মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি এ কিতাবে কিছুই বর্ণনা করতে ছাড়িনি। সুতরাং সকল বিষয়ের সমাধান পবিত্র কুরআন মজীদেই রয়েছে। মানুষকে সনাক্তকরণ করার ক্ষেত্রে যে সকল স্থানে ছবির ব্যবহার করা হয় সে সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে হবে।কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি নির্ভুল এবং শরীয়তসম্মত পদ্ধতি আর ছবির ব্যবহার হারাম এবং স্পষ্ট শরীয়ত বিরোধী।
অতএব, বাংলাদেশ সরকারসহ পৃথিবীর সমস্ত সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতি জারি বা প্রচলন করা।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আযম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুন নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি এ কিতাবে কিছুই বর্ণনা করতে ছাড়িনি। সুতরাং সকল বিষয়ের সমাধান পবিত্র কুরআন মজীদেই রয়েছে। মানুষকে সনাক্তকরণ করার ক্ষেত্রে যে সকল স্থানে ছবির ব্যবহার করা হয়, সে সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে হবে। কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতিটি নির্ভুল এবং শরীয়তসম্মত পদ্ধতি আর ছবির ব্যবহার হারাম এবং স্পষ্ট শরীয়ত বিরোধী।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আযম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুন নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি এ কিতাবে কিছুই বর্ণনা করতে ছাড়িনি। সুতরাং সকল বিষয়ের সমাধান পবিত্র কুরআন মজীদেই রয়েছে। মানুষকে সনাক্তকরণ করার ক্ষেত্রে যে সকল স্থানে ছবির ব্যবহার করা হয়, সে সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে হবে। কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতিটি নির্ভুল এবং শরীয়তসম্মত পদ্ধতি আর ছবির ব্যবহার হারাম এবং স্পষ্ট শরীয়ত বিরোধী।
হারাম ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতি ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ উল্লেখ করেন।
মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মানুষের সামনে যে সকল সমস্যা আসবে তার সমাধান- কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা এবং ক্বিয়াসের আলোকে করতে হবে। যারা মনে করে, ছবি ছাড়া মানুষের সনাক্তকরণ সম্ভব নয় বা মানুষের কোনো পরিচয়পত্র তৈরি সম্ভব নয়; মূলতঃ তাদের কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস সম্পর্কে ছহীহ সমঝ ও ইলম নেই।
মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বহুকাল যাবৎ মানুষকে সনাক্ত করার ক্ষেত্রে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি আরো উল্লেখ করেন যে, শরঈ দৃষ্টিতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) মানুষ সনাক্ত করার একটি বিশেষ মাধ্যম। উল্লেখ্য, ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতির মাধ্যমে মূল ও প্রধান যে আমল বান্দা-বান্দী করতে পারবে তা হলো- আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ পালন করতে পারবে এবং সকলেই ছবির মতো কবীরা গুনাহ ও শক্ত নাফরমানী থেকে সহজেই বাঁচতে পারবে। এছাড়া ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতির চারটি উল্লেখযোগ্য দিক রয়েছে।
১. Well Established - এ সুপ্রতিষ্ঠিত পদ্ধতিটি প্রায় ১০০ বছর ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে।
২. Proven - পরীক্ষিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতির ব্যবহারের সুফল পাওয়ার পর এই পদ্ধতির যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে এবং AFIS (Automated Fingerprint Identification System)পদ্ধতি চালু হয়।
৩. Legally Accepted - আইনগতভাবে গৃহীত। বিশ্বের সব দেশের বিচার ব্যবস্থা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহ ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) রিপোর্টকে রায় কার্যকর করতে ব্যবহার করে আসছে।
৪. Mature বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতির মধ্যে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) সবচেয়ে পুরনো এবং এর উপর যথেষ্ট গবেষণা হবার পর বর্তমানে একটি পূর্ণাঙ্গরূপ লাভ করেছে।
মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যেহেতু কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা এবং ক্বিয়াসে ছবি তুলে তার ব্যবহার জায়িয নেই; বরং শরীয়তের খিলাফ, সেখানে ছবি ছাড়া শরীয়তের জায়িয পদ্ধতি বিভিন্ন প্রয়োজনে ব্যবহার করতে হবে।
মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) সনাক্তকরণ পদ্ধতিটি একটি অসাধারণ সনাক্তকরণ পদ্ধতি, যা প্রতিটি মানুষের জন্য আলাদা। যা কখনো হারায় না, চুরি হয় না বা স্থানান্তরিত হয় না। ফলে কখনো দুজনের আঙ্গুলের ছাপ এক হয় না।
বর্তমানে কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না-এ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- প্রয়োজনীয় সকলক্ষেত্রে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি জারি বা প্রচলন করা।
Source: The Daily Al Ihsan, 6 July 2011`
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন