ধর্মনিরপেক্ষতার নামে দেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা, ৮ (১) ও ৮ (১) (ক) ধারায় বর্ণিত সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস কোনোক্রমেই উঠিয়ে দিতে পারে না
‘কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোন আইন পাশ হবেনা’-এ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকার
ধর্মনিরপেক্ষতার নামে দেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা, ৮ (১) ও ৮ (১) (ক) ধারায় বর্ণিত সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস কোনোক্রমেই উঠিয়ে দিতে পারে না। উঠালে দেশের সংবিধান মিথ্যা ও স্ববিরোধী প্রতিপন্ন হবে।
অর্থাৎ যে অর্থে সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম থাকছে সে অর্থেই সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ঢুকতে পারেনা।
কারণ সংবিধানের প্রস্তাবনা এবং ৭ (২) ধারা মতে দেশের জনগণের পরম অভিব্যক্তি এই সংবিধান।
আর ৩ ভাগ বিধর্মীর জন্য ৯৭ ভাগ মুসলমান ধর্মনিরপেক্ষতার অধীন হতে পারে না। হলে তা হবে ৯৭ ভাগ মুসলমানের প্রতি চরম বৈষম্য ও নিপীড়ন, যুলুম ও সংবিধান লঙ্ঘন।যা ৯৭ ভাগ দেশবাসী কখনও মেনে নিবে না।
অতএব, সরকারের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- সংবিধানে সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস যথাযথভাবে বহাল রাখা এবং ধর্মনিরপেক্ষতা প্রবেশ না করানো।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলতানুন নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধানের প্রস্তাবনায় এবং সংবিধানের ৭ (২) নং অনুচ্ছেদে উল্লেখ রয়েছে বাংলাদেশের জনগণের পরম অভিব্যক্তি এ সংবিধান। সেক্ষেত্রে এটা অনিবার্য ও অনবদ্য বিষয় যে, এদেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। আর ৯৭ ভাগ মুসলমানের প্রথম ও প্রধান অভিব্যক্তি হল সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস। এ কথা সংবিধান সংশোধন কমিটির এবং মন্ত্রী পরিষদের সবাই স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে যে, দেশের মানুষ চায়, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল থাকুক এবং বিসমিল্লাহ শরীফ রাখার পক্ষে দেশের মানুষের সেন্টিমেন্ট প্রবল।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকবে কিন্তু ইনশাআল্লাহ থাকবে না তা হতে পারে না। কারণ কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “তবে কী তোমরা কিতাবের কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অস্বীকার করবে?
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এদেশে দশ লাখেরও ঊর্ধ্বে মসজিদ রয়েছে। দেশের সব মসজিদ মিলিয়ে প্রতি শুক্রবার জুমুয়াতে কমপক্ষে প্রায় ৩ কোটি লোকের সমাবেশ হয়। দেশের ১৪ কোটির ঊর্ধ্বে মুসলমান সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রেখেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে দু’ঈদ পালন করে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এসবের পাশাপাশি সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস-এর অভিব্যক্তি স্বরূপই দেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান প্রতিটি কাজ শুরুর আগে বিসমিল্লাহ বলে। কাজেই বিসমিল্লাহ বলার অর্থই হলো সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস সেটা ব্যক্ত করা। আর কথা হল, মুসলমান যদি তার কথা বলার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে তাহলে শেষ কী দিয়ে করে? শেষ করে ইনশাআল্লাহ বলে। যার অর্থ হলো সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস। এদেশের মানুষকে স্বাধীন করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ- এ বক্তব্য দেয়ার কারণেই এদেশ স্বাধীন হয়েছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে দেশের ১৪ কোটির ঊর্ধ্বে মুসলমানের পরম অভিব্যক্তি সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস- এটা কোনোমতেই সংবিধান থেকে উঠানো যাবেনা। উঠালে তা হবে রীতিমত সংবিধান বিরোধী এবং এ দেশের ৯৭ ভাগ জনগণের পরম অভিব্যক্তির সাথে চরম বিশ্বাসঘাতকতা করার শামিল। নাঊযুবিল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম অন্তর্ভুক্ত করার অর্থ হল- রাষ্ট্রযন্ত্রে ইসলামের প্রাধান্য প্রতিফলিত করা। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে কী করে সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের মালিক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠানো যেতে পারে! আর উঠালে কী করে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হয়েছে বলা যেতে পারে?
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধানে সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠিয়ে দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতা ঢোকানোর অর্থ হল এদেশের ৯৭ ভাগ মুসলমানকে ৩ ভাগ বিধর্মীর সাথে একাকার করা। নাঊযুবিল্লাহ! ৩ ভাগ বিধর্মীর জন্য ৯৭ ভাগ মুসলমানকে অবদমিত করা। নাঊযুবিল্লাহ! এটা মুসলমানের প্রতি চরম বৈষম্য করা হবে। এবং সংবিধান সংশোধন কমিটির ১২ নং সুপারিশও বাস্তবায়িত হবেনা। কারণ সংবিধান সংশোধন কমিটির ১২ নং সুপারিশে বলা হয়েছে- “কোন বিশেষ ধর্ম পালনকারী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য বা তাহার ওপর নিপীড়ন-বিলোপ করা হবে। কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতা ঢোকালে দেশের ৯৭ ভাগ মুসলমানই চরম বৈষম্য ও পরম নিপীড়নের শিকার হবে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধান সংশোধনের নামে দেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান কখনই এরূপ নিপীড়ন ও বৈষম্য বরদাশত করবেনা। পাশাপাশি “কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোন আইন পাশ হবেনা”- এ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি সরকারের জন্যও তা করা হবে চরম আত্মঘাতী ও প্রবঞ্চনামূলক এবং মহা স্পর্ধামূলক! তারা “কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাশ হবেনা” বলার পর কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ-এর মালিক খোদ মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে আইন করতে পারে? তথা সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠিয়ে দিতে পারে? মূলতঃ যারা সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠিয়ে দেয় তারা ইসলামের দৃষ্টিতে মুসলমান নয় বরং মুরতাদ।
ধর্মনিরপেক্ষতার নামে দেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা, ৮ (১) ও ৮ (১) (ক) ধারায় বর্ণিত সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস কোনোক্রমেই উঠিয়ে দিতে পারে না। উঠালে দেশের সংবিধান মিথ্যা ও স্ববিরোধী প্রতিপন্ন হবে।
অর্থাৎ যে অর্থে সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম থাকছে সে অর্থেই সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ঢুকতে পারেনা।
কারণ সংবিধানের প্রস্তাবনা এবং ৭ (২) ধারা মতে দেশের জনগণের পরম অভিব্যক্তি এই সংবিধান।
আর ৩ ভাগ বিধর্মীর জন্য ৯৭ ভাগ মুসলমান ধর্মনিরপেক্ষতার অধীন হতে পারে না। হলে তা হবে ৯৭ ভাগ মুসলমানের প্রতি চরম বৈষম্য ও নিপীড়ন, যুলুম ও সংবিধান লঙ্ঘন।যা ৯৭ ভাগ দেশবাসী কখনও মেনে নিবে না।
অতএব, সরকারের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- সংবিধানে সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস যথাযথভাবে বহাল রাখা এবং ধর্মনিরপেক্ষতা প্রবেশ না করানো।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলতানুন নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধানের প্রস্তাবনায় এবং সংবিধানের ৭ (২) নং অনুচ্ছেদে উল্লেখ রয়েছে বাংলাদেশের জনগণের পরম অভিব্যক্তি এ সংবিধান। সেক্ষেত্রে এটা অনিবার্য ও অনবদ্য বিষয় যে, এদেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। আর ৯৭ ভাগ মুসলমানের প্রথম ও প্রধান অভিব্যক্তি হল সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস। এ কথা সংবিধান সংশোধন কমিটির এবং মন্ত্রী পরিষদের সবাই স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে যে, দেশের মানুষ চায়, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল থাকুক এবং বিসমিল্লাহ শরীফ রাখার পক্ষে দেশের মানুষের সেন্টিমেন্ট প্রবল।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকবে কিন্তু ইনশাআল্লাহ থাকবে না তা হতে পারে না। কারণ কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “তবে কী তোমরা কিতাবের কিছু অংশ মানবে এবং কিছু অংশ অস্বীকার করবে?
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এদেশে দশ লাখেরও ঊর্ধ্বে মসজিদ রয়েছে। দেশের সব মসজিদ মিলিয়ে প্রতি শুক্রবার জুমুয়াতে কমপক্ষে প্রায় ৩ কোটি লোকের সমাবেশ হয়। দেশের ১৪ কোটির ঊর্ধ্বে মুসলমান সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রেখেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে দু’ঈদ পালন করে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এসবের পাশাপাশি সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস-এর অভিব্যক্তি স্বরূপই দেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান প্রতিটি কাজ শুরুর আগে বিসমিল্লাহ বলে। কাজেই বিসমিল্লাহ বলার অর্থই হলো সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস সেটা ব্যক্ত করা। আর কথা হল, মুসলমান যদি তার কথা বলার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে তাহলে শেষ কী দিয়ে করে? শেষ করে ইনশাআল্লাহ বলে। যার অর্থ হলো সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস। এদেশের মানুষকে স্বাধীন করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ- এ বক্তব্য দেয়ার কারণেই এদেশ স্বাধীন হয়েছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে দেশের ১৪ কোটির ঊর্ধ্বে মুসলমানের পরম অভিব্যক্তি সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস- এটা কোনোমতেই সংবিধান থেকে উঠানো যাবেনা। উঠালে তা হবে রীতিমত সংবিধান বিরোধী এবং এ দেশের ৯৭ ভাগ জনগণের পরম অভিব্যক্তির সাথে চরম বিশ্বাসঘাতকতা করার শামিল। নাঊযুবিল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম অন্তর্ভুক্ত করার অর্থ হল- রাষ্ট্রযন্ত্রে ইসলামের প্রাধান্য প্রতিফলিত করা। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে কী করে সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের মালিক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠানো যেতে পারে! আর উঠালে কী করে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হয়েছে বলা যেতে পারে?
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধানে সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠিয়ে দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতা ঢোকানোর অর্থ হল এদেশের ৯৭ ভাগ মুসলমানকে ৩ ভাগ বিধর্মীর সাথে একাকার করা। নাঊযুবিল্লাহ! ৩ ভাগ বিধর্মীর জন্য ৯৭ ভাগ মুসলমানকে অবদমিত করা। নাঊযুবিল্লাহ! এটা মুসলমানের প্রতি চরম বৈষম্য করা হবে। এবং সংবিধান সংশোধন কমিটির ১২ নং সুপারিশও বাস্তবায়িত হবেনা। কারণ সংবিধান সংশোধন কমিটির ১২ নং সুপারিশে বলা হয়েছে- “কোন বিশেষ ধর্ম পালনকারী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য বা তাহার ওপর নিপীড়ন-বিলোপ করা হবে। কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতা ঢোকালে দেশের ৯৭ ভাগ মুসলমানই চরম বৈষম্য ও পরম নিপীড়নের শিকার হবে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সংবিধান সংশোধনের নামে দেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান কখনই এরূপ নিপীড়ন ও বৈষম্য বরদাশত করবেনা। পাশাপাশি “কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোন আইন পাশ হবেনা”- এ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি সরকারের জন্যও তা করা হবে চরম আত্মঘাতী ও প্রবঞ্চনামূলক এবং মহা স্পর্ধামূলক! তারা “কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাশ হবেনা” বলার পর কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ-এর মালিক খোদ মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে আইন করতে পারে? তথা সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠিয়ে দিতে পারে? মূলতঃ যারা সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠিয়ে দেয় তারা ইসলামের দৃষ্টিতে মুসলমান নয় বরং মুরতাদ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন