সন্ত্রাসবাদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক খোদায়ী গযবের পরাঘাতের
ধারাবাহিকতায় এখন চলছে স্বরণকালের ভয়াবহ তুষারপাত। এমন কঠিন তুষারপাত হচ্ছে
ইতিহাসে বিরল। দোতলা বাড়িগুলো পর্যন্ত তুষারের নিচে কবর হয়ে যাচ্ছে। আর
দোতলা কবরের ভেতরের লোকগুলোর কি অবস্থা তা বলার অপেক্ষা রাখে না। অনেক
বাড়িঘরের ছাদ দিনের দিন বরফের ভার সহ্য করতে না পেরে ধসে পড়ছে। ধসে পড়া
ছাদের নিচের লোকগুলোর কি অবস্থায় আছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। রাস্তাঘাট
বন্ধ ঘোষণা করার প্রয়োজন হয় না, ভারী তুষারপাতে এমনিতেই রাস্তা বন্ধ।
তারপরও সরাকারিভাবে ঘোষণা দিয়ে রাস্তা, যোগাযোগসহ সবধরণের সুবিধা সরবরাহে
সরকারের অপারগতা প্রকাশ। রাস্তায় আটকে পড়া হাজার হাজার গাড়ি বরফের নিচে
চাপা পড়েছে। এসব গাড়ির ভেতর থাকা যাত্রী-চালকদের কী অবস্থা তা বলার অপেক্ষা
রাখে না। কয়েকটি স্টেট অচল হয়ে পড়েছে, জারি করা হয়েছে জরুরী অবস্থা।
ইতঃপূর্বে বহু শহরকে তারাই ‘গোস্ট টাউন’ (ভূতুরে শহর) বলে ঘোষণা দিয়েছে।
অর্থাৎ সেখানকার মানুষ মরে সব সাফ হয়ে গেছে।
অর্থনৈতিক মন্দার চরম পর্যায়ে এসে আমেরিকার অধিবাসীদের পোকামাকড় খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে, ইহুদীসংঘ (কথিত জাতিসংঘ)। দেশ চালাতে হিমশিম খাচ্ছে আমেরিকা প্রশাসন, তাই উচ্চহারে ট্যাক্স ধার্য করেছে। আর এদিকে নাগরিকরা নিজেরাই বেকারত্বে, খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছে, তার উপর উচ্চাহারে ট্যাক্স আরোপ যেন মরার উপর খাড়ার ঘা। বহু নাগরিক স্বেচ্ছায় নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। উপায় না দেখে সন্ত্রাসী ওবামা সম্প্রতি ৫১ লক্ষ অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দিয়েছে। এছাড়া আমেরিকার ৫২টি স্টেটের মধ্যে বর্তমানে দু’একটি স্টেটকে ভালো দেখিয়ে তারা মোড়লগিরি ধরে রেখেছে। কিন্তু এভাবে আর কতদিন? এবার ধ্বংসের শেষ দিনের অপেক্ষায় প্রহর গুনছে সেখানকার নাগরিকরা।
এ করুণ অবস্থা শুধু আমেরিকায় নয়, ইউরোপসহ সমগ্র কাফির বিশ্বে। আশ্চর্যজনক হলেওসত্য যে, বাংলাদেশসহ গোটা মুসলিম বিশ্বের কোনো দেশে এতো ভয়াবহ দুরবস্থা হচ্ছে না। এর কারণ কি? কারণ একমাত্র কাফিররাই সারা বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের উপর অমানবিক যুলুম নির্যাতন করছে, শহীদ করছে। তার কারণেই নেমে আসছে এসব গযব। স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করেছেন। সুবহানাল্লাহ। কিছুদিন পর হয়তো বিলুপ্ত দেশের নাম হিসেবে আমেরিকার নাম ইতিহাসে রচিত হবে।
এখন যদি তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হয়, তবে দুইটি পথ খোলা আছে-
১) তওবা করে, ঈমান এনে মুসলমান হতে হবে অথবা
২) মুসলমানদের গোলামী করতে হবে
অন্যথায় তিন নাম্বার পথটি হলো জাহান্নামে যাওয়ার পথ। আর যতটুকু বেঁচে যাচ্ছে, তা ঐসব স্থানে বসবাসকারী মুসলমানদের কারণে।
অর্থনৈতিক মন্দার চরম পর্যায়ে এসে আমেরিকার অধিবাসীদের পোকামাকড় খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে, ইহুদীসংঘ (কথিত জাতিসংঘ)। দেশ চালাতে হিমশিম খাচ্ছে আমেরিকা প্রশাসন, তাই উচ্চহারে ট্যাক্স ধার্য করেছে। আর এদিকে নাগরিকরা নিজেরাই বেকারত্বে, খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছে, তার উপর উচ্চাহারে ট্যাক্স আরোপ যেন মরার উপর খাড়ার ঘা। বহু নাগরিক স্বেচ্ছায় নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। উপায় না দেখে সন্ত্রাসী ওবামা সম্প্রতি ৫১ লক্ষ অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দিয়েছে। এছাড়া আমেরিকার ৫২টি স্টেটের মধ্যে বর্তমানে দু’একটি স্টেটকে ভালো দেখিয়ে তারা মোড়লগিরি ধরে রেখেছে। কিন্তু এভাবে আর কতদিন? এবার ধ্বংসের শেষ দিনের অপেক্ষায় প্রহর গুনছে সেখানকার নাগরিকরা।
এ করুণ অবস্থা শুধু আমেরিকায় নয়, ইউরোপসহ সমগ্র কাফির বিশ্বে। আশ্চর্যজনক হলেওসত্য যে, বাংলাদেশসহ গোটা মুসলিম বিশ্বের কোনো দেশে এতো ভয়াবহ দুরবস্থা হচ্ছে না। এর কারণ কি? কারণ একমাত্র কাফিররাই সারা বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের উপর অমানবিক যুলুম নির্যাতন করছে, শহীদ করছে। তার কারণেই নেমে আসছে এসব গযব। স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করেছেন। সুবহানাল্লাহ। কিছুদিন পর হয়তো বিলুপ্ত দেশের নাম হিসেবে আমেরিকার নাম ইতিহাসে রচিত হবে।
এখন যদি তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হয়, তবে দুইটি পথ খোলা আছে-
১) তওবা করে, ঈমান এনে মুসলমান হতে হবে অথবা
২) মুসলমানদের গোলামী করতে হবে
অন্যথায় তিন নাম্বার পথটি হলো জাহান্নামে যাওয়ার পথ। আর যতটুকু বেঁচে যাচ্ছে, তা ঐসব স্থানে বসবাসকারী মুসলমানদের কারণে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন