মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নফস পাপ কাজ করার জন্য বেশি বেশি ওয়াস ওয়াসা দেয়।
সউদী সরকার দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চাঁদ না দেখে তাদের বানানো পদ্ধতি অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন মুসলিম দেশেও তাদের এই ভ্রান্ত পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল মুসলমানগণকে এ ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।
কারণ চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিকরা, যেন মুসলমানদের আমলসমূহ নষ্ট করা যায়। ২ আগস্টের পূর্বে সউদী আরবে রমাদ্বান শরীফ শুরু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুল নাছীর, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সউদী সরকার দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চাঁদ না দেখে তাদের বানানো পদ্ধতি অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন মুসলিম দেশেও তাদের এই ভ্রান্ত পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল মুসলমানগণকে এ ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিকরা, যেন মুসলমানদের আমলসমূহ নষ্ট করা যায়। ২ আগস্টের পূর্বে সউদী আরবে রমাদ্বান শরীফ শুরু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি আরবী মাস গণনা নিয়ে সউদী আরব সরকারের ষড়যন্ত্রের তথ্য প্রকাশ করতে গিয়ে এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সউদী আরব ১৯৫০ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত আরবী মাস শুরু করার ক্ষেত্রে যে পদ্ধতি ব্যবহার করত তা ছিল, মাসের ২৯তম দিনে চাঁদ যদি সূর্যাস্তের সময় ৯ ডিগ্রি উপরে থাকতো তবে নতুন মাস শুরু হত। এ পদ্ধতিতে কখনো চাঁদ দেখা যেতো কখনো যেতো না।
১৯৭৩ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত : যদি মধ্যরাতের (জিএমটি’র সময় অনুযায়ী) পূর্বে অমাবস্যা সংঘটিত হত তবে পরের দিন থেকে নতুন মাস শুরু করতো।
১৯৯৮ থেকে ২০০১ সাল : যদি সূর্যাস্তের পর চাঁদ অস্ত যেতো (যদি ১ মিনিট পরেও অস্ত যেতো) তবে পরের দিন থেকে নতুন মাস শুরু করতো।
২০০৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত : যদি সুর্যাস্তের পর চাঁদ অস্ত যায় এবং সূর্যাস্তের পূর্বে অমাবস্যা সংঘটিত হয় তবে পরের দিন থেকে নতুন মাস শুরু করে।
উপরে বর্ণিত সবগুলোই মনগড়া পদ্ধতি। এসব পদ্ধতি অনুযায়ী কখনো মাস শুরু হলেও অধিকাংশ সময়ই মাস সঠিক তারিখে শুরু হবে না। সউদী আরব হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত চাঁদ দেখে মাস শুরু করার পদ্ধতি বাদ দিয়ে এসব বানানো পদ্ধতি নিজেরা অনুসরণ করছে এবং অন্য মুসলিম দেশগুলোতেও চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। অথচ তাদের এই সকল পদ্ধতি ব্যবহার করে কখনো সঠিকভাবে আরবী মাস শুরু করা যাবে না। মুসলমানদের জন্য প্রতিমাসে সঠিকভাবে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ৩১ জুলাই, রবিবার সউদী আরবে চাঁদের বয়স ২১ ঘণ্টার বেশি হলেও দিগন্তরেখার মাত্র ৫ ডিগ্রির কিছু উপরে থাকবে চাঁদের অবস্থান, সূর্যাস্ত এবং চন্দ্রাস্তের সময়ের পার্থক্য হবে মাত্র ২৫ মিনিট। সেদিন খালি চোখে চাঁদ দেখা যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। যদি চাঁদ দেখে সউদী আরবকে পবিত্র রমাদ্বান মাস শুরু করতে হয় তবে ২ আগস্টের পূর্বে রমাদ্বান মাস শুরু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বাংলাদেশে পবিত্র রমাদ্বান মাসের চাঁদ তালাশ করতে হবে ১ আগস্ট, সোমবার। সেদিন সূর্যাস্তের সময় চাঁদের বয়স হবে ৪২ ঘণ্টা। দিগন্তরেখার উপর চাঁদের উচ্চতা হবে ১৩ ডিগ্রির বেশি। কৌণিক দূরত্ব হবে ২৩ ডিগ্রির বেশি এবং চন্দ্রাস্ত সূর্যাস্তের সময়ের পার্থক্য হবে ১ ঘণ্টা। আকাশ পরিষ্কার থাকলে চাঁদ দেখা যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।
সউদী সরকার দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চাঁদ না দেখে তাদের বানানো পদ্ধতি অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন মুসলিম দেশেও তাদের এই ভ্রান্ত পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল মুসলমানগণকে এ ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।
কারণ চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিকরা, যেন মুসলমানদের আমলসমূহ নষ্ট করা যায়। ২ আগস্টের পূর্বে সউদী আরবে রমাদ্বান শরীফ শুরু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুল নাছীর, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সউদী সরকার দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চাঁদ না দেখে তাদের বানানো পদ্ধতি অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন মুসলিম দেশেও তাদের এই ভ্রান্ত পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল মুসলমানগণকে এ ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিকরা, যেন মুসলমানদের আমলসমূহ নষ্ট করা যায়। ২ আগস্টের পূর্বে সউদী আরবে রমাদ্বান শরীফ শুরু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি আরবী মাস গণনা নিয়ে সউদী আরব সরকারের ষড়যন্ত্রের তথ্য প্রকাশ করতে গিয়ে এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সউদী আরব ১৯৫০ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত আরবী মাস শুরু করার ক্ষেত্রে যে পদ্ধতি ব্যবহার করত তা ছিল, মাসের ২৯তম দিনে চাঁদ যদি সূর্যাস্তের সময় ৯ ডিগ্রি উপরে থাকতো তবে নতুন মাস শুরু হত। এ পদ্ধতিতে কখনো চাঁদ দেখা যেতো কখনো যেতো না।
১৯৭৩ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত : যদি মধ্যরাতের (জিএমটি’র সময় অনুযায়ী) পূর্বে অমাবস্যা সংঘটিত হত তবে পরের দিন থেকে নতুন মাস শুরু করতো।
১৯৯৮ থেকে ২০০১ সাল : যদি সূর্যাস্তের পর চাঁদ অস্ত যেতো (যদি ১ মিনিট পরেও অস্ত যেতো) তবে পরের দিন থেকে নতুন মাস শুরু করতো।
২০০৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত : যদি সুর্যাস্তের পর চাঁদ অস্ত যায় এবং সূর্যাস্তের পূর্বে অমাবস্যা সংঘটিত হয় তবে পরের দিন থেকে নতুন মাস শুরু করে।
উপরে বর্ণিত সবগুলোই মনগড়া পদ্ধতি। এসব পদ্ধতি অনুযায়ী কখনো মাস শুরু হলেও অধিকাংশ সময়ই মাস সঠিক তারিখে শুরু হবে না। সউদী আরব হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত চাঁদ দেখে মাস শুরু করার পদ্ধতি বাদ দিয়ে এসব বানানো পদ্ধতি নিজেরা অনুসরণ করছে এবং অন্য মুসলিম দেশগুলোতেও চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। অথচ তাদের এই সকল পদ্ধতি ব্যবহার করে কখনো সঠিকভাবে আরবী মাস শুরু করা যাবে না। মুসলমানদের জন্য প্রতিমাসে সঠিকভাবে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ৩১ জুলাই, রবিবার সউদী আরবে চাঁদের বয়স ২১ ঘণ্টার বেশি হলেও দিগন্তরেখার মাত্র ৫ ডিগ্রির কিছু উপরে থাকবে চাঁদের অবস্থান, সূর্যাস্ত এবং চন্দ্রাস্তের সময়ের পার্থক্য হবে মাত্র ২৫ মিনিট। সেদিন খালি চোখে চাঁদ দেখা যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। যদি চাঁদ দেখে সউদী আরবকে পবিত্র রমাদ্বান মাস শুরু করতে হয় তবে ২ আগস্টের পূর্বে রমাদ্বান মাস শুরু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বাংলাদেশে পবিত্র রমাদ্বান মাসের চাঁদ তালাশ করতে হবে ১ আগস্ট, সোমবার। সেদিন সূর্যাস্তের সময় চাঁদের বয়স হবে ৪২ ঘণ্টা। দিগন্তরেখার উপর চাঁদের উচ্চতা হবে ১৩ ডিগ্রির বেশি। কৌণিক দূরত্ব হবে ২৩ ডিগ্রির বেশি এবং চন্দ্রাস্ত সূর্যাস্তের সময়ের পার্থক্য হবে ১ ঘণ্টা। আকাশ পরিষ্কার থাকলে চাঁদ দেখা যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।
সূত্র: দৈনিক আল ইহসান ২৬ জুলাই, ২০১১
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন