নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, মহান আল্লাহ পাক উলামায়ে ‘ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদের ধর্মব্যবসায় কখনো বরকত দিবেন না। উলামায়ে ‘ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী তথা সালাফী, লা-মাযহাবী, ওহাবী, মওদুদী দেওবন্দী ও ছয় উছূলী তাবলীগীদের শবে বরাত বিরোধী দুরভিসন্ধিমূলক মনগড়া প্রচারণা সফল হয়নি। মুসলমানগণ এ বছর আরো অধিক জওক, শওক ও মুহব্বতের সাথে শবে বরাত পালন করে শবে বরাত বিরোধীদের প্রত্যাখান করেছে।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, মুহইস সুন্নাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, দৈনিক আল ইহসানে শবে বরাত বিরোধী ধর্মব্যবসায়ী মাওলানাদের মিথ্যা প্রচারণার শক্ত জবাব পেয়ে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা গত বছরের চেয়ে এবছর আরো বেশি জজবা নিয়ে শবে বরাত পালন করেছে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ইহুদীদের এজেন্ট ধর্মব্যবসায়ী মাওলানারা সব সময়ই এ ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত যে কী করে এদেশের মুসলমানদের মধ্যে আমলী অনুভূতি কমিয়ে দেয়া যায়। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, শবে বরাত মানুষের মাঝে আমল করার একটি চেতনামণ্ডিত অনুষ্ঠান। এ চেতনা এসেছে কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ থেকে। এ চেতনা এসেছে খোদ আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে। এ চেতনা পালন করেছেন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা। এ চেতনা বিস্তার করেছেন হযরত ইমাম-মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনারা। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, উনাদের মুবারক তাছিরে ইসলামের শুরু থেকেই সাধারণ মানুষ শবে বরাত পালনে নিবেদিত এবং শবে বরাতের সম্মানে ও শবে বরাতের চেতনায় চালিত হয়; নিত্যন্ত ফাসিকও ওই দিন ইবাদতে লিপ্ত হয়। ফলত তারা আল্লাহ পাক উনার রহমত লাভ করে। যে রহমত তাকে অনাগত জীবনে আমলদারিতে উৎসাহিত করে ও নিয়োজিত করে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ইহুদীদের এজেন্ট ধর্মব্যবসায়ী ও শবে বরাত বিরোধী মাওলানারা মুসলমানদের মধ্যে আমলের সে জজবা উঠিয়ে দেয়ার জন্যই প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও শবে বরাত বিরোধী অপপ্রচারণায় লিপ্ত ছিল কিন' এবারেও সাধারণ মানুষ তাদের সে অপপ্রচারণায় কান দেয়নি, প্ররোচিত হয়নি। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, শবে বরাত বিরোধীদের এরূপ মিথ্যা প্রচারণা সম্পর্কে হাদীছ শরীফ-এই ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে। আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “আখিরী যামানায় এমন কিছু মিথ্যাবাদী দাজ্জালে কাযযাবের আবির্ভাব হবে তারা এমন নিত্য-নতুন মিথ্যা ও মনগড়া ফতওয়া দিবে যা তোমরা কখনো শুননি এমনকি তোমাদের বাপ-দাদারাও শুনেনি। সাবধান! তোমরা তাদের কাছে যেয়োনা তাদেরকেও তোমাদের কাছে আসতে দিয়োনা। তাহলে তারা তোমাদেরকে বিভ্রান্ত করতে পারবে না ও ফিৎনায় লিপ্ত করতে পারবে না।” (মুসলিম শরীফ) মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি উলামায়ে ‘ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীদের ধর্মব্যবসায় কখনো বরকত দিবেন না।” শবে বরাত বিরোধীদের ক্ষেত্রে এ হাদীছ শরীফ বাস্তবে প্রতিফলিত হয়। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এবারেও বেশি সময় ধরে দৈনিক আল ইহসানে শবে বরাত বিরোধী অপপ্রচারণার শক্ত জবাব দেয়ার ফলে সাধারণ মানুষ আগের চেয়ে বেশি সচেতন হয়ে তাদের মূলধারায় ফিরে গেছে। তারা আগের চেয়েও বেশি শবে বরাত পালনে উৎসাহী হয়েছে। মসজিদে মসজিদে শবে বরাত পালনকারীদের ঢল নেমেছে। পত্র-পত্রিকায়ও খবর এসেছে যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্যের সাথে পবিত্র শবে বরাত পালিত। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এসবের দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, এবারেও শবে বরাত বিরোধী, ধর্মব্যবসায়ী মাওলানারা সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানের দ্বারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মূলত সারাদেশের সব জায়গায় গতবারের চেয়েও আরো বেশি জওক-শওক ও মুহব্বতের সাথে এ বছর শবে বরাত পালিত হয়েছে। এর দ্বারা এটাই প্রতিভাত ও প্রমাণিত হয় যে, শবে বরাত বিরোধী ধর্মব্যবসায়ীদের মিথ্যা প্রচারণার পেছনে যে মূলত তাদের মিডিয়ায় কাভারেজ পাওয়া ও তথাকথিত ইসলামী রাজনীতির স্বার্থ বিরাজ করছে সাধারণ মানুষ সে বিষয় বুঝতে সক্ষম হয়েছে। সাধারণ মানুষ শবে বরাত বিরোধীদের মিথ্যা প্রচারণা সম্পর্কে সচেতন হয়েছে। এবং আল্লাহ পাক উনার অশেষ রহমতে সাধারণ মানুষ তাদেরকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে ও হাদীছ শরীফ-এর উপর আমল করেছে। যেমন হাদীছ শরীফ-এ বলা হয়েছে, “তোমরা তাদের কাছে যেয়োনা, তাদেরকে তোমাদের কাছে আসতে দিয়োনা, তাহলে তারা তোমাদেকে গুমরাহ করতে পারবে না।” মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের উচিত বেশি বেশি দৈনিক আল ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাত পাঠ করা তাহলে তারা শুধু শবে বরাত বিরোধীদের অপপ্রচারণা ও গুমরাহী থেকেই নয় বরং সর্বপ্রকারের গুমরাহী থেকে মুক্ত হয়ে আল্লাহ পাক উনার রহমতে ছহীহ ঈমান-আক্বীদা ধারণ করতে পারবে। ইনশাআল্লাহ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন