যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি সংবিধান সংশোধন প্রসঙ্গে আলোচনাকালে বলেন, কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ ওহী দ্বারা নাযিলকৃত যা অপরিবর্তনীয়, আর সংবিধান মানবরচিত যা পরিবর্তনযোগ্য। অতএব, ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সংবিধান কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সংশোধন করা মুসলমান সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য। যেমন পর্দা ফরয, বাল্যবিবাহ সুন্নত, ছবি তোলা, আঁকা, দেখা, গান-বাজনা, খেলাধুলা, মূর্তি, ভাস্কর্য ইত্যাদি হারাম। কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, পূর্বে ওহী দ্বারা নাযিলকৃত দ্বীন এবং পূর্বে, বর্তমানে ও পরে মানবরচিত সমস্ত মতবাদ রদ করে সত্য দ্বীন ও হিদায়েতসহ উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন। যার সাক্ষি স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি। অতএব “কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর বিরোধী কোন আইন পাস হবে না”- এ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- হালালকে হালাল এবং হারামকে হারাম হিসেবে সংবিধান সংশোধন করা।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কাজেই, কোনো মুসলমানই মানব রচিত কোনো নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা, অনুসরণ-অনুকরণ করতে পারে না। এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একদিন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারর নিকট তাওরাত শরীফ-এর একটি কপি এনে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এটি তাওরাত শরীফ-এর একটি কপি। আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চুপ রইলেন। হযরত উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি তা পড়তে আরম্ভ করলেন। আর এদিকে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চেহারা মুবারক লাল হতে লাগলো। অর্থাৎ অসন'ষ্টির ভাব ফুটে উঠলো। এটা দেখে হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, হে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনার জন্য আফসুস! আপনি কি দেখছেন না যে, আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চেহারা মুবারক কি রূপ ধারণ করছে? তখন হযরত উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চেহারা মুবারক-এর দিকে তাকালেন এবং অসন'ষ্টির ভাব লক্ষ্য করে সাথে সাথে তাওরাত শরীফ-এর নুসখা পাঠ বন্ধ করে বললেন, আমি আল্লাহ পাক উনার অসন'ষ্টি থেকে এবং উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অসন'ষ্টি থেকে আল্লাহ পাক উনার নিকট পানাহ চাচ্ছি এবং আমরা আল্লাহ পাক উনাকে রব হিসেবে, ইসলামকে দ্বীন হিসেবে ও আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নবী হিসেবে পেয়ে খুশি হয়েছি। তখন রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, সেই আল্লাহ পাক উনার কছম! যার অধিকারে আমার প্রাণ মুবারক রয়েছে, এ সময় যদি আপনাদের নিকট হযরত মূসা আলাইহিস সালাম তিনি (যার উপর তাওরাত শরীফ নাযিল হয়েছে) জাহির বা প্রকাশ হতেন আর আপনারা আমাকে ছেড়ে উনার অনুসরণ করতেন তবুও আপনারা সরল পথ থেকে অবশ্যই বিচ্যুত অর্থাৎ গোমরাহ হয়ে যেতেন। এমনকি তিনি যদি এখন হায়াতে থাকতেন আর আমাকে পেতেন তাহলে তিনিও নিশ্চয়ই আমার অনুসরণ করতেন।” (দারিমী, মিশকাত, মিরকাত) অর্থাৎ কোন ঈমানদার ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম বা আইন-কানুন, নিয়ম-নীতি গ্রহণ করতে পারে না বা মেনেও নিতে পারেনা। যদি সে তা করে তাহলে সে ঈমানদার থাকতে পারবেনা বরং কাট্টা গোমরাহ হবে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এখানে ফিকিরের বিষয় যে, যার সম্পর্কে হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “আমার পর যদি কেউ নবী হতেন তবে নবী হতেন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু” হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে, “স্বয়ং আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার যবানে কথা বলেন।” এছাড়াও উনার আরো অনেক ফাযায়িল-ফযীলত, শান-শওক্বত ও বুযূর্গী কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে। সেই হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ওহী দ্বারা নাযিলকৃত আসমানী কিতাব ‘তাওরাত শরীফ’-এর একখানা নুসখা যা নাযিল হয়েছে জলীলূল ক্বদর নবী ও রসূল, কালিমুল্লাহ হযরত মুসা আলাইহিস সালাম উনার উপর। তা নিয়ে উপসি'ত হওয়ার পরও আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কঠিন অসন'ষ্টি প্রকাশ করলেন এবং বললেন, তাওরাত কিতাব যাঁর উপর নাযিল হয়েছে সেই হযরত মুসা আলাইহিস্ সালাম তিনিও যদি এখন থাকতেন তবে উনার জন্যও তাওরাত কিতাব বাদ দিয়ে আমাকে অনুসরণ করা ফরয ওয়াজিব হয়ে যেত।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এর বাস্তব প্রমাণ হচ্ছেন হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম যিনি আখিরী যামানায় আসবেন এবং নিজের উপর নাযিলকৃত ইনজিল শরীফ বাদ দিয়ে আখিরী রসূল হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেই অনুসরণ করবেন অর্থাৎ কুরআন-সুন্নাহ মুতাবিক চলবেন। অতএব, হযরত মুসা আলাইহিস সালাম উনার মত জলীলূল ক্বদর রসূল উনার প্রতি নাযিলকৃত তাওরাত শরীফ হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মত ছাহাবী নিয়ে আসার পরও যদি তা গ্রহণযোগ্য না হয় এবং আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব উনার অসুন'ষ্টির কারণ হয় তবে কাফির-মুশরিক বেদ্বীন-বদদ্বীন তথা মানবরচিত পূর্ববর্তী ও পরবর্তী মতবাদ বা তন্ত্র-মন্ত্র কি করে গ্রহণযোগ্য হতে পারে? আর তা গ্রহণ করা বা অনুসরণ করা কতটুকু আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব উনার অসন'ষ্টির কারণ হবে- তা সহজেই অনুমেয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে বা চায় তা কখনোই তার থেকে গ্রহণ করা হবেনা। বরং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। আল্লাহ পাক তিনি কি করে ওই সম্প্রদায়কে হিদায়েত দান করবেন যারা ঈমান আনার পর কুফরী করে অর্থাৎ হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম করে, ইসলাম বাদ দিয়ে বেদ্বীন-বদদ্বীনদের নিয়ম-নীতি পছন্দ ও অনুসরণ করে এবং তা ইসলামের সাথে মিশ্রিত করে অথচ তারা সাক্ষী দিয়েছে যে, আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সত্য এবং তাদের নিকট কুরআন শরীফ-সুন্নাহ শরীফ-এর দলীলও এসেছে। আল্লাহ পাক তিনি যালিম সম্প্রদায়কে হিদায়েত দান করেন না। ওই সমস্ত লোকদের শাস্তি হলো, তাদের প্রতি আল্লাহ পাক উনার, ফেরেশতা উনাদের এবং সমস্ত মানুষের লা’নত। অনন্তকাল ধরে সেই লা’নতের মধ্যে তারা থাকবে। তাদের উপর শাস্তি লাঘব করা হবেনা এবং তাদেরকে অবসরও দেয়া হবেনা।” (সূরা আলে ইমরান-৮৫, ৮৬, ৮৭, ৮৮)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, অতএব, প্রত্যেক মুসলমান দেশের সরকারের উচিত তাদের দেশের সংবিধান কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী সংশোধন করা এবং সে অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করা। তবেই মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেযামন্দী বা সন'ষ্টি লাভ করা সম্ভব হবে।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এখানে ফিকিরের বিষয় যে, যার সম্পর্কে হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “আমার পর যদি কেউ নবী হতেন তবে নবী হতেন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু” হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে, “স্বয়ং আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার যবানে কথা বলেন।” এছাড়াও উনার আরো অনেক ফাযায়িল-ফযীলত, শান-শওক্বত ও বুযূর্গী কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে। সেই হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ওহী দ্বারা নাযিলকৃত আসমানী কিতাব ‘তাওরাত শরীফ’-এর একখানা নুসখা যা নাযিল হয়েছে জলীলূল ক্বদর নবী ও রসূল, কালিমুল্লাহ হযরত মুসা আলাইহিস সালাম উনার উপর। তা নিয়ে উপসি'ত হওয়ার পরও আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কঠিন অসন'ষ্টি প্রকাশ করলেন এবং বললেন, তাওরাত কিতাব যাঁর উপর নাযিল হয়েছে সেই হযরত মুসা আলাইহিস্ সালাম তিনিও যদি এখন থাকতেন তবে উনার জন্যও তাওরাত কিতাব বাদ দিয়ে আমাকে অনুসরণ করা ফরয ওয়াজিব হয়ে যেত।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এর বাস্তব প্রমাণ হচ্ছেন হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম যিনি আখিরী যামানায় আসবেন এবং নিজের উপর নাযিলকৃত ইনজিল শরীফ বাদ দিয়ে আখিরী রসূল হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেই অনুসরণ করবেন অর্থাৎ কুরআন-সুন্নাহ মুতাবিক চলবেন। অতএব, হযরত মুসা আলাইহিস সালাম উনার মত জলীলূল ক্বদর রসূল উনার প্রতি নাযিলকৃত তাওরাত শরীফ হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মত ছাহাবী নিয়ে আসার পরও যদি তা গ্রহণযোগ্য না হয় এবং আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব উনার অসুন'ষ্টির কারণ হয় তবে কাফির-মুশরিক বেদ্বীন-বদদ্বীন তথা মানবরচিত পূর্ববর্তী ও পরবর্তী মতবাদ বা তন্ত্র-মন্ত্র কি করে গ্রহণযোগ্য হতে পারে? আর তা গ্রহণ করা বা অনুসরণ করা কতটুকু আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব উনার অসন'ষ্টির কারণ হবে- তা সহজেই অনুমেয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে বা চায় তা কখনোই তার থেকে গ্রহণ করা হবেনা। বরং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। আল্লাহ পাক তিনি কি করে ওই সম্প্রদায়কে হিদায়েত দান করবেন যারা ঈমান আনার পর কুফরী করে অর্থাৎ হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম করে, ইসলাম বাদ দিয়ে বেদ্বীন-বদদ্বীনদের নিয়ম-নীতি পছন্দ ও অনুসরণ করে এবং তা ইসলামের সাথে মিশ্রিত করে অথচ তারা সাক্ষী দিয়েছে যে, আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সত্য এবং তাদের নিকট কুরআন শরীফ-সুন্নাহ শরীফ-এর দলীলও এসেছে। আল্লাহ পাক তিনি যালিম সম্প্রদায়কে হিদায়েত দান করেন না। ওই সমস্ত লোকদের শাস্তি হলো, তাদের প্রতি আল্লাহ পাক উনার, ফেরেশতা উনাদের এবং সমস্ত মানুষের লা’নত। অনন্তকাল ধরে সেই লা’নতের মধ্যে তারা থাকবে। তাদের উপর শাস্তি লাঘব করা হবেনা এবং তাদেরকে অবসরও দেয়া হবেনা।” (সূরা আলে ইমরান-৮৫, ৮৬, ৮৭, ৮৮)
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, অতএব, প্রত্যেক মুসলমান দেশের সরকারের উচিত তাদের দেশের সংবিধান কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী সংশোধন করা এবং সে অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করা। তবেই মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রেযামন্দী বা সন'ষ্টি লাভ করা সম্ভব হবে।
সূত্র: দৈনিক আল ইহসান ২৪/১১/২০১০
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন