ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: জাতি গঠনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিদ্যাপীঠ কিন্তু বর্তমান শিক্ষা পরিবেশ জাতির জন্য লজ্জাজনক
১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠ হিসেবে স্বীকৃত। প্রতিষ্ঠানটি ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ নামেও খ্যাত। গত ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ঈ. জাপানের প্রধানমন্ত্রীও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আসে দেখার জন্য। এখান থেকে সাফল্য অর্জন করে অনেক শিক্ষার্থী দেশে ও বহির্বিশ্বে কর্মস্থলে সাফল্যতার নজির স্থাপন করে বাংলাদেশের সুনাম অর্জন করেছে। এখানকার শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেশের প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, অনেকে বিচারকও হয়েছে। ভবিষ্যতেও দেশ পরিচালনায় ঢাবির ভূমিকা থাকবে বলে জাতির আশা পোষণ করে। বলাবাহুল্য, এসকল নজির স্থাপনকারী সফল ব্যক্তিরা যখন এখানে পড়াশোনা করেছিলো তখনকার শিক্ষা পরিবেশ আর বর্তমান শিক্ষা পরিবেশের মধ্যে রয়েছে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। তখনকার শিক্ষকদের মধ্যে যে আদর্শ, দেশপ্রেম চেতনা, নৈতিকতা, মূল্যবোধ ছিলো তার মধ্যেও বর্তমান শিক্ষকদের রয়েছে অনেক পার্থক্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমান পরিবেশ এতোটা নাজুক যে, এটা কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, নাকি সরকারি কোনো বিনোদন কেন্দ্র সেটা বোঝার কোনো উপায় থাকে না। এখানকার রোমান্টিক পরিবেশ ফ্রান্সের প্যারিস কিংবা ইতালির ভেনিসকেও হার মানাবে। শহীদুল্লাহ হ...