মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে ঈমান এনেছেন (পরবর্তী উম্মত) তোমরা যদি তদ্রুপ ঈমান আনতে পার তাহলে তোমরা হিদায়েত লাভ করবে।’ সুবহানাল্লাহ!
আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘আমার প্রত্যেক ছাহাবী তারকা সদৃশ্য; উনাদের যে কাউকে পরবর্তী উম্মত অনুসরণ করবে সে বা তারা হিদায়েত পেয়ে যাবে।’ সুবহানাল্লাহ!
অতএব, সকল মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- উনাদের জীবনী মুবারক জানা, এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা। সে উপলক্ষে সর্বত্র উনাদের জীবনী মুবারক বেশি বেশি আলোচনা করা।
আর সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে অর্থাৎ মাদরাসা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে উনাদের জীবনী মুবারক অন্তর্ভুক্ত করা ।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর বহু স্থানে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অশেষ ফাযায়িল-ফযীলত বর্ণিত রয়েছে। পাশাপাশি উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করার জোর তাগিদ দেয়া হয়েছে। কারণ উনাদের মুহব্বত জুযয়ে ঈমান বা ইমানের অঙ্গ। আর উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা ও ফরয-ওয়াজিব।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম-উনাদেরকে উত্তমভাবে অনুসরণ-অনুকরণ করলে মহান আল্লাহ পাক উনার হাক্বীক্বী সন্তুষ্টি পাওয়া যাবে। এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “যারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে উত্তমভাবে অনুসরণ করবে, মহান আল্লাহ পাক উনাদের প্রতিও সন্তুষ্ট।” সুবহানাল্লাহ! (সূরা তওবা/১০০)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ হযরত ছাহাবা আজমাঈন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, উনাদের অনুসরণ ও অনুকরণ এবং ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। “যে ব্যক্তি শরীয়তের সঠিক তরীক্বা অনুসরণ করতে চায়, তার উচিত যাঁরা অতীত হয়েছেন, উনাদেরকে অর্থাৎ আল্লাহ পাক, উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, উনাদের অনুসরণ করা। উনারা উম্মতের মধ্যে সর্বোত্তম। আত্মার দিক দিয়ে উনারা অধিক পবিত্র। ইলমের দিক দিয়ে গভীর। উনারা লোক দেখানো আমল করা হতে মুক্ত। মহান আল্লাহ পাক উনাদেরকে দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্যে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উনার সাথী হিসেবে মনোনীত করেছেন। সুতরাং উনাদের মর্যাদা-মর্তবা, ফাযায়িল-ফযীলত, শান-শওকত সম্পর্কে অবগত হও এবং উনাদের কথা ও কাজের অনুসরণ কর এবং যথাসম্ভব উনাদের সিরত-ছূরত তথা মুবারক জীবনাদর্শকে গ্রহণ কর, কারণ উনারা হিদায়েত ও ‘ছিরাতুল মুস্তাক্বীম’-এর উপর দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত।” (মিশকাত শরীফ পৃষ্ঠা ৩২)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “আমার প্রত্যেক ছাহাবী তারকা সদৃশ্য, উনাদের যে কাউকে পরবর্তী উম্মত অনুসরণ-অনুকরণ করবে তারা হিদায়েত পেয়ে যাবে” অথচ সেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, উনাদের মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে অনেকেই বেখবর। যার কারণে অনেক মুসলমানেরই আক্বীদা উনাদের সম্পর্কে বিভ্রান্তিমূলক। অনেকেই আবার উনাদের সমালোচনায় মুখর। (নাঊযুবিল্লাহ!) উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে থাকে (নাঊযুবিল্লাহ!), উনাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায় (নাঊযুবিল্লাহ!)। উপরন্তু উনাদেরকে নাক্বিছ ও অপূর্ণ বলে আত্মতৃপ্তি লাভ করে থাকে (নাঊযুবিল্লাহ!)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা ও বুযূর্গী সম্পর্কিত ইলম না থাকার কারণেই অনেকে উনাদের সম্পর্কে এলোমেলো কথা বলে ঈমানহারা হয়ে যাচ্ছে। তাই উনাদের সম্পর্কে জানা সকলের জন্যই ফরয। কেননা যে বিষয়টা আমল করা ফরয সে বিষয়ে ইলম অর্জন করাও ফরয। অথচ আশ্চর্যের বিষয় হলো ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের মাদরাসা, স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে উনাদের সম্পর্কে কোন আলোচনাই নেই। তাহলে মুসলমানগণ কি করে হাক্বীক্বী মুসলমান হবে?
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী। তাই উনাদের মুহব্বত ও অনুসরণ-অনুকরণ করা বান্দা-বান্দী ও উম্মতের জন্য ফরয-ওয়াজিব। কারণ উনাদের মুহব্বত জুযয়ে ঈমান বা ঈমানের অংশ। অতএব, সকল মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- উনাদের জীবনী মুবারক জানা, এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা। সে উপলক্ষে সর্বত্র উনাদের জীবনী মুবারক বেশি বেশি আলোচনা করা। আর সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে অর্থাৎ মাদরাসা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে উনাদের জীবনী মুবারক অন্তর্ভুক্ত করা ।
মূল
আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘আমার প্রত্যেক ছাহাবী তারকা সদৃশ্য; উনাদের যে কাউকে পরবর্তী উম্মত অনুসরণ করবে সে বা তারা হিদায়েত পেয়ে যাবে।’ সুবহানাল্লাহ!
অতএব, সকল মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- উনাদের জীবনী মুবারক জানা, এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা। সে উপলক্ষে সর্বত্র উনাদের জীবনী মুবারক বেশি বেশি আলোচনা করা।
আর সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে অর্থাৎ মাদরাসা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে উনাদের জীবনী মুবারক অন্তর্ভুক্ত করা ।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর বহু স্থানে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অশেষ ফাযায়িল-ফযীলত বর্ণিত রয়েছে। পাশাপাশি উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করার জোর তাগিদ দেয়া হয়েছে। কারণ উনাদের মুহব্বত জুযয়ে ঈমান বা ইমানের অঙ্গ। আর উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা ও ফরয-ওয়াজিব।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম-উনাদেরকে উত্তমভাবে অনুসরণ-অনুকরণ করলে মহান আল্লাহ পাক উনার হাক্বীক্বী সন্তুষ্টি পাওয়া যাবে। এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “যারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে উত্তমভাবে অনুসরণ করবে, মহান আল্লাহ পাক উনাদের প্রতিও সন্তুষ্ট।” সুবহানাল্লাহ! (সূরা তওবা/১০০)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ হযরত ছাহাবা আজমাঈন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, উনাদের অনুসরণ ও অনুকরণ এবং ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। “যে ব্যক্তি শরীয়তের সঠিক তরীক্বা অনুসরণ করতে চায়, তার উচিত যাঁরা অতীত হয়েছেন, উনাদেরকে অর্থাৎ আল্লাহ পাক, উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, উনাদের অনুসরণ করা। উনারা উম্মতের মধ্যে সর্বোত্তম। আত্মার দিক দিয়ে উনারা অধিক পবিত্র। ইলমের দিক দিয়ে গভীর। উনারা লোক দেখানো আমল করা হতে মুক্ত। মহান আল্লাহ পাক উনাদেরকে দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্যে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উনার সাথী হিসেবে মনোনীত করেছেন। সুতরাং উনাদের মর্যাদা-মর্তবা, ফাযায়িল-ফযীলত, শান-শওকত সম্পর্কে অবগত হও এবং উনাদের কথা ও কাজের অনুসরণ কর এবং যথাসম্ভব উনাদের সিরত-ছূরত তথা মুবারক জীবনাদর্শকে গ্রহণ কর, কারণ উনারা হিদায়েত ও ‘ছিরাতুল মুস্তাক্বীম’-এর উপর দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত।” (মিশকাত শরীফ পৃষ্ঠা ৩২)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “আমার প্রত্যেক ছাহাবী তারকা সদৃশ্য, উনাদের যে কাউকে পরবর্তী উম্মত অনুসরণ-অনুকরণ করবে তারা হিদায়েত পেয়ে যাবে” অথচ সেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, উনাদের মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে অনেকেই বেখবর। যার কারণে অনেক মুসলমানেরই আক্বীদা উনাদের সম্পর্কে বিভ্রান্তিমূলক। অনেকেই আবার উনাদের সমালোচনায় মুখর। (নাঊযুবিল্লাহ!) উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে থাকে (নাঊযুবিল্লাহ!), উনাদেরকে সত্যের মাপকাঠি মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায় (নাঊযুবিল্লাহ!)। উপরন্তু উনাদেরকে নাক্বিছ ও অপূর্ণ বলে আত্মতৃপ্তি লাভ করে থাকে (নাঊযুবিল্লাহ!)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা ও বুযূর্গী সম্পর্কিত ইলম না থাকার কারণেই অনেকে উনাদের সম্পর্কে এলোমেলো কথা বলে ঈমানহারা হয়ে যাচ্ছে। তাই উনাদের সম্পর্কে জানা সকলের জন্যই ফরয। কেননা যে বিষয়টা আমল করা ফরয সে বিষয়ে ইলম অর্জন করাও ফরয। অথচ আশ্চর্যের বিষয় হলো ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের মাদরাসা, স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে উনাদের সম্পর্কে কোন আলোচনাই নেই। তাহলে মুসলমানগণ কি করে হাক্বীক্বী মুসলমান হবে?
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী। তাই উনাদের মুহব্বত ও অনুসরণ-অনুকরণ করা বান্দা-বান্দী ও উম্মতের জন্য ফরয-ওয়াজিব। কারণ উনাদের মুহব্বত জুযয়ে ঈমান বা ঈমানের অংশ। অতএব, সকল মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- উনাদের জীবনী মুবারক জানা, এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা। সে উপলক্ষে সর্বত্র উনাদের জীবনী মুবারক বেশি বেশি আলোচনা করা। আর সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে অর্থাৎ মাদরাসা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে উনাদের জীবনী মুবারক অন্তর্ভুক্ত করা ।
মূল
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন