সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

রমজান শরীফ-এর পবিত্রতা রক্ষার্থে গান-বাজনা, বেপর্দা, ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, নোবেল, খেলাধুলা ইত্যাদিসহ সর্বপ্রকার হারাম থেকে বিরত থাকা প্রসঙ্গে

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, রমাদ্বান শরীফ মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ মাস। যে ব্যক্তি রমাদ্বান শরীফকে তা’যীম-তাকরীম করবে তাকে জান্নাত দান করা হবে এবং জাহান্নাম থেকে নাজাত দেয়া হবে। তাই প্রত্যেকের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- ‘পবিত্র রমাদ্বান শরীফ’-এর তা’যীমার্থে ও পবিত্রতা রক্ষার্থে গান-বাজনা, বেপর্দা, ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, নোবেল, খেলাধুলা ইত্যাদিসহ সর্বপ্রকার হারাম থেকে বিরত থাকার সাথে সাথে রমাদ্বান শরীফ-এ দিনের বেলায় প্রকাশ্যে পানাহার থেকে বিরত থাকা এবং হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ রাখা। আর প্রত্যেক মুসলিম-অমুসলিম সরকারের দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, তামাম মাখলুকাতের মধ্যে খালিক্ব-মালিক আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি যেরূপ মর্যাদাবান- অন্যান্য মাসের ত...

তারাবীহ নামাযের জামায়াত ও খতমে তারাবীহ উভয়টিই সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, আমি তোমাদের জন্য তারাবীহ নামাযকে সুন্নত করে দিয়েছি। তারাবীহ নামায আদায় করা ব্যক্তিগতভাবে সকলের জন্যই সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। কিন্তু তারাবীহ নামাযের জামায়াত ও খতমে তারাবীহ কোনটিই সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ নয়; বরং উভয়টিই সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া। কাজেই, যারা খতমে তারাবীহকে শুধু সুন্নতে মুয়াক্কাদা বলে, তাদের কথা সম্পূর্ণই ভুল এবং দলীলবিহীন। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, হাবীবুল্লাহ, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, তারাবীহ নামায পড়া খাছ সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত। কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর অসংখ্য স্থানে সুন্নত পালন করার প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। মহান আল্লাহ পাক উনার মা’রিফত-মুহব্বত ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের উভয়-এর রেযামন্দি হাছিলের প্রধান ও একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে ‘সুন্নতে রসূল’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উ...

মহিলাদের জন্য জুমুয়া, ঈদ, তারাবীহ, পাঁচ ওয়াক্ত নামাযসহ যে কোন নামাযের জামায়াতে উপস্থিত হওয়া খাছ ফতওয়া মতে কুফরী

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে মহিলারা! তোমরা নিজ ঘরে অবস্থান কর, অর্থাৎ পর্দায় থাক। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, মহিলাদের জন্য নামাযের উত্তম স্থান হচ্ছে নিজ গৃহের গোপন প্রকোষ্ঠ। শরীয়ত মহিলাদের জন্য যেরূপ জুমুয়া ও ঈদের নামায আবশ্যকীয় করেনি তদ্রুপ জুমুয়া, ঈদ, পাঁচ ওয়াক্ত ও তারাবীহ নামাযের জামায়াতে শরীক হওয়ার নির্দেশও দেয়নি। বরং শরীয়তের ফায়ছালা হলো- মহিলাদের জন্য জুমুয়া, ঈদ, তারাবীহ, পাঁচ ওয়াক্ত নামাযসহ যে কোন নামাযের জামায়াতে উপস্থিত হওয়া আম ফতওয়া মতে মাকরূহ তাহরীমী বা হারাম; আর খাছ ফতওয়া মতে কুফরী। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ইমাম, মুজতাহিদগণ উনারা পর্দার গুরুত্ব, মহিলাদের ঘরে নামায পড়ার উৎসাহ ও ফযীলতপূর্ণ হাদীছ শরীফ ও হযরত উমর ফারূক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিষেধাজ্ঞা ও উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার সমর্থনের কারণে আমভাবে ম...

তারাবীহ নামায ২০ রাকায়াতই পড়তে হবে

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, তোমাদের জন্য আমার সুন্নত ও খুলাফায়ে রাশিদীন তথা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সুন্নত অবশ্যই পালনীয়। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত খুলাফায়ে রাশিদীনসহ সকল ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম এবং চার মাযহাবের ইমামগণসহ সকল ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা ২০ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়েছেন। কাজেই তারাবীহ নামায ২০ রাকায়াতই পড়তে হবে। এক রাকায়াতও যদি কেউ কম পড়ে তাহলে ওয়াজিব তরকের গুনাহ হবে। যারা ৮ রাকায়াত বা ১২ রাকায়াত তারাবীহর কথা বলে তারা আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত নয়। বরং বাতিল ও গুমরাহ ৭২ ফিরক্বার অন্তর্ভুক্ত। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, মুহইস সুন্নাহ, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উ...

বিলাদতে আওলাদে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি (উম্মতদেরকে) বলুন, আমি তোমাদের নিকট নুবুওওয়াতের দায়িত্ব পালনের কোন প্রতিদান চাহি না। তবে আমার নিকটজন তথা হযরত আহলে বাইত শরীফ উনাদের প্রতি সদাচরণ করবে।” (সূরা শূরা: আয়াত শরীফ ২৩) হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত, তিনি কা’বা শরীফ-এর দরজা ধরে বলেছেন, আমি নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি, সাবধান! আমার আহলে বাইত হলেন তোমাদের জন্য হযরত নূহ আলাইহিস্ সালাম উনার নৌকার মত। যে তাতে আরোহণ করবে, সে নাজাত পাবে। আর যে তা হতে পশ্চাতে থাকবে সে ধ্বংস হবে।” অতএব সকলের উচিৎ আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের বিলাদত শরীফ উপলক্ষে অত্যন্ত জওক-শওক ও শান-শওকতের সাথে খুশি প্রকাশ করে রহমত, বরকত, সাকীনা, মাগফিরাত ও নাযাত-এর হিসসা লাভ করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা ম...

রমজান উপলক্ষে সর্বপ্রকার শরীয়তবিরোধী কাজ সরকারিভাবে বন্ধ রাখতে হবে

English মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য রমাদ্বান শরীফ-এর রোযাকে ফরয করা হলো যেরূপ পূর্ববর্তীদের জন্য ফরয করা হয়েছিলো। যাতে তোমরা তাক্বওয়া অর্জন করতে পার। বিশেষ করে শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ; এ দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তাই তাক্বওয়া অর্জন করতে হলে-পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এর পবিত্রতা রক্ষার্থে বেপর্দা-বেহায়াপনা, অশ্লীল ও হারাম সিনেমা, নাটক ও টিভি চ্যানেলসহ সর্বপ্রকার শরীয়তবিরোধী কাজ সরকারিভাবে বন্ধ রাখতে হবে এবং ব্যক্তিগতভাবেও বিরত থাকতে হবে।পাশাপাশি প্রত্যেক মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- সর্বপ্রকার অশ্লীলতা, বেহায়াপনা ও শরীয়তবিরোধী কর্মকা- বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, তামাম মাখলুকাতের মধ্যে খালিক্ব-মালিক আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি যেরূপ মর্যাদাবান- অন্যান্য মাসের তুলন...

চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিকরা; এজেন্ট সউদী সরকার

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নফস পাপ কাজ করার জন্য বেশি বেশি ওয়াস ওয়াসা দেয়। সউদী সরকার দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চাঁদ না দেখে তাদের বানানো পদ্ধতি অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন মুসলিম দেশেও তাদের এই ভ্রান্ত পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল মুসলমানগণকে এ ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিকরা, যেন মুসলমানদের আমলসমূহ নষ্ট করা যায়। ২ আগস্টের পূর্বে সউদী আরবে রমাদ্বান শরীফ শুরু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুল নাছীর, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, সউদী সরকার দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চাঁদ না দেখে তাদের বানানো পদ্ধতি অনুযায়ী আরবী মাস শুরু করে যাচ্ছে। বর্তমানে বিভিন্ন মুসলিম দেশেও তাদের এই ভ্রান্ত পদ্ধতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিশ্বের সকল মুসলমানগণকে এ ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ চাঁদের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ইহুদী-মুশরিক...

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু প্রথমতঃ ইহুদী অতঃপর মুশরিক

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা (মুসলমানরা) তোমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে প্রথমতঃ ইহুদীদেরকে অতঃপর মুশরিকদেরকে। মুসলমানদের শত্রু, বিশ্ব সন্ত্রাসী, জঙ্গি, যালিম, আমেরিকা, ইসরাইল, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, কানাডা, ব্রাজিল, চিলি, হাইতি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, চীন, জাপান, জার্মানি, গ্রিস, স্পেন, ভারত, রাশিয়াসহ সকল কাফির রাষ্ট্রের তথাকথিত মানবতাবাদীরা মুসলমান দেশ আক্রমণ করে মুসলমানদেরকে যুলুম ও শহীদ করলে তা মানবতার লঙ্ঘন হয় না এবং মানবতাবাদীরা ও জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘও টু শব্দ করে না। অথচ এই সমস্ত সন্ত্রাসী, জঙ্গি ও যালিমদের জুলুমের প্রতিবাদ করলেই তা মানবতা বিরোধী হয় এবং জঙ্গি হিসেবে সাব্যস্ত হয়ে যুলুমের শিকার হতে হয়। কাফির-মুশরিক, ইহুদী-নাছারা তথা অমুসলিমদের এখনো সময় আছে তওবা করার। অন্যথায় খোদায়ী গযবে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দি...

সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে হবে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি এ কিতাবে কিছুই বর্ণনা করতে ছাড়িনি। সুতরাং সকল বিষয়ের সমাধান পবিত্র কুরআন মজীদেই রয়েছে। মানুষকে সনাক্তকরণ করার ক্ষেত্রে যে সকল স্থানে ছবির ব্যবহার করা হয় সে সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে হবে।কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিটি নির্ভুল এবং শরীয়তসম্মত পদ্ধতি আর ছবির ব্যবহার হারাম এবং স্পষ্ট শরীয়ত বিরোধী। অতএব, বাংলাদেশ সরকারসহ পৃথিবীর সমস্ত সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতি জারি বা প্রচলন করা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আযম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুন নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি এ কিতাবে কিছুই বর্ণনা করতে ছাড়িনি। সুতরাং সকল বিষয়ের সমাধান পবিত্র কুরআন মজীদেই রয়েছে। মানুষকে সনাক্তকরণ করার ক্ষেত্রে যে সকল স্থানে ছবির ব্যবহার করা হয়, সে সকল স্থানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন...

পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম অমুসলিম দেশের সরকারের উচিত কমপক্ষে ৩ দিন বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা

English পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে বাংলাদেশসহ প্রত্যেক মুসলিম অমুসলিম দেশের সরকারের উচিত কমপক্ষে ৩ দিন বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা। কেননা স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন- নিশ্চয়ই আমি বরকতময় রজনীতে (শবে বরাতে) কুরআন নাযিল করেছি অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন- যখন অর্ধ শা’বানের রাত্রি উপস্থিত হবে তখন তোমরা উক্ত রাত্রিতে নামায আদায় করবে এবং দিনে রোযা রাখবে। পবিত্র শবে বরাত হলো- এবছরের জন্য ১৭ই জুলাই রোববার দিবাগত রাতে। আর দিনটি হলো সোমবার শরীফ। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, মুর্শিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বাংলাদেশের শতকরা ৯৭ ভাগ লোক মুসলমান। তাই সরকারের উচিত ছিল ইসলামিক পর্বগুলোতে ব্যাপক আকারে ছুটি প্রদান করা। কিন্তু বাস্তবে তার উল্টোটাই হয়ে আসছে। ইসলামী জজবা ও মুহব্বত নষ্ট করার উদ্দেশ্যে বিজাতীয়, বেদ্বীনি ও কাফির-মুশরিকদের পর্বগুলোত...

যে হারাম খাদ্য, পানীয়, পোশাক-পরিচ্ছদ গ্রহণ করে তার কোনো দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হবে না

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ! আমি তোমাদেরকে যে পবিত্র বা হালাল রিযিক দান করেছি তা হতে ভক্ষণ কর। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, প্রত্যেক মানুষ যে হারাম খাদ্য দ্বারা লালিত-পালিত সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। বরং তার জন্য জাহান্নামই শেষ মনজিল। যে ব্যক্তির খাদ্য হারাম, পানীয় হারাম, পোশাক-পরিচ্ছদ হারাম তার কোনো দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হবে না খালিছ তওবা না করা পর্যন্ত। তাই ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে কালিমা, নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাতের পরে পুরুষের জন্য হালাল রুযী উপার্জন করা ফরয। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, যে ব্যক্তির খাদ্য হারাম, পানীয় হারাম, পোশাক-পরিচ্ছদ হারাম তার কোনো দোয়া আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হবে না খালিছ তওবা না করা পর্যন্ত। তাই ইসলামী শরীয়তের দৃষ্টিতে কালিমা, নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাতের পরে পুরুষ...

মি’রাজ শরীফ-এর উপর পূর্ণ ঈমান আনা ফরয

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার বান্দা (হাবীব) ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কোনো এক রাতের সামান্য সময়ে (প্রথমে) বাইতুল্লাহ শরীফ থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ পর্যন্ত, যার আশপাশ বরকতময়; অতঃপর উনার নিদর্শনসমূহ দেখানোর জন্য অর্থাৎ দীদার মুবারক আরশে আযীমে দেয়ার জন্য ভ্রমণ করিয়েছেন। নিশ্চয়ই তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা। এ বছরের জন্য আগামী ২৯ জুন রোজ বুধবার দিবাগত রাতটিই পবিত্র শবে মি’রাজ। মি’রাজ শরীফ কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ দ্বারাই অকাট্যভাবে প্রমাণিত। তাই মি’রাজ শরীফ-এর উপর পূর্ণ ঈমান আনা ফরয। আর বিন্দু থেকে বিন্দুতম চু-চেরা ও কিল-কাল করা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যে ব্যক্তি বিনা চু-চেরা ও কিল-কালে মি’রাজ শরীফ বিশ্বাস করবে সে ছিদ্দীক্বিয়তের হিসসা লাভ করবে। সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- পবিত্র মি’রাজ শরীফ-এর সম্মানার্থে মি’রাজ শরীফ-এর ছুটি বাধ্যতামূলক করা । Baitul Muqaddas Baitul Muqaddas যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ...