গত ২৭ নভেম্বর ২০১৪ ঈসায়ী তারিখে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে উদ্বোধন হয়
পাঁচ দিনব্যাপী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত আসর। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করে দেয় খোদ
বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রী-সংস্কৃতিমন্ত্রী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলো
ভারতীয় রাষ্ট্রদূত, আমেরিকান রাষ্ট্রদূত। অনুষ্ঠানের স্পন্সর পশ্চিমা
নিয়ন্ত্রিত এনজিও ব্র্যাক, ধর্মান্তরিত স্কয়ার। প্রচারের দায়িত্ব বিতর্কিত
প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, মাছরাঙা টিভির মতো চিহ্নিত বিদেশী মদদপুষ্ট
মিডিয়া। আর অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিলো ভারত থেকে আসা একঝাঁক
গায়ক-বাদক-নর্তকী।
মূলত, এ অনুষ্ঠান শুধু উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত সম্মেলন নয়, বরং বিদেশী এজেন্ট সম্মেলন বললেও ভুল হবে না। কারণ- এখানে নতুন সদস্য (ভারতীয় দালাল) রিক্রুট হবে, পুরাতন সদস্যদের আলাপ-আলোচনা হবে। পাশাপাশি ভারতীয় সংস্কৃতিমনা করতে বাংলাদেশীদের ব্রেইন ওয়াশ হবে, বাংলাদেশকে শোষণ করার নতুন কোনো পরিকল্পনা গৃহিত হবে।
সর্বোপরি, এগুলো দেখে একসময় অভ্যস্থ হয়ে যাবে বাংলাদেশের শিক্ষিত সমাজ। তখন তাদের ভারতীয় আগ্রাসন দেখে আর গা চুলকাবে না, সীমান্তে ফেলানীর ঝুলন্ত লাশ দেখে গা শিউরে উঠবে না, ভারতীয় সেনারা বাংলাদেশে ঢুকে গেলে মুখ দিয়ে কথা বের হবে না। প্রত্যেক শিক্ষিত সমাজ তখন মনে প্রাণে বিশ্বাস করবে, বলতে থাকবে: “থাক না, ভারতই তো ভালো, তাদের সংস্কৃতি কত ভালো। আমার খুব পছন্দ। বাংলাদেশ ভারত হলে কতই না ভালো হতো।” নাঊযুবিল্লাহ!
মূলত, এ অনুষ্ঠান শুধু উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত সম্মেলন নয়, বরং বিদেশী এজেন্ট সম্মেলন বললেও ভুল হবে না। কারণ- এখানে নতুন সদস্য (ভারতীয় দালাল) রিক্রুট হবে, পুরাতন সদস্যদের আলাপ-আলোচনা হবে। পাশাপাশি ভারতীয় সংস্কৃতিমনা করতে বাংলাদেশীদের ব্রেইন ওয়াশ হবে, বাংলাদেশকে শোষণ করার নতুন কোনো পরিকল্পনা গৃহিত হবে।
সর্বোপরি, এগুলো দেখে একসময় অভ্যস্থ হয়ে যাবে বাংলাদেশের শিক্ষিত সমাজ। তখন তাদের ভারতীয় আগ্রাসন দেখে আর গা চুলকাবে না, সীমান্তে ফেলানীর ঝুলন্ত লাশ দেখে গা শিউরে উঠবে না, ভারতীয় সেনারা বাংলাদেশে ঢুকে গেলে মুখ দিয়ে কথা বের হবে না। প্রত্যেক শিক্ষিত সমাজ তখন মনে প্রাণে বিশ্বাস করবে, বলতে থাকবে: “থাক না, ভারতই তো ভালো, তাদের সংস্কৃতি কত ভালো। আমার খুব পছন্দ। বাংলাদেশ ভারত হলে কতই না ভালো হতো।” নাঊযুবিল্লাহ!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন