অতিসত্ত্বর দেবোত্তর সম্পত্তি আইন বাতিল করা হউক! দুই শতাংশ জনগোষ্ঠীর জন্য কি ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী নিজভূমে পরবাসী হবে? দেবোত্তর সম্পত্তির নামে জমি ছিনিয়ে নেয়া কি জনগণ বরদাশত করবে?
সিলেটের তারাপুর চা বাগান, রাগীব রাবেয়া মেডিকলে কলেজ, মসজিদ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় ৩০০০ পরিবারকে উচ্ছেদ করার পক্ষে রায় দিয়েছে উচ্চ আদালত। প্রশাসন নোটিশ দিয়ে এলাকাবাসীকে বলেছে- এলাকা ছেড়ে দ্রুত চলে যেতে হবে, অন্যথায় কয়েকদিনের মধ্যে গ্যাস পানি বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া হবে। সেখানে প্রায় ৪৪৪ একর বা ১৩৩২ বিঘা জমি হিন্দুদের দিয়ে দেয়া হবে। সেখানে হিন্দুরা দেবতার মূর্তি স্থাপন করবে। এটা নাকি হিন্দুদের কথিত দেবোত্তর সম্পত্তি। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের মুসলমানদের ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’র ইতিহাস ভুলে গেলে চলবেনা।
এই বাংলার প্রায় সব জমির মালিক এক সময় মুসলমানরাই ছিলো। কিন্তু ১৭৯৩ সালে ব্রিটিশ কর্নওয়ালিশ ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’ আইন পাশ করে মুসলমানদের থেকে জমি কেড়ে নিয়ে হিন্দুুদের দিয়ে দেয়। ফলে এক সময়কার সম্ভ্রান্ত মুসলমানরা পথে বসে যায় এবং কর্মচারি হিন্দুরা জমিদার বনে যায়। ফলে হঠাৎ দরিদ্র হওয়া মুসলমান তাদের কর্মচারি হিন্দুদের অধিনে চাকুরী করতে বাধ্য হয়।
বর্তমানে বাংলাদেশেও কিন্তু একই ধরনের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত আইন পাশ হয়েছে। ‘অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পন আইন’ ও ‘দেবোত্তর সম্পত্তি আইন’ হচ্ছে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের বর্তমান সংষ্করণ। অদূর ভবিষ্যতে দেবোত্তর সম্পত্তির আইনি অস্ত্র ঠেকিয়ে আপনার জমিও যে হিন্দুরা কেড়ে নেবে না, সেটা কিন্তু নিশ্চিত বলা যাচ্ছেনা। সূতরাং ভিটেবাড়ি, জায়গা-জমি রক্ষা করতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে দাবি তুলতে হবে, বাংলাদেশে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পুনরাবৃত্তি করা যাবে না। মুসলিম উচ্ছেদ করে হিন্দুদের জমি দেওয়া চলবে না।
অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পন আইন ও দেবোত্তর সম্পত্তি আইন বাতিল করতে হবে। তারাপুরে ‘দেবোত্তর সম্পত্তি’র নামে ৩০০০ মুসলিম পরিবারসহ একাধিক মসজিদ, স্কুল, কলেজ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, হাজারো কর্মসংস্থান উচ্ছেদ চলবে না। রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ ভাঙ্গা চলবে না। ১টি মন্দিরের জন্য ৩০০০ হাজার পরিবারকে উচ্ছেদ বরদাশত করা হবেনা। এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানদের জায়গা জমি’র নিরাপত্তা দিতে হবে। দেবোত্তর সম্পত্তি আইন বাতিল করতে হবে।
এই বাংলার প্রায় সব জমির মালিক এক সময় মুসলমানরাই ছিলো। কিন্তু ১৭৯৩ সালে ব্রিটিশ কর্নওয়ালিশ ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’ আইন পাশ করে মুসলমানদের থেকে জমি কেড়ে নিয়ে হিন্দুুদের দিয়ে দেয়। ফলে এক সময়কার সম্ভ্রান্ত মুসলমানরা পথে বসে যায় এবং কর্মচারি হিন্দুরা জমিদার বনে যায়। ফলে হঠাৎ দরিদ্র হওয়া মুসলমান তাদের কর্মচারি হিন্দুদের অধিনে চাকুরী করতে বাধ্য হয়।
বর্তমানে বাংলাদেশেও কিন্তু একই ধরনের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত আইন পাশ হয়েছে। ‘অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পন আইন’ ও ‘দেবোত্তর সম্পত্তি আইন’ হচ্ছে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের বর্তমান সংষ্করণ। অদূর ভবিষ্যতে দেবোত্তর সম্পত্তির আইনি অস্ত্র ঠেকিয়ে আপনার জমিও যে হিন্দুরা কেড়ে নেবে না, সেটা কিন্তু নিশ্চিত বলা যাচ্ছেনা। সূতরাং ভিটেবাড়ি, জায়গা-জমি রক্ষা করতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে দাবি তুলতে হবে, বাংলাদেশে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পুনরাবৃত্তি করা যাবে না। মুসলিম উচ্ছেদ করে হিন্দুদের জমি দেওয়া চলবে না।
অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পন আইন ও দেবোত্তর সম্পত্তি আইন বাতিল করতে হবে। তারাপুরে ‘দেবোত্তর সম্পত্তি’র নামে ৩০০০ মুসলিম পরিবারসহ একাধিক মসজিদ, স্কুল, কলেজ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, হাজারো কর্মসংস্থান উচ্ছেদ চলবে না। রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ ভাঙ্গা চলবে না। ১টি মন্দিরের জন্য ৩০০০ হাজার পরিবারকে উচ্ছেদ বরদাশত করা হবেনা। এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানদের জায়গা জমি’র নিরাপত্তা দিতে হবে। দেবোত্তর সম্পত্তি আইন বাতিল করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন