বাংলাদেশে নারীর প্রতি কথিত সহিংসতা রোধে ১৬দিনব্যাপী কর্মসূচি নিয়েছে
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি নারীঘটিত অপরাধের দেশ যুক্তরাষ্ট্রের ইহুদীসংঘ
(জাতিসংঘ)। তাদের কার্যক্রমগুলোও যে খুব বেশি ফলপ্রসূ তাও নয়। যতোসব উদ্ভট
কর্মকা- ঘটিয়ে যাচ্ছে নারী সহিংসতা রোধের নামে। অথচ এসব সমস্যা তাদের দেশেই
সবচেয়ে বেশি। তাদেরই পরিসংখ্যান মতে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের কোথাও না কোথাও
প্রতি ৯০ সেকেন্ডে একজন নারী সহিংসতার শিকার হয়।’ (তথ্যসূত্র: ন্যাশনাল
ক্রাইম ভিক্টিমাইজেশন সার্ভে ২০১২ ঈসায়ী, বিচারবিভাগ, যুক্তরাষ্ট্র)
এছাড়াও ‘যুক্তরাষ্ট্রে ২২ হাজার মিলিয়নেরও বেশি নারী জীবনে একবার হলেও সম্ভ্রমহরণের শিকার হয়েছে।’ তাদের পরিসংখ্যানে আরো প্রকাশ হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি পাঁচজনে একজন নারী তাদের জীবদ্দশায় একবার সম্ভ্রমহরণের শিকার হয়।’ (তথ্যসূত্র: ন্যাশনাল ইন্টিমেট পার্টনার এন্ড সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স সার্ভে ২০১০ ঈসায়ী)
আমেরিকার সরকারি পরিসংখ্যানে সে দেশের নারী সহিংসতা, নারী ঘটিত কেলেঙ্কারীর যে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠে, তাতে জাতিসংঘকে বলতে হয়, এসব বিষয়ে বাংলাদেশে নাক না গলিয়ে বরং নিজের চরকায় তেল দেয়া উচিত। পয়সা না থাকলে বরং হাত পেতে কিছু সাহায্য নিয়ে যাক। কিন্তু নারী সহিংসতা রোধে এদেশে তাদের কোনো কার্যক্রমের দরকার নাই। বরং কার্যক্রমের নামে যা করছে তাতে আরো নারী সহিংসতা, নারী ঘটিত অপরাধ বাড়বে বৈ কমবে না। তারা ১৬ দিনের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় ধনী তরুণ-তরুণীদের রাস্তা ঘাটে নাচিয়ে ‘ফ্যাশমব’ কার্যক্রম চালাচ্ছে। এতে নাকি নারী সহিংসতা রোধে সচেতনতা বাড়বে। তাদের এসব কার্যক্রমে সঙ্গতকারণেই কিছু প্রশ্ন জাগে-
এতো গঠনমূলক ও কার্যকরী পদক্ষেপ থাকতে ফ্ল্যাশমব কেন? ছেলে-মেয়েদের নাচা-নাচির ফলে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ হবে কোন যুক্তিতে? এসব নোংরামীর দ্বারা ইতঃপূর্বে কি কোনো সুফল পাওয়া গিয়েছিলো? নাকি এর মাধ্যমে ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে বিতর্কিত ফ্ল্যাশমবকে প্রমোট করা আর বেয়াহাপনার সীমালঙ্ঘনে উস্কে দেয়াই উদ্দেশ্য?
তারা এসবের মাধ্যমে বাংলাদেশে মুসলিম তরুণ প্রজন্মের চেতনায় কর্মসূচির নামে এসব কুরুচীপূর্ণ, অশ্লীলতা, বেহায়াপনা ঢুকিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে।
প্রকৃতপক্ষে, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ করতে হলে পরিপূর্ণভাবে ইসলামে দাখিল হতে হবে। ইসলামী বিধানসমূহ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অনুসরণ অনুকরণ করতে হবে।
এছাড়াও ‘যুক্তরাষ্ট্রে ২২ হাজার মিলিয়নেরও বেশি নারী জীবনে একবার হলেও সম্ভ্রমহরণের শিকার হয়েছে।’ তাদের পরিসংখ্যানে আরো প্রকাশ হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি পাঁচজনে একজন নারী তাদের জীবদ্দশায় একবার সম্ভ্রমহরণের শিকার হয়।’ (তথ্যসূত্র: ন্যাশনাল ইন্টিমেট পার্টনার এন্ড সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স সার্ভে ২০১০ ঈসায়ী)
আমেরিকার সরকারি পরিসংখ্যানে সে দেশের নারী সহিংসতা, নারী ঘটিত কেলেঙ্কারীর যে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠে, তাতে জাতিসংঘকে বলতে হয়, এসব বিষয়ে বাংলাদেশে নাক না গলিয়ে বরং নিজের চরকায় তেল দেয়া উচিত। পয়সা না থাকলে বরং হাত পেতে কিছু সাহায্য নিয়ে যাক। কিন্তু নারী সহিংসতা রোধে এদেশে তাদের কোনো কার্যক্রমের দরকার নাই। বরং কার্যক্রমের নামে যা করছে তাতে আরো নারী সহিংসতা, নারী ঘটিত অপরাধ বাড়বে বৈ কমবে না। তারা ১৬ দিনের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় ধনী তরুণ-তরুণীদের রাস্তা ঘাটে নাচিয়ে ‘ফ্যাশমব’ কার্যক্রম চালাচ্ছে। এতে নাকি নারী সহিংসতা রোধে সচেতনতা বাড়বে। তাদের এসব কার্যক্রমে সঙ্গতকারণেই কিছু প্রশ্ন জাগে-
এতো গঠনমূলক ও কার্যকরী পদক্ষেপ থাকতে ফ্ল্যাশমব কেন? ছেলে-মেয়েদের নাচা-নাচির ফলে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ হবে কোন যুক্তিতে? এসব নোংরামীর দ্বারা ইতঃপূর্বে কি কোনো সুফল পাওয়া গিয়েছিলো? নাকি এর মাধ্যমে ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে বিতর্কিত ফ্ল্যাশমবকে প্রমোট করা আর বেয়াহাপনার সীমালঙ্ঘনে উস্কে দেয়াই উদ্দেশ্য?
তারা এসবের মাধ্যমে বাংলাদেশে মুসলিম তরুণ প্রজন্মের চেতনায় কর্মসূচির নামে এসব কুরুচীপূর্ণ, অশ্লীলতা, বেহায়াপনা ঢুকিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে।
প্রকৃতপক্ষে, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ করতে হলে পরিপূর্ণভাবে ইসলামে দাখিল হতে হবে। ইসলামী বিধানসমূহ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অনুসরণ অনুকরণ করতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন