সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

যে হারাম খাদ্য, পানীয়, পোশাক-পরিচ্ছদ গ্রহণ করে তার কোনো দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হবে না

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ! আমি তোমাদেরকে যে পবিত্র বা হালাল রিযিক দান করেছি তা হতে ভক্ষণ কর। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, প্রত্যেক মানুষ যে হারাম খাদ্য দ্বারা লালিত-পালিত সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। বরং তার জন্য জাহান্নামই শেষ মনজিল। যে ব্যক্তির খাদ্য হারাম, পানীয় হারাম, পোশাক-পরিচ্ছদ হারাম তার কোনো দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হবে না খালিছ তওবা না করা পর্যন্ত। তাই ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে কালিমা, নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাতের পরে পুরুষের জন্য হালাল রুযী উপার্জন করা ফরয। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যে ব্যক্তির খাদ্য হারাম, পানীয় হারাম, পোশাক-পরিচ্ছদ হারাম তার কোনো দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হবে না খালিছ তওবা না করা পর্যন্ত। তাই ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে কালিমা, নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাতের পরে পুরুষ...

মি’রাজ শরীফ-এর উপর পূর্ণ ঈমান আনা ফরয

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার বান্দা (হাবীব) ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কোনো এক রাতের সামান্য সময়ে (প্রথমে) বাইতুল্লাহ শরীফ থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ পর্যন্ত, যার আশপাশ বরকতময়; অতঃপর উনার নিদর্শনসমূহ দেখানোর জন্য অর্থাৎ দীদার মুবারক আরশে আযীমে দেয়ার জন্য ভ্রমণ করিয়েছেন। নিশ্চয়ই তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা। এ বছরের জন্য আগামী ২৯ জুন রোজ বুধবার দিবাগত রাতটিই পবিত্র শবে মি’রাজ। মি’রাজ শরীফ কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ দ্বারাই অকাট্যভাবে প্রমাণিত। তাই মি’রাজ শরীফ-এর উপর পূর্ণ ঈমান আনা ফরয। আর বিন্দু থেকে বিন্দুতম চু-চেরা ও কিল-কাল করা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যে ব্যক্তি বিনা চু-চেরা ও কিল-কালে মি’রাজ শরীফ বিশ্বাস করবে সে ছিদ্দীক্বিয়তের হিসসা লাভ করবে। সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- পবিত্র মি’রাজ শরীফ-এর সম্মানার্থে মি’রাজ শরীফ-এর ছুটি বাধ্যতামূলক করা । Baitul Muqaddas Baitul Muqaddas যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ...

পবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলক্ষে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি (আল্লাহ পাক) নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান-মান, মর্যাদা-মর্তবাকে বুলন্দ করেছি। পবিত্র ‘মি’রাজ শরীফ’ সেই বেমেছাল শান-মান ও মর্যাদা-মর্তবার মধ্যে অন্যতম।তাই বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম-অমুসলিম দেশের সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলক্ষে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা। আশ্চর্যের বিষয়, ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশে মাত্র দুই ভাগ হিন্দুর দুর্গাপূজায় ও ১ ভাগেরও কম বৌদ্ধের বৌদ্ধ পূর্ণিমায় বাধ্যতামূলক ছুটি দেয়া হয় আশ্চর্যের বিষয়, মুসলমানদের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাত পবিত্র শবে মি’রাজ-এর ছুটি হচ্ছে ঐচ্ছিক। তাহলে কি সরকারের কাছে পবিত্র মি’রাজ শরীফ-এর গুরুত্ব ওই সকল দিবসের চেয়ে কম? নাঊযুবিল্লাহ! তাই সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- পবিত্র মি’রাজ শরীফ-এর ছুটি ঐচ্ছিক না করে বাধ্যতামূলক করা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহু...

ধর্মনিরপেক্ষতার নামে দেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা, ৮ (১) ও ৮ (১) (ক) ধারায় বর্ণিত সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস কোনোক্রমেই উঠিয়ে দিতে পারে না

‘কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোন আইন পাশ হবেনা’-এ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকার ধর্মনিরপেক্ষতার নামে দেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা, ৮ (১) ও ৮ (১) (ক) ধারায় বর্ণিত সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস কোনোক্রমেই উঠিয়ে দিতে পারে না। উঠালে দেশের সংবিধান মিথ্যা ও স্ববিরোধী প্রতিপন্ন হবে। অর্থাৎ যে অর্থে সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম থাকছে সে অর্থেই সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ঢুকতে পারেনা। কারণ সংবিধানের প্রস্তাবনা এবং ৭ (২) ধারা মতে দেশের জনগণের পরম অভিব্যক্তি এই সংবিধান। আর ৩ ভাগ বিধর্মীর জন্য ৯৭ ভাগ মুসলমান ধর্মনিরপেক্ষতার অধীন হতে পারে না। হলে তা হবে ৯৭ ভাগ মুসলমানের প্রতি চরম বৈষম্য ও নিপীড়ন, যুলুম ও সংবিধান লঙ্ঘন।যা ৯৭ ভাগ দেশবাসী কখনও মেনে নিবে না।  অতএব, সরকারের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- সংবিধানে সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস যথাযথভাবে বহাল রাখা এবং ধর্মনিরপেক্ষতা প্রবেশ না করানো। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলতানুন নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মু...

পহেলা মে: নেপথ্যে সাম্রাজ্যবাদী ইহুদী-নাছারাদের সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, ‘তোমরা আল্লাহ পাক উনাকে ভয় কর এবং কাফির ও মুনাফিকদের অনুসরণ কর না।’ ইসলাম শ্রমিকের সর্বোচ্চ মৌলিক মর্যাদাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে যা কোনো দিবস নির্ভর নয়। মে দিবসের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়া মুসলমানদের জন্য জায়িয নেই। কারণ তা সম্পূর্ণরূপেই বিজাতীয় রীতিনীতি। মে দিবসের চেতনা প্রকৃতপক্ষে বিধর্মীদের গণতান্ত্রিক চেতনা। যা মুসলমানদের জন্য ধর্মহীনতা ব্যতীত কিছুই নয়। ‘পহেলা মে’ আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে পালিত হবার নেপথ্যেও রয়েছে সম্রাবাদী ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকদের সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। তাই শ্রমিকের হক্ব পরিপূর্ণ আদায় করতে হলে ইসলামকেই পরিপূর্ণ অনুসরণ করতে হবে। সরকারের উচিত মে দিবসের ছুটি বাতিল করে ইসলামী মূল্যবোধযুক্ত দিনে সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ ফরমান, ‘তোমরা তোমাদের রব উনার হুকুম বা আদেশের প্রতি দৃঢ় থাকো। কোনো অবস...

নারী নীতিমালা-২০১১’ এর প্রতিবাদে দৈনিক আল ইহসানের ব্যানার হেডিং

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আলে ইমরান-এর ৮৫ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম বা মতবাদ ও নিয়মনীতি তালাশ করবে তার থেকে সেটা কবুল করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। তাই মুসলমান মাত্রই একমাত্র ইসলামকেই অনুসরণ করতে হবে। কোন মুসলমান ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো তর্জ-তরীক্বা বা নিয়ম-নীতি পালন করলে সে কস্মিনকালেও মুসলমান হিসেবে সাব্যস্ত হবে না। কাজেই, যারা ইসলামের নির্দেশ ত্যাগ করে কুফরীকে অনুসরণ করে সম্পত্তিতে নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় তারা তাহলে কি করে মুসলমান থাকবে? অতএব, সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- অতিসত্বর ওয়ারিছ স্বত্ব আইনসহ সর্বপ্রকার ইসলাম বিরোধী আইন বাতিল করা এবং সর্বক্ষেত্রে ইসলাম জারি করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একদিন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায...

নারী নীতিমালা-২০১১’ এর প্রতিবাদে দৈনিক আল ইহসানের ব্যানার হেডিং

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আলে ইমরান-এর ৮৫ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম বা মতবাদ ও নিয়মনীতি তালাশ করবে তার থেকে সেটা কবুল করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। তাই মুসলমান মাত্রই একমাত্র ইসলামকেই অনুসরণ করতে হবে। কোন মুসলমান ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো তর্জ-তরীক্বা বা নিয়ম-নীতি পালন করলে সে কস্মিনকালেও মুসলমান হিসেবে সাব্যস্ত হবে না। কাজেই, যারা ইসলামের নির্দেশ ত্যাগ করে কুফরীকে অনুসরণ করে সম্পত্তিতে নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় তারা তাহলে কি করে মুসলমান থাকবে? অতএব, সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- অতিসত্বর ওয়ারিছ স্বত্ব আইনসহ সর্বপ্রকার ইসলাম বিরোধী আইন বাতিল করা এবং সর্বক্ষেত্রে ইসলাম জারি করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একদিন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তা...

’সম্পত্তিতে নারী পুরুষের সমান অধিকা ‘ নীতির প্রতিক্রিয়া

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা নিসা-এর ১১ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান সম্পর্কে আদেশ করেন; একজন ছেলের অংশ দু’জন মেয়ের অংশের সমান।” আর সূরা নিসা-এর ১৭৬ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর সমান। তোমরা গুমরাহ হবে বলে আল্লাহ পাক তিনি তোমাদিগকে সুস্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন। আর আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন সর্ববিষয়ে পরিজ্ঞাত।” এ আয়াত শরীফদ্বয় দ্বারা প্রতিভাত হয় উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে আল্লাহ পাক তিনি সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়ার পরও যারা এক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সম-অধিকার করতে চায় তারা গুমরাহ ও কাফিরের অন্তর্ভুক্ত। তাই বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেসব দেশে নারী-পুরুষ সম-অধিকার আইন রয়েছে তাদের উচিত তা অতিসত্বর প্রত্যাহার করা। আর উক্ত আইন প্রবর্তন করতে আগ্রহীদের উচিত সাবধান ও নিবৃত্ত হওয়া। কারণ যদি এরূপ আইন করা হয় তবে পৃথিবীর প্রায় সোয়া তিনশ কোটি মুসলমান তা কখনোই মেনে নেবে না। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জি...

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা (মুসলমানরা) তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে প্রথমতঃ ইহুদীদেরকে অতঃপর মুশরিকদেরকে। মুসলমানদের শত্রু, বিশ্ব সন্ত্রাসী, জঙ্গি, যালিম, আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, কানাডা, ব্রাজিল, চিলি, হাইতি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, জার্মানি, গ্রিস, স্পেন, রাশিয়াসহ সকল কাফির রাষ্ট্রের তথাকথিত মানবতাবাদীরা মুসলমান দেশ আক্রমণ করে মুসলমানদেরকে যুলুম ও শহীদ করলে তা মানবতার লঙ্ঘন হয় না এবং মানবতাবাদীরা ও জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘও টু শব্দ করে না। অথচ এই সমস্ত সন্ত্রাসী, জঙ্গি ও যালিমদের জুলুমের প্রতিবাদ করলেই তা মানবতা বিরোধী হয় এবং জঙ্গি হিসেবে সাব্যস্ত হয়ে যুলুমের শিকার হতে হয়। কাফির, মুশরিক, বিধর্মী অমুসলিমদের এখনো সময় আছে তওবা করার। অন্যথায় খোদায়ী গযবে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সকল কাফিররা মিলেই মুসলমানদের চরম শত্রু। আর এ শত্র...

অনাহার অবস্থায় আল্লাহর যিকির ও দরূদ শরীফ পড়লে ক্ষুধা নিবারন হয়

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তিনি (মহান আল্লাহ পাক) শক্তিশালী ও মজবুত রিযিকদাতা। তিনি আরো ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করে, আল্লাহ পাক তিনি তার জন্য নিষ্কৃতির পথ বের করে দেন এবং তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিযিক দিয়ে থাকেন। যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক উনার উপর তাওয়াক্কুল করে তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।” ইনশাআল্লাহ! কোনো মুসলমান যদি কখনো রিযিকের সঙ্কট মনে করে অর্থাৎ খাদ্যের অভাবে ক্ষুধার্ত থাকে তখন সে যেনো বেশি বেশি আল্লাহ আল্লাহ, লাইলাহা ইল্লাল্লাহ যিকির করে এবং বেশি বেশি ছলাত বা দরূদ শরীফ পাঠ করে। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি যিকির ও দরূদ শরীফ-এর উসীলায় তার ক্ষুধা নিবারণ করে দিবেন। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি সম্প্রতি জাপানের কাফিরদের উপর খোদায়ী গযব নাযিলের পর তারা না খেয়ে মারা যাওয়ার ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে এসব কথা বলেন। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জি...

হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ঘাম, ইস্তিঞ্জা ও রক্ত মুবারক ছিলো সুঘ্রাণযুক্ত ও পবিত্র থেকে পবিত্রতম

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, যার শরীরে আমার রক্ত মুবারক মিশেছে তাকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে না। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ঘাম, ইস্তিঞ্জা ও রক্ত মুবারক ছিলো সুঘ্রাণযুক্ত ও পবিত্র থেকে পবিত্রতম। শুধু তাই নয়, উনার জিসিম মুবারক-এর কোনো কিছু কারো ভিতরে প্রবেশ করার কারণে তার জন্য জাহান্নাম হারাম হয়ে জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। যা উনার বেমেছাল পবিত্রতারই বাস্তব প্রমাণ। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ‘আবূ দাউদ, শামায়েলে তিরমিযী, আখলাকুন নবী’ ইত্যাদি কিতাবে উল্লেখ আছে, হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “যখন রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদের নিকট আসতেন তখন ঘ্রাণের সৌরভে আমরা অনুধাবন করতে পারতাম যে তিনি আসছেন।” সুবহানাল্লাহ! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ...

১২ রবিউল আওয়াল শরীফ ঈদ পালন করা ফরয

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন , ( হে আমার হাবীব!) আপনি বলুন , মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল ও রহমত অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা । অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা । নূরে মুজাসসাম , হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ আনেন রবীউল আউয়াল শরীফ মাসের ১২ই শরীফ । আর একারণেই পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ হচ্ছে- সাইয়্যিদুশ শুহুর , শাহরুল আ ’ যম আর ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবীই হচ্ছে- কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ অর্থাৎ সাইয়্যিদুল আ ’ ইয়াদ , সাইয়্যিদে ঈদে আ ’ যম , সাইয়্যিদে ঈদে আকবর । যা পালন করা মুসলমান তো অবশ্যই জিন-ইনসানসহ সমস্ত কায়িনাতের জন্য ফরয এবং নাজাতেরও কারণ । যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ , যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ , মুজাদ্দিদে আ ’ যম , ইমামুল আইম্মাহ , কুতুবুল আলম , আওলাদে রসূল , সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি “ আসন্ন সাইয়্যিদুল আ ’ ইয়াদ , সাইয়্যিদে ঈদে আ ’ যম , ঈদে আকবর অর্থাৎ কুল-কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ প...