেয়া হবে এবং তাদেরকে বলা হবে, যে ছবিগুলো তোমরা তৈরি করেছো, সেগুলোর মধ্যে প্রাণ দান করো।” (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ৮৮০, মুসলিম শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ২০১)

উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন যে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঘরে প্রাণীর ছবি বা ছবিযুক্ত কোনো জিনিস (থাকলে) ধ্বংস করে ফেলতেন। (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ পৃঃ৮৮০, মিশকাত পৃঃ ৩৮৫)

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বুখারী শরীফ-এর বরাত দিয়ে বলেন, হযরত আবু যুরয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি হযরত আবু হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সঙ্গে মদীনার এক ঘরে প্রবেশ করলাম। অতঃপর তিনি ঘরের উপরে এক ছবি অঙ্কনকারীকে ছবি অঙ্কন করতে দেখতে পেলেন এবং বললেন, আমি হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি তিনি বলেছেন, মানুষের মধ্যে ওই ব্যক্তি অধিক অত্যাচারী, যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক উনার সাদৃশ্য কোনো প্রাণীর ছূরত সৃষ্টি করে। তাকে বলা হবে একটি শস্যদানা সৃষ্টি করো অথবা একটি পিপীলিকা সৃষ্টি করো। (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ ৮৮০)

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ যেহেতু ছবির ব্যাপারে কঠিন নিষেধাজ্ঞা এসেছে সুতরাং যে পদ্ধতিতে হারাম ছবির বিষয় জড়িত থাকবে তা দিয়ে কখনো মুসলমানগণ পরিপূর্ণ ফায়দা হাছিল করতে পারবে না। যদি দেখা যায়, শরীয়তে হারাম কোন বিষয় দিয়ে মুসলমানগণকে উপকার দেয়ার কথা কাফির-মুশরিকরা বলে তবে অবশ্যই তার নেপথ্যে থাকবে তাদের হীন স্বার্থ।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ-এ হাজার হাজার সিসিটিভি স্থাপনের ফলে কোনো উপকারতো আসছেই না বিপরীতে আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুবারক নির্দেশ অমান্যের কারণে মুসলমানগণের উপর নেমে আসছে অকল্যাণ আর আযাব-গযব। সুতরাং সউদী ওহাবী সরকারকে অচিরেই মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফসহ সকল পবিত্র স্থান থেকে এই হারাম সিসিটিভিগুলো নামিয়ে ফেলতে হবে; বিশ্বের সকল মুসলমানগণের নাযাত ও সার্বিক কল্যাণের জন্যই। 


দৈনিক আল ইহসান (৭ সেপ্টেম্বর, ২০১১)



Prime Point of Allah’s attention, Imam and Mujtahid of the age, Imaamul Aimmah, Qutwubul A’alam, Awladur Rwasool, Habeebullah, Mamduh, Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee of Rajarbagh Dorbar Shareef, Dhaka said, “Allah Pak Is The Custodian of Ka’aba Shareef. No CCTV, person or organization is responsible for it. Therefore, installing CCTV in Makkah Shareef and Madina Shareef on the plea of security is a deep-rooted conspiracy of the Saudi ohabi government and the jews and christians which is a ground for having the Muslims’ Hajj and other Ibadah spoiled and to become sinners for kabeerwah sins.” He made those remarks at Rajarbagh Shareef as a reaction to the installation of thousands of CCTV at the sacred Makkah Shareef and Madina Shareef.

Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee says, “Ka’aba Shareef is the very first House on earth constructed for the purpose of peoples’ Ibadah (worshipping). Allah Pak made this House at the beginning through the Firishta and Allah Pak Is The Soul Custodian for It.”

Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee says, “When there was a worldwide flood on earth during the time of Hajrat Nooh Alaihis Salaam, then Allah Pak took care of Ka’aba Shareef by lifting it up to the skies.”

Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee, quoting the Ayat Shareef of Sura Fiil, says, ‘Allah Pak Addresses, “O My Habeeb Swallallahu Alaihi Wa Sallam! Have you not considered how your Rwob (Lord) dealt with the possessors of the elephant? Did He not bring their stratagem to naught, And send down (to prey) upon them Flights of Birds, Which pelted them with stones of baked clay, Then did He make them like eaten up straw?”

Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee says, “Through Sura Fiil, Allah Pak had clearly shown to the earth-dwellers that Allah Pak Is The Custodian of ‘Baitullah’ or the Ka’aba Shareef. That only means that one (Banda and Ummah) has to derive lessons from the incidents in this Sura that, Allah Pak Had always taken care of Ka’aba Shareef in Allah’s own capacity, Allah Does and Shall Do so!” Therefore, there is no need to be anxious or worry about the maintenance of this House.”

Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee says, “It is experienced these days that, in the name of taking care of Ka’aba Shareef, the Saudi ohabi government and the ulamaye soo, slaves of the jews, christians, kaafir and mushriqs, in one word, all the un-Islamists, have grouped together and have fixed thousands of CCTV around the Herem Shareef of the Makkah Shareef, Safa, Marwa, Mina, Muzdalifa, Arafah and Madinah Shareef. But thousands of Hadis Shareef refers that photography and drawing of pictures (live animals) and retention of them is haraam’.”

Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee says, “There comes in Hadis Shareef, narrated by Hajrat A’mash RwadiAllahu Ta’ala Anhu who describes it from Hajrat Muslim RwadiAllahu Ta’ala Anhu. He says, ‘Along with Hajrat Masruk RwadiAllahu Ta’ala Anhu, I was in the house of Hajrat Yasar Ibn Numair RwadiAllahu Ta’ala Anhu who could spot a picture of an animal in the room and commented, ‘I heard from Hajrat Abdullah RwadiAllahu Ta’ala Anhu that, Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam Said, “Verily, Allah Pak shall award tough punishment to that individual among mankind who takes a snap or draws a picture of a live animal”.” (Bukhari Shareef, Vol 2, page 880). Further comes in Hadis Shareef as narrated by Hajrat Abdullah Ibn Umr RwadiAllahu Ta’ala, who maintains, ‘Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam Declared, “Those who draw animals’ pictures, shall be awarded severe punishment on the Day of Judgment’ and be asked to infuse life in them.” (Bukhari Shareef, Vol 2, page 880; Muslim Shareef, Vol 2, Page 201). Ummul Mu’minin Hajrat Ayesha Siddiqa Alaihas Salaam Describes that Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam used to destroy any animals’ pictures or anything containing (animals’) pictures if they were found inside the rooms. (Bukhari Shareef, Vol 2, page 880; Mishkat Shareef, Page 385).

Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee, quoting from Bukhari Shareef, continues, ‘Hajrat Abu Zur’a RwadiAllahu Ta’ala Anhu describes that He entered a house in Madina Shareef along with Hajrat Abu Hurayrah RwadiAllahu Ta’ala Anhu and found one artist drawing pictures of live animals. Hajrat Abu Hurayrah RwadiAllahu Ta’ala Anhu remarked that He heard Rwasoolullah Swallallahu Alaihi Wa Sallam saying, “More tyrant is he among mankind who creates the outlines of some animals similar to the creations of Allah Pak. He shall be asked to produce a single grain of a crop or even an ant”. (Bukhari Shareef, Vol 2, page 880).

Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee says that, “Since there had been strict restrictions about pictures in Qur’an Shareef and Hadis Shareef, so, Muslims cannot derive the best benefits from things which are related with those aspects of haraam pictures. If there are some issues that the kaafir and mushriq are talking about rewarding the Muslims through something that’s haraam (for them), then there must be something behind it about their mean interests.”

Mujaddide A’azwam Hajrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee says that, “Installation of those thousands of CCTV at Makkah Shareef and Madina are coming in no use of the Muslims rather on the contrary, divine wraths and retributions are coming on to the Muslims for violating the Mubarwak Orders and Instructions of Allah Pak and Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam! Therefore, the Saudi ohabi government should immediately dismantle all those haraam CCTVs from Makkah Shareef and Madina Shareef and all other sacred places for the sake of the salvation and welfare of all the Muslims of the world.”


Source: The Daily Al Ihsan (7 Sep, 2011)

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রচলিত তাবলীগ জামায়াতের ভ্রান্ত আক্বীদা ও তার খন্ডন মূলক দাঁতভাঙ্গা জবাব

সম্মানিত পাঠক! প্রচলিত ৬ উছূলভিত্তিক তাবলীগ জামায়াতের বাস্তবতা সম্পর্কে যদি সত্যিই জানতে আগ্রহী হন তবে দলিল ভিত্তিক এই প্রতিবেদনটি পড়ুন। ========================================================== ভ্রান্ত আক্বীদা (১)   প্রচলিত ৬ উছূলভিত্তিক তাবলীগ জামায়াতের লোকদের লিখিত কিতাবে এ কথা উল্লেখ আছে যে, মূর্খ হোক, আলিম হোক, ধনী হোক, দরিদ্র হোক, সকল পেশার সকল মুসলমানের জন্য তাবলীগ করা ফরজে আইন। (হযরতজীর মালফুজাত-৪, পৃষ্ঠা-৭, অনুবাদক- মাওলানা ছাখাওয়াত উল্লাহ; তাবলীগ গোটা উম্মতের গুরু দায়িত্ব, পৃষ্ঠা-৫৬, অনুবাদক- ইসমাঈল হোসেন; তাবলীগে ইসলাম, পৃষ্ঠা-৩, লেখক- মাওলানা আব্দুস সাত্তার ত্রিশালী; পস্তী কা ওয়াহিদ এলাজ, লেখক- মাওলানা এহ্‌তেশামুল হাসান কান্দলবী, পৃষ্ঠা-২২) ——————————————————————————— জবাব : তাদের উপরোক্ত বক্তব্যের প্রেক্ষিতে প্রশ্ন জাগে, তাবলীগ করা কি- ফরজে আইন নাকি ফরজে কিফায়া? কেননা- যে ইবাদত প্রত্যেকের জন্য আলাদাভাবে পালন করা ফরজ তা  ফরজে আইন । যেমন- নামাজ, রোজা, ইত্যাদি। আর যে ইবাদত সমষ্টিগতভাবে পালন করা ফরজ অর্থাৎ যে ফরজ কাজ দেশবাসী, শহরবাসী,এলাকাবাসী ব...

*Coca-cola is Haram for Muslim

Because Coca-Cola and Other Soft Drinks may Contain ALCOHOL. Read Details here:~~~~ COCA-COLA: THE REAL THINGS? The proportions in the accompanying recipe are based on the analyses of Coke quoted above and Merory's recipes. The amount of caffeine agrees with that stated in Coca-Cola's So you asked about soft drinks... pamphlet; this is about a third of the caffeine found in the trial analyses. The following recipe produces a gallon of syrup very similar to Coca-Cola's. Mix 2,400 grams of sugar with just enough water to dissolve (high-fructose corn syrup may be substituted for half the sugar). Add 36 grams of caramel, 3.1 grams of caffeine, and 11 grams of phosphoric acid. Extract the cocaine from 1.1 grams of coca leaf ( Truxillo growth of coca preferred) with toluol; discard the cocaine extract. Soak the coca leaves and kola nuts (both finely powdered; 0.37 gram of kola nuts) in 22 grams of 20 percent alcohol. California white wine fortified to 20 percent strengt...

TABLEEGHI KUFRI AQEEDA--Exposed!!!

THE AQEEDA OF THE TABLEEGHI JAMAAT AND DEOBAND—EXPOSED!!! ===================================================== To have good and strong Imaan, one must have the proper Aqeeda. It is for this reason that we quote a few un-Islamic beliefs of the leaders of the Tableeghi Jamaat together with the proper Islamic answers. The present Molvis and devotees of the T. Jamaat refuse to condemn the persons who wrote such bad beliefs and to even disassociate themselves from such false beliefs. The un-Islamic beliefs which we have quoted below are quotations from those individuals who possess such beliefs and by writing them in this handbill, we have no intention of Kufr. FALSE BELIEF 1: “Allah can speak lies“. (“Barahine Qaatia” by Khaleel Ambetwi; “Yakrozi” by Ismaeel Dehlwi; “Fatawa Rasheedia” by Rasheed Ahmed Gangohi). NAUZ BILLAH ANSWER: Lies is a defect which is not worthy of the Zaat of Almighty Allah and is totally Muhaal (Impossible) for Almighty Allah. Allah is free from all shortages a...