হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে ঈমান এনেছেন, জ্বিন-ইনসান যদি সেভাবে ঈমান আনে তাহলে তারা অবশ্যই হিদায়েত লাভ করবে।”
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘আমার সুন্নতসমূহ এবং সুপথপ্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশিদীন উনাদের সুন্নতসমূহ পালন করা তোমাদের উপর ওয়াজিব।’
হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন এবং অন্যদেরকেও পালন করার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করেছেন।
অতএব, প্রত্যেক মুসলমান নর-নারী জ্বিন-ইনসানের জন্য হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে ঈমান এনেছেন, জ্বিন-ইনসান যদি সেভাবে ঈমান আনে তাহলে তারা অবশ্যই হিদায়েত লাভ করবে।” (সূরা বাক্বারা: আয়াত শরীফ ১৩৭)
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “ফক্বীহুল উম্মত হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি শরীয়তের সঠিক তরীক্বা অনুসরণ করতে চায়, তার উচিত যারা অতীত হয়েছেন বা বিছাল শরীফ লাভ করেছেন উনাদেরকে অনুসরণ করা। কেননা যারা জীবিত রয়েছে তারা ফিতনা থেকে নিরাপদ নয়। যারা বিছাল শরীফ লাভ করেছেন উনারা হলেন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় হযরত ছাহাবায়ে কিরারম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। উনারা উম্মতের মধ্যে সর্বোত্তম, আত্মার দিক থেকে উনারা অধিক পবিত্র, ইলমের দিক দিয়ে গভীর, উনারা লোক দেখানো আমল করা হতে মুক্ত। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্যে উনার প্রিয়তম হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গী হিসেবে মনোনীত করেছেন। সুতরাং উনাদের মর্যাদা সম্পর্কে তোমরা অবগত হও এবং উনাদের কথা ও কাজের অনুসরণ করো এবং যথাযোগ্য উনাদের গুণাবলী ও মুবারক চরিত্রকে গ্রহণ করো। কারণ উনারা হিদায়েত ও ছিরাতে মুস্তাকীম-এর উপর দৃঢ় ছিলেন।” (মিশকাত শরীফ)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত ছাহাবা আজমাঈন রিদ্বওয়ানুল্লাহি তায়ালা আনহুম উনাদের বিশাল কাফিলার মধ্যে প্রধান হলেন খুলাফায়ে রাশিদার প্রথম চার খলীফা আলাইহিমুস সালাম। উনাদের ছানা-ছিফত, বুযূর্গী-সম্মান বর্ণনার অপেক্ষা রাখে না।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যদিও আমভাবে প্রত্যেক ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মুহব্বত ও অনুসরণ পরবর্তী সকল উম্মতের জন্য হিদায়েত, জান্নাত ও সন্তুষ্টি লাভের কারণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত ও অনুসরণের ব্যাপারে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত খুলাফায়ে রাশিদার চার খলীফাই সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার পাশাপাশি অন্যকেও পালন করার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করেছেন। যা বিশ্ব সমাদৃত ‘আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম’ কিতাবে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। যেমন, বর্ণিত রয়েছে-
আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে এক দিরহাম ব্যয় করবে সে জান্নাতে আমার বন্ধু হয়ে থাকবে।” সুবহানাল্লাহ!
আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ফারূক্ব আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বিশেষ মর্যাদা দিলো সে মূলতঃ ইসলামকেই পুনরুজ্জীবিত করলো।” সুবহানাল্লাহ!
আমীরুল মু’মিনীন হযরত উছমান যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে এক দিরহাম খরচ করলো, সে যেনো বদর ও হুনাইন যুদ্ধে শরীক থাকলো।” সুবহানাল্লাহ!
আমীরুল মু’মিনীন হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি বিশেষ মর্যাদা প্রদান করলো, সে ব্যক্তি অবশ্যই ঈমান নিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিবে এবং বিনা হিসেবে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” সুবহানাল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যে বা যারা বলছে, ‘খইরুল কুরূনের মধ্যে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর অস্তিত্ব ছিলো না’ কিংবা ‘হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন কিংবা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কেউই ঈদে মীলাদুন নবী পালন করেননি’- তারা বিনা দলীল-প্রমাণে তা বলে থাকে। তাদের সে কথা চরম মিথ্যার শামিল। আর মিথ্যাবাদীদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত বর্ষিত হয়।
৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘আমার সুন্নতসমূহ এবং সুপথপ্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশিদীন উনাদের সুন্নতসমূহ পালন করা তোমাদের উপর ওয়াজিব।’
হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন এবং অন্যদেরকেও পালন করার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করেছেন।
অতএব, প্রত্যেক মুসলমান নর-নারী জ্বিন-ইনসানের জন্য হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে ঈমান এনেছেন, জ্বিন-ইনসান যদি সেভাবে ঈমান আনে তাহলে তারা অবশ্যই হিদায়েত লাভ করবে।” (সূরা বাক্বারা: আয়াত শরীফ ১৩৭)
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “ফক্বীহুল উম্মত হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি শরীয়তের সঠিক তরীক্বা অনুসরণ করতে চায়, তার উচিত যারা অতীত হয়েছেন বা বিছাল শরীফ লাভ করেছেন উনাদেরকে অনুসরণ করা। কেননা যারা জীবিত রয়েছে তারা ফিতনা থেকে নিরাপদ নয়। যারা বিছাল শরীফ লাভ করেছেন উনারা হলেন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় হযরত ছাহাবায়ে কিরারম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম। উনারা উম্মতের মধ্যে সর্বোত্তম, আত্মার দিক থেকে উনারা অধিক পবিত্র, ইলমের দিক দিয়ে গভীর, উনারা লোক দেখানো আমল করা হতে মুক্ত। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্যে উনার প্রিয়তম হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গী হিসেবে মনোনীত করেছেন। সুতরাং উনাদের মর্যাদা সম্পর্কে তোমরা অবগত হও এবং উনাদের কথা ও কাজের অনুসরণ করো এবং যথাযোগ্য উনাদের গুণাবলী ও মুবারক চরিত্রকে গ্রহণ করো। কারণ উনারা হিদায়েত ও ছিরাতে মুস্তাকীম-এর উপর দৃঢ় ছিলেন।” (মিশকাত শরীফ)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত ছাহাবা আজমাঈন রিদ্বওয়ানুল্লাহি তায়ালা আনহুম উনাদের বিশাল কাফিলার মধ্যে প্রধান হলেন খুলাফায়ে রাশিদার প্রথম চার খলীফা আলাইহিমুস সালাম। উনাদের ছানা-ছিফত, বুযূর্গী-সম্মান বর্ণনার অপেক্ষা রাখে না।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যদিও আমভাবে প্রত্যেক ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মুহব্বত ও অনুসরণ পরবর্তী সকল উম্মতের জন্য হিদায়েত, জান্নাত ও সন্তুষ্টি লাভের কারণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত ও অনুসরণের ব্যাপারে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত খুলাফায়ে রাশিদার চার খলীফাই সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার পাশাপাশি অন্যকেও পালন করার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করেছেন। যা বিশ্ব সমাদৃত ‘আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম’ কিতাবে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। যেমন, বর্ণিত রয়েছে-
আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে এক দিরহাম ব্যয় করবে সে জান্নাতে আমার বন্ধু হয়ে থাকবে।” সুবহানাল্লাহ!
আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ফারূক্ব আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বিশেষ মর্যাদা দিলো সে মূলতঃ ইসলামকেই পুনরুজ্জীবিত করলো।” সুবহানাল্লাহ!
আমীরুল মু’মিনীন হযরত উছমান যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে এক দিরহাম খরচ করলো, সে যেনো বদর ও হুনাইন যুদ্ধে শরীক থাকলো।” সুবহানাল্লাহ!
আমীরুল মু’মিনীন হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি বিশেষ মর্যাদা প্রদান করলো, সে ব্যক্তি অবশ্যই ঈমান নিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিবে এবং বিনা হিসেবে জান্নাতে প্রবেশ করবে।” সুবহানাল্লাহ!
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যে বা যারা বলছে, ‘খইরুল কুরূনের মধ্যে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর অস্তিত্ব ছিলো না’ কিংবা ‘হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন কিংবা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কেউই ঈদে মীলাদুন নবী পালন করেননি’- তারা বিনা দলীল-প্রমাণে তা বলে থাকে। তাদের সে কথা চরম মিথ্যার শামিল। আর মিথ্যাবাদীদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত বর্ষিত হয়।
৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন