মৃত্যুদণ্ড চাই ..... দিতে হবে ৭১-এর ঘাতক, খুনি, যুদ্ধাপরাধী, রাজাকার, আলবাদর, জঙ্গি জনক, লুটেরা, ধর্মব্যবসায়ী জামাতীরাই রাজারবাগ শরীফ-এর নামে মিথ্যা অপপ্রচার করছে
৭১-এর কুখ্যাত ঘাতক, রাজাকার, আলবাদর, বাঙালি মা-বোনদের ইজ্জত হরণকারী, ঘরবাড়ি জ্বালাও পোড়াওকারী, মুসলমান এলাকাকে হিন্দু এলাকা বলে হানাদারকে উস্কিয়ে দিয়ে এলাকার নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোর, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা নির্বিচারে সবাইকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে এলাকা দখলকারী, ধর্মের নামে অধর্ম চর্চাকারী, ইহুদী চর মুনাফিক, রগকাটা খুনি, জঙ্গিবাদের জনক, ধর্মব্যবসায়ী জামাত শিবির যুদ্ধাপরাধী ঘাতকদের ঘাতকিপনা, জঙ্গিপনা, হত্যাযজ্ঞসহ হাজারো অপকর্মের সঠিক তথ্যভিত্তিক ফিরিস্তি, দেশ-জাতি-জনগণের কাছে বিরামহীনভাবে দৈনিক আল ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এ যাতে প্রকাশিত না হয়, সেজন্যই কুখ্যাত ঘাতক, নরপিশাচ ও জামাতীরাই মুক্তিযুদ্ধের অকুন্ঠ মহাবীর, বাতিলের আতঙ্ক, হক্বের অতন্দ্র প্রহরী, ঘাতক জঙ্গিদের জমদূত ও মুখোশ উন্মোচনকারী, কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াসের আদর্শে আদর্শিত, যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার শান-মান, মর্যাদা ও সুনামকে ক্ষুণ্ন করার এবং নানারূপ হয়রানি করার লক্ষ্যে উনার নামে মিথ্যা বানোয়াট, ভিত্তিহীন, দলীলবিহীন, মনগড়া, বিভ্রান্তিকর লিফলেট ও পোস্টারিংয়ের মাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
মূলত রাজারবাগ শরীফ-এর যারাই বিরোধিতা করে তাদের ইতিহাস খুঁজলেই অবশ্যই পাওয়া যাবে যে, হয় তারা ঘাতক, জঙ্গি হোতা, রাজাকার ধর্মব্যবসায়ী জামাতী নতুবা তাদের নিকটাত্মীয় অথবা অন্য কোন রাজনৈতিক দলের সাথে ঘাপটি মেরে মিশে থাকা খুনি, জঙ্গি, লুটেরা, মা-বোনদের ইজ্জত নষ্টকারী, ঘাতক জামাতীদের বেতনভোগী এজেন্ট।
তাদের মৃত্যুদণ্ড চাই, দিতে হবে। রাজাকার জামাতীদের কুচক্রের কয়েকটি নমুনা নিম্নে দেয়া হলো-
(ক) লালন মূর্তি ও বলাকা ভাস্কর্য ভেঙে আল বাইয়্যিনাত-এর নামে অপপ্রচার করে হয়রানির চেষ্টা করে। অথচ ইত্তেফাক, প্রথম আলোসহ জাতীয় দৈনিকগুলোতে জামাতীদের ছবি প্রকাশ হয়; কিন' আল বাইয়্যিনাত-এর কোন কর্মীর ছবি পাওয়া যায়নি।
(খ) রংপুরে ওয়াজ মাহফিলের পোস্টার আল বাইয়্যিনাত-এর স্থানীয় কর্মীরা লাগাতে গেলে জঙ্গি জামাতীরা জঙ্গিবাদীর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেয় এবং সাংবাদিকদের টাকা দিয়ে পত্রিকায় ছবিসহ খবর ছাপায়। পরে আল বাইয়্যিনাত-এর লোকজন নিরপরাধ হিসেবে প্রমাণিত হয়ে ছাড়া পায়।
(গ) রাজারবাগ শরীফ-এর মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনাকে নিজস্ব বসতবাড়ী থেকে উচ্ছেদ করার জন্য জামাতীরা মোটা অঙ্কের টাকার মাধ্যমে উনার তিন ভাইয়ের মগজ ক্রয় করে। আর মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার সই-স্বাক্ষর জাল করে জাল দলীলপত্র করে নেয়। পরে তা আদালতে জাল হিসেবে প্রমাণিত হয়। এদের একজন সহযোগী হলো জাহাঙ্গীর আলম যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশিবির নেতা ছিলো।
(ঘ) ঘাতক খুনি জঙ্গি জামাতীদের টাকা খেয়ে কাঞ্চন ও বাদল তার মাকে জাদু টোনা করে সম্পত্তি লিখে নেয়ার মিথ্যা তোহমত দেয়ার অপচেষ্টা চালালে তার মা আদালতে গিয়ে কাঞ্চন ও বাদলের মিথ্যার ফানুস ভেঙে দেয়। এবং সত্য তথ্য তুলে ধরে যে, কাঞ্চন ও বাদল এই দুই দুষ্টছেলে অন্য এক মহিলাকে মা বানিয়ে জাল স্বাক্ষর করে দলীল করে তাদের মায়ের সম্পদ লিখে নেয়। মাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়ে সেই ঘরে কাঞ্চন তার শাশুড়ীকে স্থান দেয়। পরে মা তাদের বিরুদ্ধে মামলা করলে আদালত তাদের উভয়কে জেল হাজতে পাঠায়। অতপর জমি মাকে ফিরিয়ে দেয়ার শর্তে ছাড়া পায়। মা জীবন বাঁচানোর তাকিদে বড় ছেলে আকতার-ই কামাল ও একমাত্র কন্যার হিফাযতে থাকেন। এরপরও জামাতীদের ঘাতকরা রাজারবাগ শরীফ-এর মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার বিরুদ্ধে এ ব্যাপারে ডাহা মিথ্যা অপ্রচার চালাচ্ছে।
(ঙ) রাজারবাগ শরীফ-এর বিরুদ্ধে জঙ্গি জামাতীরা মিথ্যা লিফলেট, পোস্টার ছাপিয়ে জঙ্গিবাদের মিথ্যা তোহমত দেয়ার অপচেষ্টা চালায়। অথচ বাংলাদেশ সরকারের সব গোয়েন্দা শাখার রিপোর্টে আল বাইয়্যিনাত কঠোরভাবে জঙ্গিবাদের বিরোধী বলে তথ্য পেশ করেছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন