মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই আমি বরকতময় রাত্রিতে তথা শবে বরাতে কুরআন শরীফ নাযিল করি
অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নেই।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন,
যখন শবে বরাতের রাত্রি পাবে তখন সারা রাত্রি ইবাদত কর এবং দিনে রোযা রাখ।
যারা বলে- ‘কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ শবে বরাতের কোন অস্তিত্ব নেই’ তাদের এ বক্তব্য
সম্পূর্ণরূপে জিহালতপূর্ণ, গুমরাহীমূলক ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
ধর্মব্যবসায়ী ও হারাম টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রামকারীরাই তাদের ধর্মব্যবসার স্বার্থে
শবে বরাতের বিরোধিতা করে থাকে।
শরীয়তের দৃষ্টিতে ধর্মব্যবসায়ীদের কথা শোনা ও মানা জায়িয নেই।
বিস্তারিত পড়ুন
অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নেই।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন,
যখন শবে বরাতের রাত্রি পাবে তখন সারা রাত্রি ইবাদত কর এবং দিনে রোযা রাখ।
যারা বলে- ‘কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ শবে বরাতের কোন অস্তিত্ব নেই’ তাদের এ বক্তব্য
সম্পূর্ণরূপে জিহালতপূর্ণ, গুমরাহীমূলক ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
ধর্মব্যবসায়ী ও হারাম টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রামকারীরাই তাদের ধর্মব্যবসার স্বার্থে
শবে বরাতের বিরোধিতা করে থাকে।
শরীয়তের দৃষ্টিতে ধর্মব্যবসায়ীদের কথা শোনা ও মানা জায়িয নেই।
বিস্তারিত পড়ুন
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন