সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রমজান উপলক্ষে সর্বপ্রকার শরীয়তবিরোধী কাজ সরকারিভাবে বন্ধ রাখতে হবে

English মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য রমাদ্বান শরীফ-এর রোযাকে ফরয করা হলো যেরূপ পূর্ববর্তীদের জন্য ফরয করা হয়েছিলো। যাতে তোমরা তাক্বওয়া অর্জন করতে পার। বিশেষ করে শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ; এ দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তাই তাক্বওয়া অর্জন করতে হলে-পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এর পবিত্রতা রক্ষার্থে বেপর্দা-বেহায়াপনা, অশ্লীল ও হারাম সিনেমা, নাটক ও টিভি চ্যানেলসহ সর্বপ্রকার শরীয়তবিরোধী কাজ সরকারিভাবে বন্ধ রাখতে হবে এবং ব্যক্তিগতভাবেও বিরত থাকতে হবে।পাশাপাশি প্রত্যেক মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- সর্বপ্রকার অশ্লীলতা, বেহায়াপনা ও শরীয়তবিরোধী কর্মকা- বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, তামাম মাখলুকাতের মধ্যে খালিক্ব-মালিক আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি যেরূপ মর্যাদাবান- অন্যান্য মাসের তুলন...

চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিকরা; এজেন্ট সউদী সরকার

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নফস পাপ কাজ করার জন্য বেশি বেশি ওয়াস ওয়াসা দেয়। সউদী সরকার দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চাঁদ না দেখে তাদের বানানো পদ্ধতি অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন মুসলিম দেশেও তাদের এই ভ্রান্ত পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল মুসলমানগণকে এ ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিকরা, যেন মুসলমানদের আমলসমূহ নষ্ট করা যায়। ২ আগস্টের পূর্বে সউদী আরবে রমাদ্বান শরীফ শুরু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুল নাছীর, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সউদী সরকার দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চাঁদ না দেখে তাদের বানানো পদ্ধতি অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন মুসলিম দেশেও তাদের এই ভ্রান্ত পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল মুসলমানগণকে এ ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিক...

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু প্রথমতঃ ইহুদী অতঃপর মুশরিক

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা (মুসলমানরা) তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে প্রথমতঃ ইহুদীদেরকে অতঃপর মুশরিকদেরকে। মুসলমানদের শত্রু, বিশ্ব সন্ত্রাসী, জঙ্গি, যালিম, আমেরিকা, ইসরাইল, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, কানাডা, ব্রাজিল, চিলি, হাইতি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, জার্মানি, গ্রিস, স্পেন, ভারত, রাশিয়াসহ সকল কাফির রাষ্ট্রের তথাকথিত মানবতাবাদীরা মুসলমান দেশ আক্রমণ করে মুসলমানদেরকে যুলুম ও শহীদ করলে তা মানবতার লঙ্ঘন হয় না এবং মানবতাবাদীরা ও জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘও টু শব্দ করে না। অথচ এই সমস্ত সন্ত্রাসী, জঙ্গি ও যালিমদের জুলুমের প্রতিবাদ করলেই তা মানবতা বিরোধী হয় এবং জঙ্গি হিসেবে সাব্যস্ত হয়ে যুলুমের শিকার হতে হয়। কাফির-মুশরিক, ইহুদী-নাছারা তথা অমুসলিমদের এখনো সময় আছে তওবা করার। অন্যথায় খোদায়ী গযবে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দি...

সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে হবে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি এ কিতাবে কিছুই বর্ণনা করতে ছাড়িনি। সুতরাং সকল বিষয়ের সমাধান পবিত্র কুরআন মজীদেই রয়েছে। মানুষকে সনাক্তকরণ করার ক্ষেত্রে যে সকল স্থানে ছবির ব্যবহার করা হয় সে সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে হবে।কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি নির্ভুল এবং শরীয়তসম্মত পদ্ধতি আর ছবির ব্যবহার হারাম এবং স্পষ্ট শরীয়ত বিরোধী। অতএব, বাংলাদেশ সরকারসহ পৃথিবীর সমস্ত সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতি জারি বা প্রচলন করা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আযম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুন নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি এ কিতাবে কিছুই বর্ণনা করতে ছাড়িনি। সুতরাং সকল বিষয়ের সমাধান পবিত্র কুরআন মজীদেই রয়েছে। মানুষকে সনাক্তকরণ করার ক্ষেত্রে যে সকল স্থানে ছবির ব্যবহার করা হয়, সে সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন...

পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম অমুসলিম দেশের সরকারের উচিত কমপক্ষে ৩ দিন বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা

English পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম অমুসলিম দেশের সরকারের উচিত কমপক্ষে ৩ দিন বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা। কেননা স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন- নিশ্চয়ই আমি বরকতময় রজনীতে (শবে বরাতে) কুরআন নাযিল করেছি অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন- যখন অর্ধ শা’বানের রাত্রি উপস্থিত হবে তখন তোমরা উক্ত রাত্রিতে নামায আদায় করবে এবং দিনে রোযা রাখবে। পবিত্র শবে বরাত হলো- এবছরের জন্য ১৭ই জুলাই রোববার দিবাগত রাতে। আর দিনটি হলো সোমবার শরীফ। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, মুর্শিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বাংলাদেশের শতকরা ৯৭ ভাগ লোক মুসলমান। তাই সরকারের উচিত ছিল ইসলামিক পর্বগুলোতে ব্যাপক আকারে ছুটি প্রদান করা। কিন্তু বাস্তবে তার উল্টোটাই হয়ে আসছে। ইসলামী জজবা ও মুহব্বত নষ্ট করার উদ্দেশ্যে বিজাতীয়, বেদ্বীনি ও কাফির-মুশরিকদের পর্বগুলোত...