অতিসুন্নী রেজাখানিদের একটি সংগঠনের নাম ‘দাওয়াতে ইসলামী’। তাদের সংগঠনের
মূল ইয়িলাস আত্তার কাদেরী নামক এক পাকিস্তানী, যে কিনা পাকিস্তানে ‘মাদানী
টিভি’ নামক একটি টিভি চালিয়ে থাকে। অনেক আগে কার্যক্রম শুরু করলেও
বাংলাদেশে ২০১৩ সালে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের কার্যক্রম শুরু করে।
বাংলাদেশে সংগঠনটি কার্যক্রম শুরু হয়েছে, কিন্তু তা পরিচালিত হচ্ছে
পাকিস্তান থেকে। অর্থাৎ যে দেশে আল-কায়েদা, তালেবানের মতো সন্ত্রাসবাদী দল
প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালায়, সে দেশ থেকে পরিচালিত হচ্ছে ‘দাওয়াতে ইসলামী’
নামক সংগঠনটি।
এখানে তাদের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ আছে। সংগঠনটি সম্্রাজ্যবাদীদের কোনো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে এগোচ্ছে কিনা এদিকেও তীক্ষè নজর রাখা জরুরী। কারণ সম্রাজ্যবাদীরা কৌশল হিসেবে পাকিস্তানে অনেক ধর্মভিত্তিক দল তৈরি করেছে এবং তৈরিকৃত অনেক দলকে প্রভাবিত করছে। এদের দ্বারা অন্যান্য দলগুলোর মধ্যে সশস্ত্র সংঘাত তৈরি করেছে; উদ্দেশ্য পুরো পাকিস্তানকে অস্থিতিশীল করে রাখা। ফলাফল হিসেবে দেখা যাচ্ছে, মুসলমানরা নিজেরাই দল মত করে একে অপরকে গুলি করে, বোমা মেরে রক্তাক্ত করছে, হত্যাকা- ঘটাচ্ছে। কিন্তু আমরা চাই না, বাংলাদেশেও পাকিস্তানের মতো পরিবেশ তৈরি হোক। দেশী সংগঠনগুলো যাই করুক, তারা সবাই বাংলাদেশী।
দেশে নাগরিকদের সবকিছু করাও সম্ভব নয়। কিন্তু যখন কোনো সংগঠন পাকিস্তান থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়, যাদের অর্থনৈতিকভাবে ভিত জামাতে মওদুদীর মতো শক্তিশালী, বরং তাদের চেয়েও মজবুত হবে। তারা যখন ভিনদেশে এসে কার্যক্রম চালায় তখন তাদের উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। কারণ কথিত দাওয়াতী কার্যক্রমের মাধ্যমে জনশক্তি বাড়িয়ে দুইদিন পর তারাও যে সুন্নী তেহরীকের বাংলাদেশ শাখা খুলবে না তার নিশ্চয়তা কি?
তাই দাওয়াতে ইসলামী নামক সংগঠনটির কার্যক্রমের দিকে দেশের গোয়েন্দা বিভাগের তীক্ষè দৃষ্টি দেয়া জরুরী।
এখানে তাদের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ আছে। সংগঠনটি সম্্রাজ্যবাদীদের কোনো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে এগোচ্ছে কিনা এদিকেও তীক্ষè নজর রাখা জরুরী। কারণ সম্রাজ্যবাদীরা কৌশল হিসেবে পাকিস্তানে অনেক ধর্মভিত্তিক দল তৈরি করেছে এবং তৈরিকৃত অনেক দলকে প্রভাবিত করছে। এদের দ্বারা অন্যান্য দলগুলোর মধ্যে সশস্ত্র সংঘাত তৈরি করেছে; উদ্দেশ্য পুরো পাকিস্তানকে অস্থিতিশীল করে রাখা। ফলাফল হিসেবে দেখা যাচ্ছে, মুসলমানরা নিজেরাই দল মত করে একে অপরকে গুলি করে, বোমা মেরে রক্তাক্ত করছে, হত্যাকা- ঘটাচ্ছে। কিন্তু আমরা চাই না, বাংলাদেশেও পাকিস্তানের মতো পরিবেশ তৈরি হোক। দেশী সংগঠনগুলো যাই করুক, তারা সবাই বাংলাদেশী।
দেশে নাগরিকদের সবকিছু করাও সম্ভব নয়। কিন্তু যখন কোনো সংগঠন পাকিস্তান থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়, যাদের অর্থনৈতিকভাবে ভিত জামাতে মওদুদীর মতো শক্তিশালী, বরং তাদের চেয়েও মজবুত হবে। তারা যখন ভিনদেশে এসে কার্যক্রম চালায় তখন তাদের উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। কারণ কথিত দাওয়াতী কার্যক্রমের মাধ্যমে জনশক্তি বাড়িয়ে দুইদিন পর তারাও যে সুন্নী তেহরীকের বাংলাদেশ শাখা খুলবে না তার নিশ্চয়তা কি?
তাই দাওয়াতে ইসলামী নামক সংগঠনটির কার্যক্রমের দিকে দেশের গোয়েন্দা বিভাগের তীক্ষè দৃষ্টি দেয়া জরুরী।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন