সোনালী ব্যাংকের সাবেক পর্ষদ সদস্য হিন্দু সম্প্রদায়ের সুভাস চন্দ্র সিংহ
রায় সপরিবার পলায়ন করেছে বলে গুঞ্জন উঠেছে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যমগুলোতে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক-এর
সুস্পষ্ট ব্যাখ্যাও চাওয়া হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমে জানা গেছে, সোনালী ব্যাংককে লুটপাট করে ধ্বংস করার জন্য একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। এর সাথে জড়িত আছে একটি গোষ্ঠী, যারা এই ব্যাংক ধ্বংস হলে তহবিল তাদের ব্যাংকে যাবে এমন পরিকল্পনায় আছে। এ চক্রটির যোগসাজসেই হলমার্কের মতো একটি বড় ধরনের আর্থিক কেলেঙ্কারী ঘটে। এই কেলেঙ্কারীতে অনেকের জেল হয়েছে। কিন্তু সোনালী ব্যাংকের সাবেক পর্ষদের অন্যতম সদস্য সুভাস চন্দ্র সিংহ রায়-এর নাম বহু মহল থেকে আসলেও হিন্দু হওয়ার কারণে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ধুয়া তুলে, ভারতের ছত্রছায়ায় বিশেষ(!) ক্ষমতাবলে সে জেল জরিমানা থেকে বেঁচে যায়। কিন্তু এতকিছুর পরও তার সম্পর্কে তদন্তে কোনো সংস্থার আগ্রহ নেই। এমনকি বদনা চোর ধরে পেটানোর অভ্যাস পুলিশের থাকলেও এই পুকুর চোর সম্পর্কে কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি সরকার কিংবা সংশ্লিষ্ট প্রশাসন।
এই সুভাস চন্দ্র সিংহ গং বাংলাদেশে থেকে পুকুর চুরি করে, লুটপাট করে ভারতে সম্পদের দ্বীপ বানাচ্ছে। এসমস্ত হিন্দুদের দ্বারা দেশ ও জাতি কয়েকদিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যেমন- (১) সংখ্যালঘু কোটার কারণে দেশের মেধাবী ও যোগ্য মানবসম্পদ বঞ্চিত হচ্ছে। (২) সংখ্যালঘু নির্যাতন বিষয়টিকে ‘বিশেষ ক্ষমতা’ হিসেব পুঁজি করছে এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসহ গোটা দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। (৩) সর্বত্র প্রকাশ্যে দুর্নীতি আর লুটপাটের মহোৎসব চালিয়ে যাচ্ছে। (৪) ভারতে টাকা পাচার, সম্পদ গড়ার ক্ষেত্রে হিন্দুরা সবাই একজোটে কাজ করে, ফলে দেশ তাদের দ্বারা উপকৃত হতে পারে না। (৫) প্রতিটা হিন্দুর মধ্যে সাম্প্রাদায়িক মনোভাব থাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত হিন্দু কর্মকর্তা যেকোনো সমস্যায় মুসলমানদের বিপক্ষে ও হিন্দুদের পক্ষে সিদ্ধান্ত নেয়, ফলে মুসলমানগণ বৈষম্যের শিকার হন। (৬) এরা ঐতিহাসিকভাবেই জাতিগত বিশ্বাসঘাতক; তাই সরকার ও বাঙালি জাতি এদের দ্বারা সবসময় প্রতারণার শিকার হয়।
তাই যেখানে হিন্দু নিয়োগ আছে সেটা সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যা-ই হোক না কেন, সেখান থেকে হিন্দুদের অপসারণ করে যোগ্য, মেধাবী, সৎ ব্যক্তিকে সুযোগ দেয়া উচিত। সরকারেরও উচিত হবে না- এদেরকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে পদে বসানো। নচেৎ প্রতিটা হিন্দুকেই একসময়ে দেখা যাবে, সোনালী ব্যাংকের সাবেক পর্ষদ সদস্য সুভাস চন্দ্র সিংহ’র ন্যায় লুটপাট করে সপরিবারে পলায়ন করেছে।
সংবাদমাধ্যমে জানা গেছে, সোনালী ব্যাংককে লুটপাট করে ধ্বংস করার জন্য একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। এর সাথে জড়িত আছে একটি গোষ্ঠী, যারা এই ব্যাংক ধ্বংস হলে তহবিল তাদের ব্যাংকে যাবে এমন পরিকল্পনায় আছে। এ চক্রটির যোগসাজসেই হলমার্কের মতো একটি বড় ধরনের আর্থিক কেলেঙ্কারী ঘটে। এই কেলেঙ্কারীতে অনেকের জেল হয়েছে। কিন্তু সোনালী ব্যাংকের সাবেক পর্ষদের অন্যতম সদস্য সুভাস চন্দ্র সিংহ রায়-এর নাম বহু মহল থেকে আসলেও হিন্দু হওয়ার কারণে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ধুয়া তুলে, ভারতের ছত্রছায়ায় বিশেষ(!) ক্ষমতাবলে সে জেল জরিমানা থেকে বেঁচে যায়। কিন্তু এতকিছুর পরও তার সম্পর্কে তদন্তে কোনো সংস্থার আগ্রহ নেই। এমনকি বদনা চোর ধরে পেটানোর অভ্যাস পুলিশের থাকলেও এই পুকুর চোর সম্পর্কে কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি সরকার কিংবা সংশ্লিষ্ট প্রশাসন।
এই সুভাস চন্দ্র সিংহ গং বাংলাদেশে থেকে পুকুর চুরি করে, লুটপাট করে ভারতে সম্পদের দ্বীপ বানাচ্ছে। এসমস্ত হিন্দুদের দ্বারা দেশ ও জাতি কয়েকদিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যেমন- (১) সংখ্যালঘু কোটার কারণে দেশের মেধাবী ও যোগ্য মানবসম্পদ বঞ্চিত হচ্ছে। (২) সংখ্যালঘু নির্যাতন বিষয়টিকে ‘বিশেষ ক্ষমতা’ হিসেব পুঁজি করছে এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসহ গোটা দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। (৩) সর্বত্র প্রকাশ্যে দুর্নীতি আর লুটপাটের মহোৎসব চালিয়ে যাচ্ছে। (৪) ভারতে টাকা পাচার, সম্পদ গড়ার ক্ষেত্রে হিন্দুরা সবাই একজোটে কাজ করে, ফলে দেশ তাদের দ্বারা উপকৃত হতে পারে না। (৫) প্রতিটা হিন্দুর মধ্যে সাম্প্রাদায়িক মনোভাব থাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত হিন্দু কর্মকর্তা যেকোনো সমস্যায় মুসলমানদের বিপক্ষে ও হিন্দুদের পক্ষে সিদ্ধান্ত নেয়, ফলে মুসলমানগণ বৈষম্যের শিকার হন। (৬) এরা ঐতিহাসিকভাবেই জাতিগত বিশ্বাসঘাতক; তাই সরকার ও বাঙালি জাতি এদের দ্বারা সবসময় প্রতারণার শিকার হয়।
তাই যেখানে হিন্দু নিয়োগ আছে সেটা সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যা-ই হোক না কেন, সেখান থেকে হিন্দুদের অপসারণ করে যোগ্য, মেধাবী, সৎ ব্যক্তিকে সুযোগ দেয়া উচিত। সরকারেরও উচিত হবে না- এদেরকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে পদে বসানো। নচেৎ প্রতিটা হিন্দুকেই একসময়ে দেখা যাবে, সোনালী ব্যাংকের সাবেক পর্ষদ সদস্য সুভাস চন্দ্র সিংহ’র ন্যায় লুটপাট করে সপরিবারে পলায়ন করেছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন