সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মুসলমান হারাম ও নাজায়িয বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সম্পৃক্ত হতে পারে না

World cup is not for Muslims Click for English সারাদেশের প্রায় ৫ লাখ জুমুয়ার মসজিদে প্রায় ৫ কোটি মুছল্লী নামাযে ‘সূরা ফাতিহা’ শরীফ পড়েন। সূরা ফাতিহা শরীফ-এ নবী, ছিদ্দীক্ব, শহীদ, ছলেহ উনাদের পথ চাওয়া হয় এবং ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের তর্জ-তরীক্বা থেকে পানাহ চাওয়া হয়। ক্রিকেট, ফুটবল তথা সমস্ত খেলাধুলা হচ্ছে কাফির, মুশরিকদের তর্জ-তরীক্বা। তাই কোনোভাবেই মুসলমান হারাম ও নাজায়িয বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সম্পৃক্ত হতে পারে না; একইভাবে শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এ দেশের সরকারও তা অনুষ্ঠিত হতে দিতে পারে না। আর নামায শেষে মুনাজাতে ইহকাল ও পরকালের ভালাই চাওয়া হয় এবং দোযখের আগুন থেকে পানাহ চাওয়া হয়। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলতানুল নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এদেশের ৯৭ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। তারা সবাই আমলদার না হলেও ঈমানদার। তারা কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ যথাযথ পালন না করলেও পরিপূর্ণ বিশ্বাস করে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদ...

সিনেমার অশ্লীল পোস্টার, বিলবোর্ড, মূর্তি বা ভাস্কর্য ও ম্যানিকিনগুলো দেশকে রহমতশূন্য করছে

Click for English নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, যে ঘরে বা স্থানে প্রকাশ্যে প্রাণীর ছবি, মূর্তি, ভাস্কর্য, ম্যানিকিন থাকে সেখানে রহমতের ফেরেশতা থাকেন না। উল্লেখ্য সিনেমার অশ্লীল পোস্টার, নারী-পুরুষের অশ্লীল ছবিযুক্ত বিলবোর্ড, মূর্তি বা ভাস্কর্য ও ম্যানিকিনগুলো এক দিকে ৯৭ ভাগ মুসলমান-এর দেশকে করছে রহমতশূন্য অপরদিকে ৯৭ ভাগ মুসলমানদ-এর ঈমান ও দ্বীনি পবিত্রতা বিনষ্ট করার সাথে নৈতিক চরিত্রও বিনষ্ট করছে। তাই “কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর বিরোধী কোন আইন পাস হবে না” এ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- ৯৭ ভাগ মুসলমানের ঈমান হিফাযত, রহমত, নাজাত লাভ ও নৈতিক পবিত্রতা রক্ষার্থে অশ্লীল পোস্টার, বিলবোর্ড, মূর্তি-ভাস্কর্য বা ম্যানিকিনগুলো অতিসত্বর মিটিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কারণ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, আমি বাদ্যযন্ত্র ও মূর্তি বা ভাস্কর্য ধ্বংস করার বা মিটিয়ে দেয়ার জন্য প্রেরিত হয়েছি। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ,...

যার আক্বীদা শুদ্ধ নয়, সে কস্মিনকালেও মু’মিন ও মুসলমান হিসেবে গণ্য হবে না

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হে ঈমানদারগণ! তোমরা ঈমান আনো। অর্থাৎ আক্বীদাকে বিশুদ্ধ করো। আক্বীদা শুদ্ধ করার মাস হচ্ছে ‘ছফর মাস্থ। আক্বীদার শুদ্ধতাই ঈমানের শুদ্ধতা। যার আক্বীদা শুদ্ধ সেই মু’মিন বা মুসলমান। আর যার আক্বীদা শুদ্ধ নয়, সে কস্মিনকালেও মু’মিন ও মুসলমান হিসেবে গণ্য হবে না। বরং কাফির ও চির জাহান্নামী হবে। এর মেছাল হচ্ছে কাদিয়ানী। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, ছুরতান হাজারো ইসলামী কাজ করলেও বা দ্বীনি খিদমতের আঞ্জাম দিলেও ঈমান ব্যতীত কেউ ঈমানদার হিসেবে গণ্য হবে না। তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হলো- ‘গিরিশ চন্দ্র সেন’ যাকে কলিকাতা আলিয়া মাদরাসা থেকে অনুষ্ঠান করে মাওলানা উপাধি দেয়া হয়েছিল। সে বাংলা ভাষায় প্রথম ‘কুরআন শরীফ’-এর অনুবাদ করে, হাদীছ শরীফ-এর প্রসিদ্ধ কিতাব ‘মিশকাত শরীফ’-এর অনুবাদ করে, আউলিয়ায়ে কিরামের জীবনীগ্রন' ‘তাযকিরাতুল আউলিয়া’ কিতাবের অনুবাদ করে ইত্যাদি বেশ কিছু দ্বীনি খিদমত বা ...

সংবিধানের ৪১(১) ধারা অনুযায়ী বিশ্বকাপ খেলাসহ সর্বপ্রকার অশ্লীলতা বন্ধে বাধা দেয়ার অধিকার ৯৭ ভাগ মুসলমানদের রয়েছে

বাংলাদেশের সংবিধানের ২(ক) ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রধর্ম ‘ইসলাম’। আর ৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রভাষা ‘বাংলা’। সংবিধানের প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রভাষা বাংলার যেনো অবমাননা না হয় এবং রাষ্ট্রের সর্বস্তরে বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয় সে জন্য সরকারিভাবে বিশেষ তাগিদ দেয়া হয় এবং আইনও প্রয়োগ করা হয়। তাহলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম অবমাননাকর এবং ইসলাম বিরোধী কাজ যেমন- বিশ্বকাপ ক্রিকেট ও তৎসংশ্লিষ্ট বেপর্দা, বেহায়াপনাসহ বিজাতীয় ও বিদেশী শিল্পীদের হারাম নাচ গান বন্ধ করার লক্ষ্যে কেনো তাগিদ ও আইন প্রয়োগ করা হচ্ছে না? কারণ সংবিধানের ৪১(১) ধারা অনুযায়ী বিশ্বকাপ খেলাসহ সর্বপ্রকার অশ্লীলতা বন্ধে বাধা দেয়ার অধিকার ৯৭ ভাগ মুসলমানদের রয়েছে। অতএব, ৯৭ ভাগ মুসলমানের এদেশে ধর্মীয় অধিকার সমুন্নত রাখা ‘কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’- এ নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলতানুল নাছির, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, এদেশের ৯৭ ভাগ ...

বর্তমান শিক্ষানীতি এদেশবাসীকে মূর্খ করে রাখার গভীর ষড়যন্ত্র

বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় অসাম্প্রদায়িক চেতনার নামে ইসলামী শিক্ষাকে সাম্প্রদায়িক প্রতিপন্ন করে দ্বীন ইসলামকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা ও মুসলমানদেরকে ধর্মহীন করার গভীর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। এছাড়া বর্তমান শিক্ষানীতি এদেশের উচ্চ শিক্ষার প্রতি চরম হুমকিস্বরূপ এবং এদেশবাসীকে মূর্খ করে রাখার গভীর ষড়যন্ত্র। কারণ প্রাথমিক সমাপনী সার্টিফিকেট ও জুনিয়র সমাপনী সার্টিফিকেট দ্বারা সরকারি চাকরি পাওয়ার তো প্রশ্নই উঠেনা এমনকি বেসরকারিভাবেও এসমস্ত সার্টিফিকেট কোনোই গুরুত্ব রাখে না। বরং এসব পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা পাস করতে না পারলে উচ্চশিক্ষা হতে বঞ্চিত হয়ে মূর্খ থেকে যাবে। যা ৯৭ ভাগ মুসলমান কখনো মেনে নিতে পারে না। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় অসাম্প্রদায়িক চেতনার নামে ইসলামী শিক্ষাকে সাম্প্রদায়িক প্রতিপন্ন করে দ্বীন ইসলামকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা ও মুসলমানদেরকে ধর্মহীন করার গভীর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। যা ৯৭ ভাগ মুসলমান কখনও মেনে নিতে পারে না। এছাড়...

Stocking food stuff through syndicates is Haram

Click for Bangla Noor-e-Mujassam, Habeebulahh, Huzur Pak Swallallahu Alaihi Wa Sallam Declares, “The Dooms Day Disposal of the dishonest business people shall be alongwith the fasiq & fujjar (lesser degree of kaafirs).” Business people who are stocking food stuff like rice, edible oil, sugar etc. for raising the market prices through syndicates are included in the group of that dishonest lot. This act of theirs is totally haram according to Shariah for which they shall earn extreme displeasure of Allah Pak and hence shall be in Allah’s wrath. Therefore, the government should identify those, who, for making more profits, are stocking food stuff through syndicates causing price hikes in the market and ensure that tough measures are taken against them. Prime Point of Allah’s attention, Imam and Mujtahid of the age, Imamul Aimmah, Qutubul A’alam, Awladur Rwasool, Habeebullah, Mamduh Hazrat Murshid Qibla Mudda Zilluhul A’alee of Rajarbagh Dorbar Shareef, Dhaka said, “R...

Jews and christians are enemy of Muslims

Allah Rwabbul A'alamin Dictates, "O Believers! Never accept the jews and christians as your friends. They are friends to each other." And Hadis Shareef has the references that, "If a Nawi Rwasool Alaihis Salaam is martyred, then 70 thousand rivals shall have to pay for it (kaffara). If one Khalifa is martyred, 35 thousand foes shall have to pay for it. And for the martyrdom of Hazrat Imam Hussein Alaihis Salaam, all those one hundred forty thousand opponents responsible for and involved with the killing shall have to pay for the incidents. Then think how many jews including their lands shall have to pay kaffara for the killing of millions of Muslims! That's the reason that like many other lands of the christians, pagans and atheists, the parasitical terrorist land Israel is also on the verge of devastation owing to castigations from Allah!   Prime Point of Allah’s attention, Imam and Mujtahid of the age, Imamul Aimmah, Kutubul A’alam, Awladur Rwasool, Habeebull...

ধর্মব্যবসায়ী ওহাবী, খারিজী, তাবলীগি জামাতীদের থেকে সাবধান!

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, উলামায়ে ‘ছূ’রা হচ্ছে সৃষ্টির নিকৃষ্ট থেকে নিকৃষ্টতম। যে সকল মাওলানারা প্রকাশ্যে বেপর্দা হয়, ছবি তোলে, ভিডিও করে, টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম করে, খেলাধুলা করে ও দেখে, ইসলামের নামে গণতন্ত্র তথা ভোট, নির্বাচন করে এবং এগুলো জায়িয বলে ফতওয়া দেয় অর্থাৎ যারা দ্বীনের বিনিময়ে দুনিয়া গ্রহণ করে তারাই উলামায়ে ‘ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী। এদের থেকে দূরে থাকা মুসলমানদের জন্য ফরয কেননা এদের কারণেই মুসলমান ঈমান আমল নষ্ট করে গোমরাহীতে নিমজ্জিত হয়। তাই উলামায়ে ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মাওলানাদের চিহ্নিত ও প্রতিহত করা সকল মুসলমানদের জন্যই ফরয-ওয়াজিব। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই কেবল মাত্র আলিমগণই আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করে থাকেন।...

দেশ থেকে সমস্ত হারাম বাদ দিয়ে সমস্ত হালাল জারি করে আইন করা সরকারের জন্য কর্তব্য

কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ ওহী দ্বারা নাযিলকৃত যা অপরিবর্তনীয়, আর সংবিধান মানবরচিত যা পরিবর্তনযোগ্য। অতএব, ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সংবিধান কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সংশোধন করা মুসলমান সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য। যেমন পর্দা ফরয, বাল্যবিবাহ সুন্নত, ছবি তোলা, আঁকা, দেখা, গান-বাজনা, খেলাধুলা, মূর্তি, ভাস্কর্য ইত্যাদি হারাম। কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, পূর্বে ওহী দ্বারা নাযিলকৃত দ্বীন এবং পূর্বে, বর্তমানে ও পরে মানবরচিত সমস্ত মতবাদ রদ করে সত্য দ্বীন ও হিদায়েতসহ উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন। যার সাক্ষী স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি। অতএব “কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর বিরোধী কোন আইন পাস হবে না”- এ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- হালালকে হালাল এবং হারামকে হারাম হিসেবে সংবিধান সংশোধন করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল ...

নারী টিজিং বন্ধের আসল সমাধান

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, নাপাক থেকে নাপাকি ব্যতীত অন্যকিছু বের হয়না। তাই শুধু আইন করলেই চলবে না; যেতে হবে সমস্যা তৈরির উৎসমূলে। দেশী সিনেমা, ভারতীয় সিনেমা, টিভি চ্যানেলে প্রদর্শিত অবাধ অশ্লীল ছবি, মোবাইল পর্নো, অশ্লীল প্রিন্ট মিডিয়া; বিশেষত বাস্তবে সংক্ষিপ্ত, পাতলা পোশাকসহ ব্যাপক বেপর্দা-বেহায়ার অনুশীলনই নারী টিজিংয়ের আসল কারণ। কাজেই যতক্ষণ পর্যন্ত অশ্লীলতা বন্ধ করে ইসলাম-এ বর্ণিত পর্দার আহকাম মেনে না চলবে ততক্ষণ পর্যন্ত শুধু কথিত নারী টিজিং বন্ধ কেন? মূলত নারীর কোন অধিকারই সমুন্নত হবে না। অতএব, শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমান অধিবাসীর সরকারের উচিত- কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এ ফরয ঘোষিত ‘পর্দা’ সবার জন্যই ফরয ঘোষণা করা এবং ফরয হিসেবে তা পালনে বাধ্য করা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যমীনে এবং পানিতে যত ফিৎনা-ফাসাদ (কথিত নারী টিজিং, নারী অধি...

বিশ্ব জঙ্গী আমেরিকা সহ মুসলমনাদের উপর যুলুমকারীরা সাবধান!

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, কাফিররা চক্রান্ত করে আর মহান আল্লাহ পাক তিনি হিকমত করেন, তিনি উত্তম হিকমতওয়ালা। মুসলমান ও ইসলামকে মিটিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করে ব্রিটেন ও রাশিয়া সুপার ফকির হয়েছে। একইভাবে মুসলমানদের উপর নির্বিচারে নিপীড়ন ও আক্রমণের কারণে আমেরিকাও এখন একের পর এক খোদায়ী গযবে পড়ে সুপার ফকির হয়েছে। এখনো যদি আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইউরোপ, ইসরাইল, ইনডিয়া এরা মুসলমানদের প্রতি আগ্রাসী তৎপরতা বন্ধ না করে তবে তারা বর্তমানে যে ভিক্ষা করে খাচ্ছে তাও পাবে না। অতএব, সাবধান! যারা মুসলমানদের উপর এরূপ জুলুম করবে তাদের সবারই একই পরিণতি হবে। অর্থাৎ ধ্বংস অনিবার্য। অতএব, এখনো সময় আছে তওবা করে ফিরে আসা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, মুসলমান ও ইসলামকে মিটিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করে ব্রিটেন ও রাশিয়া সুপার ফকির হয়েছে। একইভাবে মুসলমানদের উপর নির্বিচা...

বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা দেশের জন্য সবদিক থেকেই ক্ষতিকর

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন- ইসলামী শরীয়তে সর্বপ্রকার খেলাধুলা হারাম। তাই বলার অপেক্ষাই রাখে না যে, ইসলামের দৃষ্টিতে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা হারাম। শরীয়ত-এর উছুল হচ্ছে- হারামকে হালাল বলা, হারাম কাজে খুশি প্রকাশ করা, হারাম কাজে উৎসাহিত করা ও সাহায্য সহযোগিতা করা হারাম ও নাজায়িয; যা ঈমান নষ্টের কারণ। তাই সকল মুসলমানের জন্য ফরয ওয়াজিব হচ্ছে- বিশ্বকাপ ক্রিকেটসহ সকল প্রকার খেলাধুলা এবং এ সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি বলেন, শরীয়ত সর্বপ্রকার খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করেছে। যেমন, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “সমস্ত খেলাধুলা হারাম।” (মুস্তাদরেকে হাকিম) মূলত ক্রিকেট, ফুটবল এবং এ জাতীয় সকল খেলাধুলার উদ্ভাবক হচ্ছে বিধর্মীরা। অর্থাৎ বর্তমানে প্রচলিত সমস্ত খেলাধুলাই বিধর্মীদের দ্বা...