সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

‘পবিত্র ফাতিহায়ে ইয়াযদাহম’

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘সাবধান! নিশ্চয় যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী উনাদের কোনো ভয় নেই এবং চিন্তা-পেরেশানীও নেই।’ মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ ওলী গাউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছাল শরীফ হচ্ছে ‘১১ই রবীউছ ছানী’ যা ‘পবিত্র ফাতিহায়ে ইয়াযদাহম’ নামে মশহুর। এ বছরের জন্য আগামী ৬ই আশির-১৩৭৯ শামসী সন, ৫ই মার্চ-২০১২ ঈসায়ী সন ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীমি বা সোমবার শরীফ পবিত্র ফাতিহায়ে ইয়াযদাহম। তাই প্রত্যেক মুসলমান এবং বাংলাদেশ সরকারসহ পৃথিবীর সকল দেশের সরকারের উচিত- যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যতার সাথে এ দিনটি পালন করা এবং এ দিনের সম্মানার্থে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা। রবীউছ ছানী মাস অত্যন্ত বরকত ও ফযীলতপূর্ণ মাস। এই মাসেই মাহবুবে সুবহানী, কুতুবে রব্বানী, গাউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত শায়েখ সাইয়্যিদ মুহিউদ্দীন আব্দুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বিছাল শরীফ লাভ করেন। গাউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া হযরত শায়েখ সাইয়্যিদ মুহিউদ্দীন আব্দুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিলাদত শরীফ থেকে বিছাল শরীফ পর্যন্ত আমরা যে ওয়াকিয়...

পর্দা বা বোরকার বিরোধিতাকারীরা কাট্টা কাফির ও চিরজাহান্নামী

স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ এবং স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাদীছ শরীফ-এর মাধ্যমে পর্দা বা বোরকা ফরয করেছেন। সুতরাং পর্দা বা বোরকার বিরোধিতাকারীরা মুসলমানের অন্তর্ভুক্ত নয়। তারা কাট্টা কাফির ও চিরজাহান্নামী।পর্দা বা বোরকা মুসলমানদের ধর্মীয় অধিকার আর খাছ করে মহিলাদের সম্মান এবং ব্যক্তিত্বেরও প্রতীক। অতএব, ৯৭% মুসলমানের দেশ এবং রাষ্ট্রীয় দ্বীন ইসলাম-এর এদেশ বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশে রাষ্ট্র কখনো এবং কোনো মতেই ‘বেপর্দাকে স্বীকৃতি দিতে বা উৎসাহিত করতে পারে না’। এবং কোনো কর্তৃপক্ষ বা প্রতিষ্ঠানও বলতে পারে না যে, ‘পর্দা বা বোরকা পরতে বাধ্য করা যাবে না’।এছাড়া বর্তমান সরকারের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি হলো, ‘কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর বিরোধি কোনো আইন পাশ হবে না’।কাজেই কোনো কর্তৃপক্ষ বা প্রতিষ্ঠান যদি পর্দা বা বোরকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়; তাহলে, সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- সে কর্তৃপক্ষ ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা অর্থাৎ তাদের প্রতি উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার লক্ষ্যস্থল আও...

‘ভ্যালেন্টাইন ডে’পালন করা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয, হারাম ও কুফরী

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘তোমরা কাফির ও মুনাফিকদের অনুসরণ করো না।’ আজ যারা ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ পালন করবে তারা ইহুদী-নাছারাদের অনুসরণ করার কারণে কুফরী করবে। কারণ, ইসলামের দৃষ্টিতে মুসলমানদের জন্য ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ বা ‘ভালোবাসা দিবস’ পালন করা সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয, হারাম ও কুফরী। আর হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে, যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখবে সে ব্যক্তি সে সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে অর্থাৎ তার হাশর-নশর তাদের সাথে তথা ইহুদী-নাছারাদের সাথেই হবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’র প্রবর্তক হলো- যুদ্ধাপরাধী, দুর্নীতিবাজ, মুসলমান নামধারী মুনাফিক, নীতিভ্রষ্ট এক সাংবাদিক। তাই মুসলমানদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, কাফির, মুনাফিক ও বিধর্মীদের দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে; ভ্যালেন্টাইন ডে’সহ সর্বপ্রকার কুফরী ও হারাম প্রথা থেকে বিরত থাকা ও বিরত রাখা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ...

...উলীল আমর তথা প্রকৃত ওলীআল্লাহ উনাদেরকে অনুসরণ করে চলা উম্মতের জন্য ফরয

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে অনুসরণ করো, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করো এবং তোমাদের মধ্যে যাঁরা উলিল আমর অর্থাৎ যিনি বা যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনার মতে মত ও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথে পথ হয়েছেন উনাদেরকে অনুসরণ করো।’ অর্থাৎ আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফ-এর পর যাঁরা উলীল আমর অর্থাৎ প্রকৃত নায়িব বা প্রতিনিধি তথা প্রকৃত ওলীআল্লাহ উনাদেরকে অনুসরণ করে চলা উম্মতের জন্য ফরয। যামানার সত্যিকার ওলীআল্লাহগণ উনারা পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেছেন এবং অন্যান্যদেরকেও পালন করার জন্য উৎসাহিত করেছেন। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে অনুসরণ করো, মহান আল্লাহ পাক...

স্বয়ংনূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে উম্মতের খুশি প্রকাশ করার কারণে নিজ শাফায়াতের সুসংবাদ দান করেছেন

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘তোমরা যদি নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করো বা মেনে চলো তবেই তোমরা হিদায়েত লাভ করবে।’ স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে উম্মতের খুশি প্রকাশ করার কারণে তাদের জন্য নিজ শাফায়াতের সুসংবাদ দান করেছেন এবং আরো সুসংবাদ দিয়েছেন যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের জন্য রহমতের দরজা খুলে দিবেন এবং সমস্ত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা তাদের জন্য মাগফিরাত কামনা করবেন। সুবহানাল্লাহ! অতএব, প্রত্যেক বান্দা-বান্দী ও উম্মতের জন্য অপরিহার্য কর্তব্য হলো, স্বীয় নবী ও রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শাফায়াত তথা নাজাত লাভের জন্য উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সাল...

হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে ঈমান এনেছেন, জ্বিন-ইনসান যদি সেভাবে ঈমান আনে তাহলে তারা অবশ্যই হিদায়েত লাভ করবে।” নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘আমার সুন্নতসমূহ এবং সুপথপ্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশিদীন উনাদের সুন্নতসমূহ পালন করা তোমাদের উপর ওয়াজিব।’ হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছেন এবং অন্যদেরকেও পালন করার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করেছেন। অতএব, প্রত্যেক মুসলমান নর-নারী জ্বিন-ইনসানের জন্য হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ...

সৃষ্টিকুলের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদের দিন- পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, আল্লাহ পাক তিনি ফযল-করম এবং রহমত হিসেবে উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন, সেজন্য তারা যেনো খুশি প্রকাশ করে। এই খুশি প্রকাশ করাটা সবকিছু থেকে উত্তম, যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে।’ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাশরীফ আনার কারণেই ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ মহা পবিত্র, মহা সম্মানিত ও মহা ফযীলতপূর্ণ দিন হিসেবে কায়িনাতে সাব্যস্ত হয়েছে এবং থাকবে।   আজ সেই মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ। যা কুল-কায়িনাতের সকলের জন্যই- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর অর্থাৎ পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।  যা সৃষ্টিকুলের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদের দিন। তাই কুল-কায়িনাতের সকলের জন্যই ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, সর্বোচ্চ তা’যীম-তাকরীম, মুহব্বত ও ভাবগাম্ভীর্যতার সাথে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা। আর সকল দেশের সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে, রাষ্ট্রীয়ভাবে সর্বোচ্চ আয়োজ...

হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজ কান মুবারকে উম্মতের ছলাত বা দুরূদ শরীফ ও সালাম শুনেন

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘কোনো ব্যক্তি আমার প্রতি দুরূদ শরীফ পাঠ করলে তা আমার কানে পৌঁছে।’ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজ কান মুবারকে উম্মতের ছলাত বা দুরূদ শরীফ ও সালাম শুনেন। যা উনার বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলতের মধ্যে একটা বিশেষ ফযীলত। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত আবু হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনার থেকে বর্ণিত- রসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার ছলাত (দুরূদ শরীফ) পাঠ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তার প্রতি দশটি রহমত নাযিল করবেন। (মুসলিম শরীফ) আসন্ন সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর অর্থাৎ কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ১৪৩৩ হিজরী-এর গুরুত্ব ও নূরে ম...

পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরুর ক্ষেত্রে অনেক মুসলিম দেশ ইতিবাচক সাড়া দিলেও সউদী আরব এবং তার অনুসারী দেশগুলো চাঁদ না দেখেই মনগড়াভাবে আরবী মাস শুরু করেছে।

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘হে মানবজাতি! অবশ্যই তোমাদের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে এসেছেন মহান নছীহতকারী, তোমাদের অন্তরের সকল ব্যাধিসমূহ দূরকারী, কুল-কায়িনাতের মহান হিদায়েত দানকারী ও ঈমানদারদের জন্য মহান রহমতস্বরূপ (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি)। হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন,   তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া, ইহসান ও রহমত (হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে) উনার জন্য ঈদ উদযাপন তথা খুশি প্রকাশ করো। তোমরা যতো আমলই করো না কেন তার চেয়ে এই খুশি প্রকাশ করাটা হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম ও শ্রেষ্ঠ।’ (সূরা ইউনুস, আয়াত শরীফ ৫৫-৫৮)   শরীয়তসম্মতভাবে চাঁদ দেখে সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরুর ক্ষেত্রে অনেক মুসলিম দেশ ইতিবাচক সাড়া দিলেও  সউদী আরব এবং তার অনুসারী দেশগুলো চাঁদ না দেখেই মনগড়াভাবে আরবী মাস শুরু করেছে। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রা...

ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প্রেস এজেন্সী একই সঙ্গে দু’টো তারিখ প্রকাশ করে যাচ্ছে। যার কারণে তাদের মাস শুরুর বিষয়টি মিথ্যা ও ধোঁকাপূর্ণ তাই অস্পষ্টও। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত মিথ্যাবাদীদের উপর।’ আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ মুহররম মাসের ২৯ তারিখে সউদী আরবে ছফর মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ছফর মাসের চাঁদ নিয়ে সউদী সরকার একদিকে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে অপরদিকে মুসলিম উম্মাহকে ধোঁকা দিয়েছে। কারণ, সউদী প...

‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ পালন করা হাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের খাছ সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, (হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিনগুলো তাদেরকে অর্থাৎ ঈমানদার বান্দাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিন। নিশ্চয়ই এতে ধৈর্য্যশীল, শোকরগোযার বান্দাদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। এ বছরের জন্য ২০শে ছামিন, শামসি সন বা ১৮ই জানুয়ারি, ঈসায়ী সন ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’। যা পালন করা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের খাছ সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত। ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ পালন উপলক্ষে সাধ্যমতো হাদিয়া পেশ করা এবং দান-ছদক্বা করা, গোসল করা, ভালো খাওয়া, অধিক পরিমাণে মীলাদ শরীফ, ক্বিয়াম শরীফ ও দুরূদ শরীফ পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক। পাশাপাশি বাংলাদেশসহ সকল মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিনটি পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ সরকারি ছুটি ঘোষণা করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলমান হিসেবে সমস্ত মুসলমানসহ সরকারক...

বিজাতীয় সংস্কৃতী থার্টি ফাস্ট নাইট

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম। বাংলাদেশের ৯৭ ভাগ মানুষের ধর্ম হচ্ছে ইসলাম। তাই সংবিধানের ২ নম্বর ধারায় বর্ণিত রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম-এর স্বীকারের প্রেক্ষিতে বিজাতীয় সংস্কৃতী থার্টি ফাস্ট নাইটসহ কোন ইসলাম বিরোধী কাজ গ্রহণযোগ্য হতে পারেনা। ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশের সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সরকারীভাবে থার্টি ফাস্ট নাইটসহ সকল ইসলাম বিরোধী কাজ বন্ধ করে দেয়া এবং সরকারীভাবে থার্টি ফাস্ট নাইটসহ সকল ইসলাম বিরোধী কাজ থেকে মুসলমানদের বিরত রাখা। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইসলাম হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে আল্লাহ পাক উনার রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ওহীর মাধ্যমে নাযিলকৃত, একমাত্র পরিপূর্ণ, সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত, নিয়ামতপূর্ণ, অপরিবর্তনীয় ও মনোনীত দ্বীন। যা ক্বিয়ামত পর্যন্ত বলবত থাকবে। যে প্রস...