সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০১১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

যে হারাম খাদ্য, পানীয়, পোশাক-পরিচ্ছদ গ্রহণ করে তার কোনো দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হবে না

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ! আমি তোমাদেরকে যে পবিত্র বা হালাল রিযিক দান করেছি তা হতে ভক্ষণ কর। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, প্রত্যেক মানুষ যে হারাম খাদ্য দ্বারা লালিত-পালিত সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। বরং তার জন্য জাহান্নামই শেষ মনজিল। যে ব্যক্তির খাদ্য হারাম, পানীয় হারাম, পোশাক-পরিচ্ছদ হারাম তার কোনো দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হবে না খালিছ তওবা না করা পর্যন্ত। তাই ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে কালিমা, নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাতের পরে পুরুষের জন্য হালাল রুযী উপার্জন করা ফরয। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যে ব্যক্তির খাদ্য হারাম, পানীয় হারাম, পোশাক-পরিচ্ছদ হারাম তার কোনো দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হবে না খালিছ তওবা না করা পর্যন্ত। তাই ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে কালিমা, নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাতের পরে পুরুষ...

মি’রাজ শরীফ-এর উপর পূর্ণ ঈমান আনা ফরয

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার বান্দা (হাবীব) ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কোনো এক রাতের সামান্য সময়ে (প্রথমে) বাইতুল্লাহ শরীফ থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ পর্যন্ত, যার আশপাশ বরকতময়; অতঃপর উনার নিদর্শনসমূহ দেখানোর জন্য অর্থাৎ দীদার মুবারক আরশে আযীমে দেয়ার জন্য ভ্রমণ করিয়েছেন। নিশ্চয়ই তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা। এ বছরের জন্য আগামী ২৯ জুন রোজ বুধবার দিবাগত রাতটিই পবিত্র শবে মি’রাজ। মি’রাজ শরীফ কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ দ্বারাই অকাট্যভাবে প্রমাণিত। তাই মি’রাজ শরীফ-এর উপর পূর্ণ ঈমান আনা ফরয। আর বিন্দু থেকে বিন্দুতম চু-চেরা ও কিল-কাল করা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যে ব্যক্তি বিনা চু-চেরা ও কিল-কালে মি’রাজ শরীফ বিশ্বাস করবে সে ছিদ্দীক্বিয়তের হিসসা লাভ করবে। সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- পবিত্র মি’রাজ শরীফ-এর সম্মানার্থে মি’রাজ শরীফ-এর ছুটি বাধ্যতামূলক করা । Baitul Muqaddas Baitul Muqaddas যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ...

পবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলক্ষে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি (আল্লাহ পাক) নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান-মান, মর্যাদা-মর্তবাকে বুলন্দ করেছি। পবিত্র ‘মি’রাজ শরীফ’ সেই বেমেছাল শান-মান ও মর্যাদা-মর্তবার মধ্যে অন্যতম।তাই বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম-অমুসলিম দেশের সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলক্ষে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা। আশ্চর্যের বিষয়, ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে মাত্র দুই ভাগ হিন্দুর দুর্গাপূজায় ও ১ ভাগেরও কম বৌদ্ধের বৌদ্ধ পূর্ণিমায় বাধ্যতামূলক ছুটি দেয়া হয় আশ্চর্যের বিষয়, মুসলমানদের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাত পবিত্র শবে মি’রাজ-এর ছুটি হচ্ছে ঐচ্ছিক। তাহলে কি সরকারের কাছে পবিত্র মি’রাজ শরীফ-এর গুরুত্ব ওই সকল দিবসের চেয়ে কম? নাঊযুবিল্লাহ! তাই সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- পবিত্র মি’রাজ শরীফ-এর ছুটি ঐচ্ছিক না করে বাধ্যতামূলক করা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহু...

ধর্মনিরপেক্ষতার নামে দেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা, ৮ (১) ও ৮ (১) (ক) ধারায় বর্ণিত সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস কোনোক্রমেই উঠিয়ে দিতে পারে না

‘কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোন আইন পাশ হবেনা’-এ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকার ধর্মনিরপেক্ষতার নামে দেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা, ৮ (১) ও ৮ (১) (ক) ধারায় বর্ণিত সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস কোনোক্রমেই উঠিয়ে দিতে পারে না। উঠালে দেশের সংবিধান মিথ্যা ও স্ববিরোধী প্রতিপন্ন হবে। অর্থাৎ যে অর্থে সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম থাকছে সে অর্থেই সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ঢুকতে পারেনা। কারণ সংবিধানের প্রস্তাবনা এবং ৭ (২) ধারা মতে দেশের জনগণের পরম অভিব্যক্তি এই সংবিধান। আর ৩ ভাগ বিধর্মীর জন্য ৯৭ ভাগ মুসলমান ধর্মনিরপেক্ষতার অধীন হতে পারে না। হলে তা হবে ৯৭ ভাগ মুসলমানের প্রতি চরম বৈষম্য ও নিপীড়ন, যুলুম ও সংবিধান লঙ্ঘন।যা ৯৭ ভাগ দেশবাসী কখনও মেনে নিবে না।  অতএব, সরকারের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- সংবিধানে সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস যথাযথভাবে বহাল রাখা এবং ধর্মনিরপেক্ষতা প্রবেশ না করানো। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলতানুন নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মু...